মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?
Share
Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!
Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
যেসব ধাতু পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group 2) অবস্থান করে এবং পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়।
🧪 উদাহরণ:
বেরিলিয়াম (Be)
ম্যাগনেসিয়াম (Mg)
ক্যালসিয়াম (Ca)
স্ট্রনটিয়াম (Sr)
ব্যারিয়াম (Ba)
রেডিয়াম (Ra)
🔬 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
📌 উপসংহার:
মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপের ধাতুগুলো, যেগুলো পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে এবং বিভিন্ন রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে ক্ষার ধাতুর সাথে সাদৃশ্য রাখে।
যেসব ধাতু আধুনিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group-2) অবস্থান করে এবং তাদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে দুর্বল ক্ষার (alkaline solution) তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়।
🧪 মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলোর তালিকা:
🔬 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
📌 নামকরণের কারণ:
এদের অক্সাইড বা হাইড্রক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষার তৈরি করে → তাই “ক্ষার” শব্দটি এসেছে।
এরা প্রাচীন কালে মাটি থেকে আবিষ্কৃত হয়েছিল → তাই “মৃৎ” (Earth) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে।
👉 এ কারণেই এদের বলা হয় “মৃৎ ক্ষার ধাতু“।
📚 ব্যবহার:
Ca: সিমেন্ট, ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড, চুন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়
Mg: হালকা ধাতু হিসেবে বিমানের অংশ তৈরিতে
Ba: এক্স-রে পরীক্ষায় “বেরিয়াম মিল” নামে ব্যবহৃত হয়
🧠 মনে রাখার কৌশল (নেমোনিক্স):
Be My Classmate Sir BaRan
👉 Be (Beryllium), Mg (Magnesium), Ca (Calcium), Sr (Strontium), Ba (Barium), Ra (Radium)
🔚 উপসংহার:
মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো দ্বিতীয় গ্রুপের ধাতুগুলো, যেগুলো সহজেই ২টি ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়ন গঠন করে, তাদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষার তৈরি করে, এবং রাসায়নিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যৌগ গঠনে অংশ নেয়।
মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো আধুনিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপ (Group-2)-এর ধাতুগুলো, যেগুলোর প্রতিটি পরমাণুর শেষ শক্তিস্তরে ২টি ইলেকট্রন থাকে এবং যেগুলোর অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষারীয় দ্রবণ তৈরি করে, যদিও তা ক্ষার ধাতুর তুলনায় তুলনামূলকভাবে দুর্বল।
এরা ধাতু হিসেবে বেশ সক্রিয়, তবে ক্ষার ধাতুর চেয়ে কিছুটা কম প্রতিক্রিয়াশীল। এদের অক্সাইডকে “earthy oxide” বলা হতো, যা পানি ও অম্লের সাথে ক্ষারীয় প্রকৃতি প্রদর্শন করায়, এদের নামকরণ করা হয় “Alkaline Earth Metals” বা বাংলায় “মৃৎ ক্ষার ধাতু”।
📌 সংক্ষেপে মনে রাখুন:
গ্রুপ-২ এর ধাতু
শেষ শেলে ২টি ইলেকট্রন
অক্সাইড পানিতে → দুর্বল ক্ষার তৈরি
ধাতু অবস্থায় সক্রিয়
নাম এসেছে: “Alkaline” (ক্ষারীয়) + “Earth” (মাটি থেকে পাওয়া)
মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো পর্যায় সারণির ২য় গ্রুপে অবস্থিত মৌলসমূহ, যেগুলো হলো বেরিলিয়াম (Be), ম্যাগনেসিয়াম (Mg), ক্যালসিয়াম (Ca), স্ট্রনসিয়াম (Sr), বেরিয়াম (Ba) এবং রেডিয়াম (Ra)। এদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু বলা হয় কারণ এদের অক্সাইড এবং হাইড্রক্সাইড পানিতে দ্রবণীয় হয়ে ক্ষারীয় প্রকৃতির দ্রবণ তৈরি করে এবং এদের যৌগ মাটিতে (মৃত্তিকায়) পাওয়া যায়।
বৈশিষ্ট্য:
মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো পর্যায় সারণির ২য় গ্রুপে অবস্থিত রাসায়নিক মৌলসমূহ, যাদের মধ্যে রয়েছে বেরিলিয়াম (Be), ম্যাগনেসিয়াম (Mg), ক্যালসিয়াম (Ca), স্ট্রনসিয়াম (Sr), বেরিয়াম (Ba) এবং রেডিয়াম (Ra)। এদের নামকরণ করা হয়েছে “মৃৎ ক্ষার” কারণ এদের অক্সাইড এবং হাইড্রক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষারীয় প্রকৃতির দ্রবণ তৈরি করে এবং এদের যৌগ প্রকৃতিতে মাটি বা মৃত্তিকায় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এই মৌলগুলো ধাতব বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে এবং রাসায়নিক ও জৈবিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মৃৎ ক্ষার ধাতুর বৈশিষ্ট্য:
মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলোর বাইরের শক্তিস্তরে ২টি ইলেকট্রন থাকে, যার সাধারণ বিন্যাস ns² (যেখানে n হলো প্রধান শক্তিস্তর)। উদাহরণস্বরূপ, ম্যাগনেসিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস 1s² 2s² 2p⁶ 3s² এবং ক্যালসিয়ামের বিন্যাস 1s² 2s² 2p⁶ 3s² 3p⁶ 4s²। এই ২টি বাইরের ইলেকট্রন সহজেই হারিয়ে এরা +২ আধানযুক্ত ক্যাটায়ন গঠন করে।
মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলো ক্ষার ধাতু (১ম গ্রুপ) অপেক্ষা কম প্রতিক্রিয়াশীল, তবে গ্রুপের উপর থেকে নিচের দিকে যাওয়ার সাথে সাথে প্রতিক্রিয়াশীলতা বৃদ্ধি পায়। এর কারণ হলো পরমাণুর আকার বাড়ার সাথে ইলেকট্রন ত্যাগের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। উদাহরণস্বরূপ, বেরিলিয়াম তুলনামূলকভাবে কম প্রতিক্রিয়াশীল, কিন্তু বেরিয়াম অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল। এরা অক্সিজেন, পানি, এবং অ্যাসিডের সাথে বিক্রিয়া করে যৌগ গঠন করে। যেমন:
2Mg + O₂ → 2MgO
Ca + 2H₂O → Ca(OH)₂ + H₂↑
মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলো সাধারণত +২ অক্সিডেশন অবস্থা প্রদর্শন করে এবং আয়নিক যৌগ গঠন করে। এদের অক্সাইড (যেমন CaO) এবং হাইড্রক্সাইড (যেমন Ca(OH)₂) ক্ষারীয় প্রকৃতির। তবে বেরিলিয়ামের যৌগ কিছুটা সমযোজী বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে, কারণ এর পরমাণু আকার ছোট এবং আধানের ঘনত্ব বেশি। উদাহরণ:
মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলো সাধারণত মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না, কারণ এরা প্রতিক্রিয়াশীল। এরা যৌগ আকারে খনিজ পদার্থে পাওয়া যায়। যেমন:
গুরুত্ব ও ব্যবহার:
মৃৎ ক্ষার ধাতু এবং এদের যৌগ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ:
মৃৎ ক্ষার ধাতু ও ক্ষার ধাতুর পার্থক্য:
উপসংহার:
মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলো তাদের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতিতে প্রাপ্তি এবং ব্যবহারের কারণে রসায়নে গুরুত্বপূর্ণ। এদের ক্ষারীয় প্রকৃতি, +২ অক্সিডেশন অবস্থা এবং জৈবিক ও শিল্পগত গুরুত্ব এদের পর্যায় সারণির ২য় গ্রুপের মৌল হিসেবে বিশেষ করে তোলে।
মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপভুক্ত ধাতুসমূহ, যেগুলোর পারমাণবিক গাঠনিক গুণাবলি ও রাসায়নিক ধর্ম একে অপরের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। এদের অক্সাইড মাটিতে পাওয়া যায় এবং পানি যুক্ত হলে ক্ষারীয় (alkaline) ধর্ম প্রদর্শন করে, এজন্য এগুলোকে “মৃৎ ক্ষার ধাতু” (Alkaline Earth Metals) বলা হয়।
এই শ্রেণিভুক্ত মৌলগুলো হলো:
বিশ্লেষণ:
উদাহরণস্বরূপ:
ক্যালসিয়াম অক্সাইড (CaO) পানি যুক্ত হলে ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Ca(OH)₂) তৈরি করে, যা একটি ক্ষারীয় দ্রবণ:
CaO + H₂O → Ca(OH)₂
এই ধর্মগুলোর কারণে এদের “মৃৎ ক্ষার ধাতু” নামে পরিচিত করা হয়েছে।
মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) হলো পর্যায় সারণির ২য় গ্রুপভুক্ত ধাতুগুলি। এই গ্রুপে যে মৌলগুলো অন্তর্ভুক্ত, সেগুলো হলো:
এই ধাতুগুলিকে “মৃৎ ক্ষার ধাতু” বলা হয় কারণ:
বৈশিষ্ট্যসমূহ:
কিছু গুরুত্বপূর্ণ যৌগ:
মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) হলো মৌলিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপের (Group-2) ধাতুগুলি। এদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু বলা হয় কারণ এদের অক্সাইড পানি যুক্ত হলে ক্ষারীয় ধর্ম প্রকাশ করে এবং এদের অক্সাইড ও হাইড্রোক্সাইড মাটিতে পাওয়া যায়।
এই শ্রেণির ধাতুগুলোর মধ্যে রয়েছে — বেরিলিয়াম (Be), ম্যাগনেশিয়াম (Mg), ক্যালসিয়াম (Ca), স্ট্রনশিয়াম (Sr), ব্যারিয়াম (Ba) এবং রেডিয়াম (Ra)।
গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:
এই ধাতুগুলোর নাম “মৃৎ ক্ষার” রাখা হয়েছে কারণ প্রাচীনকালে এদের অক্সাইড মাটিতে (মৃৎ) পাওয়া যেত এবং পানি যুক্ত হলে ক্ষারীয় (alkaline) ধর্ম দেখাত।