Sign Up

Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!

Have an account? Sign In

Have an account? Sign In Now

Sign In

Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!

Sign Up Here

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Have an account? Sign In Now

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Browse
Type the description thoroughly and in details.

Choose from here the video type.

Put Video ID here: https://www.youtube.com/watch?v=sdUUx5FdySs Ex: "sdUUx5FdySs".

Ask ProshnoUttor a question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

ProshnoUttor

ProshnoUttor Logo ProshnoUttor Logo

ProshnoUttor Navigation

  • Home
  • About Us
  • Blog
  • Contact Us
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

ProshnoUttor

Founder
Ask ProshnoUttor
40 Visits
4 Followers
41 Questions
Home/ ProshnoUttor/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Followed
  • Favorites
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: 3 months agoIn: ICT

    ক্রায়োসার্জারি কী?

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery) একটি অত্যন্ত উন্নত এবং কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি যা শরীরের ভেতরের বা বাহিরের অস্বাভাবিক কোষ বা টিউমার ধ্বংস করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে অত্যন্ত ঠান্ডা পদার্থ যেমন তরল নাইট্রোজেন বা আর্গন গ্যাস ব্যবহার করা হয়, যার তাপমাত্রা -100°C বা তারও নিচে থাকে। ক্রায়োসার্জারি সাধRead more

    ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery) একটি অত্যন্ত উন্নত এবং কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি যা শরীরের ভেতরের বা বাহিরের অস্বাভাবিক কোষ বা টিউমার ধ্বংস করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে অত্যন্ত ঠান্ডা পদার্থ যেমন তরল নাইট্রোজেন বা আর্গন গ্যাস ব্যবহার করা হয়, যার তাপমাত্রা -100°C বা তারও নিচে থাকে। ক্রায়োসার্জারি সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট অঞ্চলগুলিতে প্রয়োগ করা হয়, যেখানে টিউমার বা আক্রান্ত কোষগুলো জমে গিয়ে ধ্বংস হয়ে যায় এবং এরপর কোষগুলির পরিবর্তন হতে থাকে।

    এটি একটি নিরাময়কারী চিকিৎসা পদ্ধতি, যেটি অনেক ক্ষেত্রে অপারেশন বা শল্যচিকিৎসার বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

    ক্রায়োসার্জারির কার্যপ্রণালী:

    ক্রায়োসার্জারির মূল ধারণা হলো অত্যন্ত ঠান্ডা উপাদান ব্যবহার করে কোষের ভিতর তাপমাত্রা এতটা কমিয়ে ফেলা, যার ফলে কোষের ভেতরের পানি জমে গিয়ে স্ফীত হয় এবং কোষের দেয়াল ফেটে যায়। এই প্রক্রিয়ায় কোষের ভেতরের অংশগুলো ধ্বংস হয়ে যায় এবং নতুন কোষের জন্ম ও বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়।

    ক্রায়োসার্জারির প্রক্রিয়া কিছুটা এইভাবে কাজ করে:

    1. ঠান্ডা পদার্থ প্রয়োগ: রোগীর শরীরের আক্রান্ত অংশে তরল নাইট্রোজেন বা আর্গন গ্যাস প্রয়োগ করা হয়। এই পদার্থের তাপমাত্রা -196°C পর্যন্ত হতে পারে।

    2. কোষের জমে যাওয়া: যখন এই ঠান্ডা পদার্থ কোষের সাথে সংস্পর্শে আসে, তখন কোষের ভেতরের পানি জমে গিয়ে স্ফীত হয়ে যায়। কোষের দেয়াল ফেটে যাওয়ার ফলে কোষ মারা যায়।

    3. কোষের ধ্বংস ও পুনর্গঠন: আক্রান্ত কোষগুলো ধ্বংস হয়ে গেলে, শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তা অপসারণ করে এবং নতুন কোষের জন্ম হতে থাকে, ফলে আক্রান্ত অঞ্চল পুনরুজ্জীবিত হয়।

    4. অস্ত্রোপচারের বিকল্প: এই পদ্ধতিতে সাধারণত কোনো বড় শল্যচিকিৎসার প্রয়োজন হয় না, তাই এটি অনেক সময় অস্ত্রোপচারের তুলনায় কম আক্রমণাত্মক এবং দ্রুত ফলপ্রসূ।

    ক্রায়োসার্জারি কোথায় এবং কীভাবে ব্যবহার করা হয়?

    ক্রায়োসার্জারি বিভিন্ন ধরণের রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, বিশেষত ক্যান্সার, ত্বকের সমস্যা, এবং অন্যান্য অস্বাভাবিক কোষ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য:

    1. ক্যান্সারের চিকিৎসা:

      • ক্রায়োসার্জারি ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় যখন টিউমারগুলো ছোট এবং অস্ত্রোপচার করা কঠিন হয়।

      • সাধারণত এটি ত্বক, ফুসফুস, যকৃত, প্রোস্টেট, কিডনি ইত্যাদি অঙ্গের ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।

      • প্রোস্টেট ক্যান্সারের মতো ক্ষেত্রে, যেখানে টিউমার ছোট এবং স্পষ্টভাবে শনাক্ত করা যায়, ক্রায়োসার্জারি একটি কার্যকর পদ্ধতি হতে পারে।

    2. ত্বক ও ত্বকজনিত সমস্যা:

      • এটি ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন মোল, কোলড সোর, স্কিন ট্যাগ, সিবোরিক ডার্মাটাইটিস (seborrheic dermatitis), এবং অন্যান্য ত্বক সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

      • এছাড়াও, ত্বকে ক্যান্সারের কিছু ছোট টিউমার বা অস্বাভাবিক কোষের চিকিৎসায় এটি ব্যবহৃত হয়।

    3. স্তন ক্যান্সার এবং ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ক্যান্সার:

      • স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্যও ক্রায়োসার্জারি একটি বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে যদি টিউমার ছোট এবং শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে অপসারণ করা সম্ভব না হয়।

      • ইউরিনারি ট্র্যাক্টে ক্যান্সার থাকলে, প্রোস্টেট বা কিডনির টিউমারেও এটি কার্যকরী হতে পারে।

    4. কিডনির রোগ:

      • কিডনিতে অস্বাভাবিক কোষ বা টিউমার থাকলে, সেই টিউমারগুলোর ক্ষত বা অপসারণের জন্যও ক্রায়োসার্জারি ব্যবহার করা হয়।

    5. গাইনোকোলজিক্যাল সমস্যাগুলি:

      • গাইনোকোলজিক্যাল ক্ষেত্রে, যেমন জরায়ুর গোলক বা ওভারিয়ান ক্যান্সার, সেখানে ক্রায়োসার্জারি ব্যবহার হতে পারে।

    ক্রায়োসার্জারির সুবিধা:

    1. কম আক্রমণাত্মক পদ্ধতি: এটি সাধারণত শল্যচিকিৎসার চেয়ে কম আক্রমণাত্মক পদ্ধতি এবং এতে রোগীকে কম আঘাত সহ্য করতে হয়।

    2. দ্রুত সেরে ওঠা: এর মাধ্যমে রোগী দ্রুত সেরে ওঠে এবং পুনরায় কাজকর্ম শুরু করতে পারে।

    3. কম ব্যথা: ক্রায়োসার্জারি সাধারণত ব্যথাহীন এবং দ্রুত ফল দেয়, বিশেষত যদি রোগী যথাযথভাবে পরবর্তী চিকিৎসার নির্দেশনা মেনে চলে।

    4. কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: এই পদ্ধতির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক কম এবং প্রক্রিয়াটি অনেক সময় নিঃশব্দে সম্পন্ন হয়।

    5. নির্বাচনযোগ্য প্রক্রিয়া: এটি বিশেষ করে ছোট টিউমার এবং কোষগুলোতে প্রযোজ্য, যেখানে শল্যচিকিৎসা কঠিন বা বিপজ্জনক।

    ক্রায়োসার্জারির ঝুঁকি ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:

    যদিও ক্রায়োসার্জারি একটি নিরাপদ এবং কার্যকরী পদ্ধতি, তবে কিছু ঝুঁকি এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে:

    1. আক্রান্ত অংশে প্রদাহ: কখনো কখনো, ক্রায়োসার্জারি আক্রান্ত অঞ্চলে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে আরো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    2. অত্যাধিক ক্ষতি: যদি ঠান্ডা পদার্থ সঠিকভাবে প্রয়োগ না করা হয়, তবে আশেপাশের সুস্থ কোষও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

    3. ক্ষতস্থান থেকে রক্তপাত বা ইনফেকশন: প্রদাহ বা ইনফেকশন হতে পারে, তবে তা সাধারণত চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়।

    4. দাগ বা পিগমেন্টেশন পরিবর্তন: ত্বকের উপর দাগ বা পিগমেন্টেশন পরিবর্তন হতে পারে, যা কখনো কখনো স্থায়ী হতে পারে।

    ক্রায়োসার্জারি একটি অত্যন্ত কার্যকরী এবং কম আক্রমণাত্মক চিকিৎসা পদ্ধতি, যা অনেক ধরনের ক্যান্সার এবং অন্যান্য অস্বাভাবিক কোষের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এটি শল্যচিকিৎসার তুলনায় অনেক সময় নিরাপদ, দ্রুত এবং সহজলভ্য হতে পারে। তবে, সঠিক পরামর্শের মাধ্যমে এই চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত, এবং এটি সাধারণত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করা হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: 3 months agoIn: ICT

    ধ্রুবক কী?

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    ধ্রুবক (Constant) সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে বললে, এটি একটি এমন পরিমাণ যা কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে পরিবর্তিত হয় না। তথ্য প্রযুক্তি (আইসিটি) বা গণনা ও প্রোগ্রামিংয়ের ক্ষেত্রে, ধ্রুবক এমন একটি ভ্যালু বা মান যা কোনো বিশেষ প্রক্রিয়া বা কাজের সময় কখনো পরিবর্তিত হয় না। ধ্রুবক একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা বা মাRead more

    ধ্রুবক (Constant) সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে বললে, এটি একটি এমন পরিমাণ যা কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে পরিবর্তিত হয় না। তথ্য প্রযুক্তি (আইসিটি) বা গণনা ও প্রোগ্রামিংয়ের ক্ষেত্রে, ধ্রুবক এমন একটি ভ্যালু বা মান যা কোনো বিশেষ প্রক্রিয়া বা কাজের সময় কখনো পরিবর্তিত হয় না। ধ্রুবক একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা বা মান হিসেবে থাকে এবং এর মান একে অপরের সমান থাকে, যা পরিবর্তনশীল নয়।

    ধ্রুবকের বিস্তারিত বর্ণনা নিম্নরূপ:

    ধ্রুবকের প্রকার

    ধ্রুবক দুটি প্রধান প্রকারে ভাগ করা যায়:

    1. সংখ্যাগত ধ্রুবক (Numerical Constants):

      • π (পাই): বৃত্তের পরিসীমা এবং ব্যাসের অনুপাত, যার মান প্রায় ৩.১৪১৬।

      • e (ই): প্রাকৃতিক লগারিদমের ভিত্তি, যার মান প্রায় ২.৭১৮২।

      • গ (g): পৃথিবীর পৃষ্ঠে মাধ্যাকর্ষণজনিত গতি, যার মান প্রায় ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড²।

      • ১, ২, ৩ ইত্যাদি সংখ্যাও ধ্রুবক হিসেবে বিবেচিত হয় কারণ এগুলোর মান কখনো পরিবর্তিত হয় না।

    2. বৈশিষ্টিক ধ্রুবক (Physical Constants):

      • এই ধরণের ধ্রুবকরা প্রাকৃতিক বা বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়াগুলির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় এবং তার মান পৃথিবীজুড়ে সব জায়গায় একই থাকে। যেমন, আলোর গতি (c) যা ৩ × ১০^৮ মিটার/সেকেন্ড।

      • পারমাণবিক পরমাণু সংখ্যা (Planck’s constant), চাপের গতি (Boltzmann constant) ইত্যাদি।

    প্রোগ্রামিংয়ে ধ্রুবক

    ধ্রুবক কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষায় এমন মান হিসেবে ব্যবহৃত হয় যা চলমান প্রোগ্রামে বা গণনা করা সময় কোনো অবস্থাতেই পরিবর্তিত হয় না। ধ্রুবক ব্যবহার করার মাধ্যমে প্রোগ্রামিং কোডকে পরিষ্কার, পরিচালনাযোগ্য এবং অধিক নিরাপদ করা যায়।

    ধ্রুবক সাধারণত প্রোগ্রামের সর্বত্র ব্যবহৃত হয় এবং এটি কোনো পরিবর্তনশীলের মতো পরিবর্তিত হয় না। উদাহরণস্বরূপ:

    PI = 3.14159

    এখানে, PI হলো একটি ধ্রুবক যার মান পরিবর্তন করা যাবে না। প্রোগ্রামে যখনই PI ব্যবহার করা হবে, তখন এটি ৩.১৪১৫৯ থাকবে। প্রোগ্রামে ধ্রুবক ব্যবহার করার উদ্দেশ্য হলো নির্ভরযোগ্যতা এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

    ধ্রুবকের উপকারিতা:

    1. নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধি: একটি ধ্রুবককে একাধিক স্থানে ব্যবহৃত করার সময়, যদি তার মান পরিবর্তন করা না যায়, তবে এটি আরও নির্ভরযোগ্য এবং ত্রুটিমুক্ত হয়।

    2. কোড পুনঃব্যবহারযোগ্যতা: ধ্রুবক ব্যবহার করে কোডে পরিবর্তন আসলে এক জায়গায় পরিবর্তন করলেই সারা কোডে পরিবর্তন চলে আসে, ফলে একাধিক জায়গায় পরিবর্তন করার দরকার পড়ে না।

    3. উন্নত প্রোগ্রামিং অভ্যাস: এটি প্রোগ্রামারের জন্য পরিষ্কার এবং শক্তিশালী কোড লেখা সহজ করে তোলে।

    4. পারফরম্যান্স: কোনো পরিবর্তনশীলের পরিবর্তে ধ্রুবক ব্যবহার করলে কোডের পারফরম্যান্স কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে, কারণ এর মান স্থির থাকে এবং পুনরাবৃত্তি করা সহজ হয়।

    প্রোগ্রামিংয়ে ধ্রুবক সংজ্ঞা

    অনেক প্রোগ্রামিং ভাষায় ধ্রুবক সংজ্ঞা দেওয়ার জন্য আলাদা কিওয়ার্ড থাকে। উদাহরণস্বরূপ:

    • C এবং C++-এ #define প্রিপ্রসেসর নির্দেশ ব্যবহার করা হয়:

      #define PI 3.14159
    • Java বা Python-এ একটি final বা const কীওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়:

      final double PI = 3.14159;

    এভাবে, ধ্রুবক বিভিন্ন গাণিতিক, বৈজ্ঞানিক, ও প্রোগ্রামিং কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এর ব্যবহারের মাধ্যমে গাণিতিক নির্ভুলতা ও প্রোগ্রামিং কোডের নিরাপত্তা বাড়ানো যায়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: 3 months agoIn: ICT

    সংখ্যা পদ্ধতির বেস কী?

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    সংখ্যা পদ্ধতির বেস (Base) বা ভিত্তি হলো সেই সংখ্যা বা মৌলিক পরিমাণ যা একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত অঙ্কের সংখ্যা নির্ধারণ করে। এটি মূলত ওই পদ্ধতিতে ব্যবহারযোগ্য বিভিন্ন অঙ্কের সংখ্যা প্রকাশ করে। প্রতিটি সংখ্যা পদ্ধতি কিছু নির্দিষ্ট বেস বা ভিত্তির উপর কাজ করে। এই বেস সংখ্যার ভিত্তিতে পদ্ধতিRead more

    সংখ্যা পদ্ধতির বেস (Base) বা ভিত্তি হলো সেই সংখ্যা বা মৌলিক পরিমাণ যা একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত অঙ্কের সংখ্যা নির্ধারণ করে। এটি মূলত ওই পদ্ধতিতে ব্যবহারযোগ্য বিভিন্ন অঙ্কের সংখ্যা প্রকাশ করে।

    প্রতিটি সংখ্যা পদ্ধতি কিছু নির্দিষ্ট বেস বা ভিত্তির উপর কাজ করে। এই বেস সংখ্যার ভিত্তিতে পদ্ধতির সংখ্যা গঠন করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোন পদ্ধতির বেস ১০ হয়, তবে সেই পদ্ধতিতে মোট ১০টি আলাদা অঙ্ক থাকবে (০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯)।

    সংখ্যা পদ্ধতির বেসের ধরন:

    1. দশমিক (Decimal) সংখ্যা পদ্ধতি (বেস ১০):

      • এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত সংখ্যা পদ্ধতি। দশমিক পদ্ধতিতে ১০টি অঙ্ক ব্যবহৃত হয়: ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯।

      • উদাহরণ: ২৭৫ (এখানে ২ শতক, ৭ দশক, ৫ একক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে)

    2. বাইনারি (Binary) সংখ্যা পদ্ধতি (বেস ২):

      • এটি কম্পিউটার এবং ডিজিটাল প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত সংখ্যা পদ্ধতি। বাইনারি পদ্ধতিতে শুধু দুটি অঙ্ক থাকে: ০ এবং ১।

      • উদাহরণ: 1011 (এটি বাইনারি পদ্ধতিতে ১১ নাম্বার)

    3. অকটাল (Octal) সংখ্যা পদ্ধতি (বেস ৮):

      • অকটাল পদ্ধতিতে মোট ৮টি অঙ্ক ব্যবহৃত হয়: ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭।

      • উদাহরণ: ৫৭৪ (এটি অকটাল সংখ্যা পদ্ধতিতে)

    4. হেক্সাডেসিমাল (Hexadecimal) সংখ্যা পদ্ধতি (বেস ১৬):

      • হেক্সাডেসিমাল পদ্ধতিতে ১৬টি অঙ্ক ব্যবহৃত হয়: ০ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যা এবং A থেকে F পর্যন্ত অক্ষর (A=১০, B=১১, C=১২, D=১৩, E=১৪, F=১৫)।

      • উদাহরণ: 1F3 (এটি হেক্সাডেসিমাল পদ্ধতিতে)

    সংখ্যা পদ্ধতির বেসের প্রভাব:
    প্রত্যেকটি পদ্ধতিতে সংখ্যা গঠনের জন্য বিশেষ নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। যেমন, বাইনারি পদ্ধতিতে সংখ্যাটি ২ এর পাওয়ার (যেমন 2^0, 2^1, 2^2, 2^3) হিসেবে গঠিত হয়, অথচ দশমিক পদ্ধতিতে তা ১০ এর পাওয়ার হিসেবে গঠিত হয়। সংখ্যা পদ্ধতির বেসের উপর ভিত্তি করে গণনা এবং অনুবাদ প্রক্রিয়া পরিবর্তিত হয়।

    উপসংহার:
    সংখ্যা পদ্ধতির বেস হলো একটি মৌলিক উপাদান, যা সংখ্যাগুলির গঠন এবং তাদের চিত্রিত করার পদ্ধতি নির্ধারণ করে। সংখ্যা পদ্ধতির বেস বুঝতে পারলে সংখ্যা গঠনের পদ্ধতি, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত কাজ অনেক সহজ হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: 3 months agoIn: ICT

    সংখ্যা পদ্ধতির বেস কী?

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    সংখ্যা পদ্ধতির বেস হলো একটি সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত মোট ভিন্ন অঙ্কের সংখ্যা। অর্থাৎ, কোনো সংখ্যা পদ্ধতিতে কতটি ভিন্ন অঙ্ক (digit) ব্যবহার করা হয়েছে, সেটাই সেই সংখ্যা পদ্ধতির বেস বা ভিত্তি। উদাহরণস্বরূপ: দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির বেস ১০, কারণ এতে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত মোট ১০টি অঙ্ক ব্যবহৃত হয়। বাইনারি সংখ্যাRead more

    সংখ্যা পদ্ধতির বেস হলো একটি সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত মোট ভিন্ন অঙ্কের সংখ্যা। অর্থাৎ, কোনো সংখ্যা পদ্ধতিতে কতটি ভিন্ন অঙ্ক (digit) ব্যবহার করা হয়েছে, সেটাই সেই সংখ্যা পদ্ধতির বেস বা ভিত্তি।

    উদাহরণস্বরূপ:

    • দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির বেস ১০, কারণ এতে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত মোট ১০টি অঙ্ক ব্যবহৃত হয়।

    • বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির বেস ২, কারণ এতে ২টি অঙ্ক ব্যবহৃত হয়: ০ এবং ১।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: 3 months agoIn: ICT

    যান্ত্রিক ভাষাকে মানুষের ভাষায় বোঝানোর উপযোগী লজিক সার্কিটটি ব্যাখ্যা কর।

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    কম্পিউটার একটি ডিজিটাল যন্ত্র, যা কেবলমাত্র বাইনারি ভাষা (০ এবং ১) বা যান্ত্রিক ভাষা বোঝে। মানুষ স্বাভাবিকভাবে ভাষা, প্রতীক, সংখ্যা ও চিহ্ন ব্যবহার করে যোগাযোগ করে, যা ডিজিটাল যন্ত্র সরাসরি বুঝতে পারে না। এই ব্যবধান পূরণ করতে ব্যবহৃত হয় ডিকোডার (Decoder) নামক একটি লজিক সার্কিট, যা যান্ত্রিক ভাষাকে মRead more

    কম্পিউটার একটি ডিজিটাল যন্ত্র, যা কেবলমাত্র বাইনারি ভাষা (০ এবং ১) বা যান্ত্রিক ভাষা বোঝে। মানুষ স্বাভাবিকভাবে ভাষা, প্রতীক, সংখ্যা ও চিহ্ন ব্যবহার করে যোগাযোগ করে, যা ডিজিটাল যন্ত্র সরাসরি বুঝতে পারে না।

    এই ব্যবধান পূরণ করতে ব্যবহৃত হয় ডিকোডার (Decoder) নামক একটি লজিক সার্কিট, যা যান্ত্রিক ভাষাকে মানুষের ভাষায় অথবা মানব-উপযোগী সংকেতে রূপান্তর করে।


    ✅ ডিকোডার কী?

    ডিকোডার হলো একটি কম্বিনেশনাল লজিক সার্কিট, যা N সংখ্যক বাইনারি ইনপুট গ্রহণ করে, এবং সাধারণভাবে 2ⁿ সংখ্যক আউটপুট তৈরি করে। এটি প্রতিটি ইনপুট সংমিশ্রণের জন্য একটি নির্দিষ্ট আউটপুটকে অ্যাকটিভ (Active) করে।


    ✅ প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা:

    🧠 যান্ত্রিক ভাষা কীভাবে কাজ করে?

    কম্পিউটারে তথ্য এবং নির্দেশাবলী বাইনারি কোড হিসেবে সংরক্ষিত ও প্রক্রিয়াকৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি প্রসেসরের কাছে “যোগ করো” (ADD), “বিয়োগ করো” (SUB) ইত্যাদি কমান্ড আসলে নির্দিষ্ট বাইনারি কোডে থাকে, যেমন:

    • ADD = 0001

    • SUB = 0010

    • MUL = 0011

    • DIV = 0100

    🧠 এই কোডগুলোকে বুঝবে কে?

    প্রসেসরের কন্ট্রোল ইউনিট (Control Unit) একটি লজিক সার্কিট ব্যবহার করে এই বাইনারি ইনস্ট্রাকশনগুলোকে ডিকোড করে। আর এই কাজের জন্য ব্যবহৃত হয় ডিকোডার।


    ✅ ডিকোডারের গঠন (Structure):

    একটি সাধারণ n-to-2ⁿ ডিকোডার-এ:

    • ইনপুট সংখ্যা = n

    • আউটপুট সংখ্যা = 2ⁿ

    • প্রতিটি আউটপুট = একটি নির্দিষ্ট ইনপুট সংমিশ্রণের জন্য HIGH (1)

    📊 উদাহরণস্বরূপ – 3-to-8 ডিকোডার:

    ইনপুট (A₂ A₁ A₀) সক্রিয় আউটপুট (Y₀ – Y₇)
    000 Y₀ = 1, others = 0
    001 Y₁ = 1, others = 0
    010 Y₂ = 1, others = 0
    011 Y₃ = 1, others = 0
    100 Y₄ = 1, others = 0
    101 Y₅ = 1, others = 0
    110 Y₆ = 1, others = 0
    111 Y₇ = 1, others = 0

    এই আউটপুট অনুযায়ী, প্রসেসর জানে কোন ইনস্ট্রাকশনটি কার্যকর করতে হবে।


    ✅ ডিকোডারের ব্যবহার ও প্রাসঙ্গিকতা:

    ১. ইনস্ট্রাকশন ডিকোডিং: প্রসেসরের কন্ট্রোল ইউনিট ইনস্ট্রাকশন রেজিস্টার থেকে বাইনারি কোড গ্রহণ করে, এবং ডিকোডার ব্যবহার করে তা নির্দিষ্ট অপারেশনে রূপান্তর করে।

    ২. মেমোরি অ্যাড্রেসিং: মেমোরির ঠিকানা নির্বাচন করার সময় কোন মেমোরি লোকেশন অ্যাকটিভ হবে, তা নির্ধারণে ডিকোডার ব্যবহৃত হয়।

    ৩. ডিজিটাল ডিসপ্লেতে: বাইনারি কোডকে ৭-সেগমেন্ট ডিসপ্লে বা LCD স্ক্রিনে অর্থবোধক অক্ষর ও সংখ্যা হিসেবে প্রদর্শনে ডিকোডার ব্যবহার হয়।

    ৪. মাইক্রোকন্ট্রোলার ও এমবেডেড সিস্টেমে: ইনপুট কমান্ড অনুযায়ী নির্দিষ্ট পিন বা ফাংশন অ্যাকটিভ করার জন্য ডিকোডার ব্যবহৃত হয়।


    ✅ সারাংশ:

    ডিকোডার হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ লজিক সার্কিট, যা কম্পিউটারের যান্ত্রিক ভাষা অর্থাৎ বাইনারি সংকেতকে ডিকোড করে তা মানব-উপযোগী ও কার্যকর সংকেতে রূপান্তর করে। এজন্যই বলা হয়:
    “ডিকোডারই সেই লজিক সার্কিট যা যান্ত্রিক ভাষাকে মানুষের ভাষায় বোঝানোর উপযোগী করে তোলে।”

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: 3 months agoIn: ICT

    HTML Syntax কী?

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    HTML Syntax হলো HTML ভাষায় কোড লেখার নিয়মাবলি ও গঠন। Syntax শব্দটির অর্থ হলো "বাক্য গঠন" বা "গঠনশৈলী"। অর্থাৎ, HTML Syntax নির্ধারণ করে কিভাবে HTML ট্যাগ এবং উপাদানগুলো সঠিকভাবে লেখা হবে, যেন তা ব্রাউজারে সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়। HTML হলো একটি মার্কআপ ভাষা (Markup Language)। এটি বিভিন্ন ট্যাগ (tag)Read more

    HTML Syntax হলো HTML ভাষায় কোড লেখার নিয়মাবলি ও গঠন। Syntax শব্দটির অর্থ হলো “বাক্য গঠন” বা “গঠনশৈলী”। অর্থাৎ, HTML Syntax নির্ধারণ করে কিভাবে HTML ট্যাগ এবং উপাদানগুলো সঠিকভাবে লেখা হবে, যেন তা ব্রাউজারে সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়।

    HTML হলো একটি মার্কআপ ভাষা (Markup Language)। এটি বিভিন্ন ট্যাগ (tag) ব্যবহার করে ওয়েব পেজের বিভিন্ন উপাদান যেমন শিরোনাম, অনুচ্ছেদ, ছবি, লিংক ইত্যাদি গঠন করে। এই ট্যাগগুলোর সুনির্দিষ্ট একটি গঠন বা রূপরেখা আছে, যেটাকেই HTML Syntax বলা হয়।


    ✅ HTML Syntax-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ:

    1. HTML ডকুমেন্ট শুরু হয় <html> ট্যাগ দিয়ে এবং শেষ হয় </html> ট্যাগ দিয়ে। উদাহরণ:

      <html>
      <!-- HTML Content -->
      </html>
    2. প্রতিটি HTML পেজে <head> ও <body> অংশ থাকে।

      • <head> অংশে থাকে পেজের তথ্য যেমন title, meta data, stylesheet ইত্যাদি।

      • <body> অংশে থাকে পেজে দৃশ্যমান কন্টেন্ট।

      উদাহরণ:

      <head>
      <title>আমার ওয়েব পেজ</title>
      </head>
      <body>
      <p>এই অংশে পেজের মূল বিষয়বস্তু থাকে।</p>
      </body>
    3. HTML ট্যাগ সাধারণত জোড়া হিসেবে ব্যবহৃত হয় – একটি শুরু ট্যাগ ও একটি শেষ ট্যাগ। উদাহরণ:

      <p>এটি একটি অনুচ্ছেদ।</p>
    4. কিছু ট্যাগ স্বতন্ত্র বা self-closing, যেমন <br>, <hr>, <img> ইত্যাদি। উদাহরণ:

      <br>
      <hr>
      <img src="image.jpg" alt="ছবি">
    5. ট্যাগে অ্যাট্রিবিউট (Attribute) ব্যবহার করে অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করা যায়।

      • প্রতিটি অ্যাট্রিবিউটের একটি নাম ও মান (value) থাকে।

      • উদাহরণ: <img src="pic.jpg" width="200" height="150">

    6. HTML ট্যাগগুলো সাধারণত ছোট হাতের অক্ষরে লেখা হয়।

      • যদিও HTML case-insensitive, ছোট হাতের অক্ষর ব্যবহারের প্রচলন বেশি।


    🎯 একটি সম্পূর্ণ HTML Syntax উদাহরণ:

    <!DOCTYPE html>
    <html>
    <head>
    <title>আমার প্রথম ওয়েবসাইট</title>
    </head>
    <body>
    <h1>স্বাগতম!</h1>
    <p>এটি একটি উদাহরণ HTML পেজ।</p>
    <img src="flower.jpg" alt="ফুলের ছবি">
    <br>
    <a href="https://example.com">এখানে ক্লিক করুন</a>
    </body>
    </html>

    এই উদাহরণে HTML Syntax অনুযায়ী সঠিকভাবে ট্যাগ ও উপাদানগুলো ব্যবহার করা হয়েছে।


    👉 সংক্ষেপে বলা যায়, HTML Syntax হলো HTML কোড লেখার নিয়ম যা ওয়েব ব্রাউজারকে নির্দেশ দেয় কিভাবে ওয়েব পেজ উপস্থাপন করতে হবে। সঠিক Syntax অনুসরণ না করলে পেজ ঠিকমতো প্রদর্শিত নাও হতে পারে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: 3 months agoIn: ICT

    অ্যারে কী?

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    অ্যারে হলো একই ডেটা টাইপের একাধিক উপাদান ধারাবাহিকভাবে সংরক্ষণের একটি ডেটা স্ট্রাকচার, যেখানে প্রতিটি উপাদান ইনডেক্স দ্বারা নির্ধারিত হয়।

    অ্যারে হলো একই ডেটা টাইপের একাধিক উপাদান ধারাবাহিকভাবে সংরক্ষণের একটি ডেটা স্ট্রাকচার, যেখানে প্রতিটি উপাদান ইনডেক্স দ্বারা নির্ধারিত হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: 3 months agoIn: ICT

    ডেটাবেজে সর্বোময় কর্তার (ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর) ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    ডেটাবেজে সর্বোময় কর্তাকে ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (Database Administrator বা DBA) বলা হয়। তিনি একটি প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার পূর্ণ দায়িত্বে থাকেন। ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের প্রধান কাজ হলো ডেটাবেজের নিরাপত্তা, গোপনীয়তা, নিরবিচারে প্রবেশাধিকার, ব্যাকআপ, রিকভারিসহ সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনRead more

    ডেটাবেজে সর্বোময় কর্তাকে ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (Database Administrator বা DBA) বলা হয়। তিনি একটি প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার পূর্ণ দায়িত্বে থাকেন। ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের প্রধান কাজ হলো ডেটাবেজের নিরাপত্তা, গোপনীয়তা, নিরবিচারে প্রবেশাধিকার, ব্যাকআপ, রিকভারিসহ সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।

    ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের ভূমিকা নিম্নরূপ:

    1. ডেটাবেজ ডিজাইন ও স্থাপন: ডেটার প্রকৃতি অনুযায়ী উপযুক্ত কাঠামো তৈরি করে ডেটাবেজ তৈরি করা।

    2. ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ: অনুমোদিত ব্যবহারকারীর বাইরে কাউকে ডেটায় প্রবেশ করতে না দেওয়া।

    3. ব্যাকআপ ও রিকভারি পরিচালনা: যেকোনো অপ্রত্যাশিত সমস্যার সময় ডেটা পুনরুদ্ধার করার জন্য নিয়মিত ব্যাকআপ রাখা।

    4. পারফরমেন্স মনিটরিং ও টিউনিং: ডেটাবেজ সিস্টেম যেন দ্রুত এবং কার্যকরভাবে কাজ করে তা নিশ্চিত করা।

    5. ব্যবহারকারীর প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ: কে কোন ডেটায় অ্যাক্সেস করতে পারবে, তা নির্ধারণ করা।

    6. সফটওয়্যার ইনস্টল ও আপডেট: ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইনস্টল এবং নিয়মিত আপডেট করা।

    সুতরাং, ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর একটি প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে থাকেন।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: 3 months agoIn: English

    The word 'liveliness' refers to –

    ProshnoUttor
    Best Answer
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    Liveliness means energy, enthusiasm, or being full of life — which matches the meaning of exuberance. The other options don’t fit: Loveliness means beauty. Weariness means tiredness. Dullness means lack of interest or energy (opposite of liveliness).

    • Liveliness means energy, enthusiasm, or being full of life — which matches the meaning of exuberance.

    • The other options don’t fit:

      • Loveliness means beauty.

      • Weariness means tiredness.

      • Dullness means lack of interest or energy (opposite of liveliness).

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  10. Asked: 3 months agoIn: Biology

    লিমিটিং ফ্যাক্টর বলতে কী বোঝায়?

    ProshnoUttor
    ProshnoUttor Founder
    Added an answer about 3 months ago

    লিমিটিং ফ্যাক্টর হলো একটি পরিবেশগত উপাদান বা শর্ত, যা কোনো জীবের বৃদ্ধির, বংশবৃদ্ধি, বা জীবিত থাকার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি করে। এটি একটি নির্দিষ্ট উপাদান যা জীবের বৃদ্ধি বা জনসংখ্যার বিস্তারকে বাধাগ্রস্ত করে যখন তার প্রয়োজনীয় মাত্রা পূর্ণ হয় না বা অত্যধিক হয়ে যায়। লিমিটিং ফ্যাক্টরের প্রকার: অবস্Read more

    লিমিটিং ফ্যাক্টর হলো একটি পরিবেশগত উপাদান বা শর্ত, যা কোনো জীবের বৃদ্ধির, বংশবৃদ্ধি, বা জীবিত থাকার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি করে। এটি একটি নির্দিষ্ট উপাদান যা জীবের বৃদ্ধি বা জনসংখ্যার বিস্তারকে বাধাগ্রস্ত করে যখন তার প্রয়োজনীয় মাত্রা পূর্ণ হয় না বা অত্যধিক হয়ে যায়।

    লিমিটিং ফ্যাক্টরের প্রকার:

    1. অবস্থা বা পরিবেশের উপাদান: জীবের জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক উপাদান যেমন খাদ্য, পানি, অক্সিজেন, তাপমাত্রা, এবং বাসস্থান যদি সীমিত হয়, তবে এগুলো জীবের বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

      • তাপমাত্রা: অনেক প্রাণী ও উদ্ভিদের জন্য একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পরিসর রয়েছে, যা তাদের জীবনধারণের জন্য উপযুক্ত। তাপমাত্রার অতিরিক্ত বা কম মাত্রা তাদের বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

      • অক্সিজেন: কিছু পরিবেশে অক্সিজেনের অভাব জীবের জন্য একটি লিমিটিং ফ্যাক্টর হতে পারে। যেমন, পানির গভীর অংশে অক্সিজেনের পরিমাণ কম থাকতে পারে, যা মৎস্যজীবী প্রাণীদের বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে।

      • পানি: প্রাণী ও উদ্ভিদের জন্য পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানি যদি সীমিত থাকে, তবে সেটি জীবের বৃদ্ধিতে একটি লিমিটিং ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়।

    2. আবাসস্থল বা বাসস্থান: কোনো নির্দিষ্ট বাসস্থানে জীবের জন্য পর্যাপ্ত স্থান না থাকলে, সেটি তাদের বৃদ্ধি বা বিস্তারকে সীমাবদ্ধ করে। উদাহরণস্বরূপ, বনভূমিতে যখন গাছের সংখ্যা অনেক বেশি হয় এবং তাদের বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত স্থান বা উপাদান নেই, তখন নতুন গাছের জন্য স্থানের অভাব একটি লিমিটিং ফ্যাক্টর হতে পারে।

    3. খাদ্য উপাদান: খাদ্যের অভাবও জীবের বৃদ্ধি এবং প্রজননে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন, একেকটি অঞ্চলে যদি কোনো প্রাণীর খাদ্যের উৎস কম থাকে, তবে তা তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি ও বেঁচে থাকার জন্য সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি করবে।

    লিমিটিং ফ্যাক্টরের উদাহরণ:

    • অবিরত প্রবাহ: কিছু পানির প্রাণী যেমন মাছ, যদি পানির অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়, তবে সেটি তাদের বৃদ্ধি এবং জীবিত থাকার জন্য একটি লিমিটিং ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়।

    • প্রাকৃতিক দুর্যোগ: খরা বা বন্যা যেমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যা জীবের বাসস্থান এবং খাদ্যের যোগান প্রভাবিত করতে পারে, সে ক্ষেত্রেও লিমিটিং ফ্যাক্টরের ভূমিকা থাকে।

    লিমিটিং ফ্যাক্টরের গুরুত্ব:

    লিমিটিং ফ্যাক্টর পরিবেশের প্রভাবকে জীববৈচিত্র্যের ওপর নির্দেশ করে এবং নির্দিষ্ট পরিবেশে কোনো জীবের অভ্যন্তরীণ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে। এটি প্রাকৃতিক নির্বাচন ও অভিযোজনের প্রক্রিয়াতে সাহায্য করে, কারণ জীবগুলি তার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে বেঁচে থাকার জন্য অভিযোজিত হয়।

    সারসংক্ষেপ:

    লিমিটিং ফ্যাক্টর এমন একটি উপাদান বা পরিবেশগত শর্ত, যা কোনো জীবের বৃদ্ধির বা প্রজননের জন্য সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি করে। এটি তাপমাত্রা, অক্সিজেন, পানি, খাদ্য, বাসস্থান বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো পরিবেশগত উপাদান হতে পারে, যা জীবের জীবনধারণের প্রক্রিয়া প্রভাবিত করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 2 3

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 77
  • Answers 177
  • Best Answers 10
  • Users 16
  • Popular
  • Answers
  • ProshnoUttor

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    • 8 Answers
  • Tanjina Haque

    বলের ঘাত কী?

    • 7 Answers
  • ProshnoUttor

    শূন্য কাজ ব্যাখ্যা কর।

    • 6 Answers
  • Shafin Ahmed
    Shafin Ahmed added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ার এমন অবস্থা, যেখানে… April 23, 2025 at 9:50 pm
  • Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একটি প্রতিক্রিয়াযোগ্য রাসায়নিক… April 23, 2025 at 9:47 pm
  • Ayaan
    Ayaan added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী… April 23, 2025 at 9:46 pm

Top Members

ProshnoUttor

ProshnoUttor

  • 41 Questions
  • 390 Points
Founder
Ayaan

Ayaan

  • 1 Question
  • 370 Points
Curious Learner
Arif Hossain

Arif Hossain

  • 6 Questions
  • 299 Points
Curious Learner

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

ProshnoUttor

ProshnoUttor

Your global community for fun, interactive learning. Ask questions, share answers, and earn rewards while exploring knowledge from every corner of the world!

About & Legal

  • About Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • Copyright Policy
  • Disclaimer

Explore & Discover

  • All Questions
  • New Questions
  • Trending Questions
  • Communities
  • Polls

Get Involved

  • Contact Us
  • Become a Contributor
  • Earn Rewards
  • Referrals

© 2025 ProshnoUttor – Ask, Learn, and Share Knowledge. All rights reserved.

Insert/edit link

Enter the destination URL

Or link to existing content

    No search term specified. Showing recent items. Search or use up and down arrow keys to select an item.