Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!
Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
লিমিটিং ফ্যাক্টর বলতে কী বোঝায়?
লিমিটিং ফ্যাক্টর বলতে সেই সমস্ত পরিবেশগত উপাদান বা কারক বোঝায় যা কোনো জীব বা জীবগোষ্ঠীর বৃদ্ধি, বিস্তার এবং প্রাচুর্যকে সীমিত করে তোলে। অর্থাৎ, এই উপাদানগুলোর অভাব বা স্বল্পতা থাকলে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে জীব বা জীবগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়তে পারে না অথবা তাদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। ব্যাপারটা অনেকটRead more
লিমিটিং ফ্যাক্টর বলতে সেই সমস্ত পরিবেশগত উপাদান বা কারক বোঝায় যা কোনো জীব বা জীবগোষ্ঠীর বৃদ্ধি, বিস্তার এবং প্রাচুর্যকে সীমিত করে তোলে। অর্থাৎ, এই উপাদানগুলোর অভাব বা স্বল্পতা থাকলে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে জীব বা জীবগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়তে পারে না অথবা তাদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
ব্যাপারটা অনেকটা এরকম: একটা গাছের বৃদ্ধির জন্য আলো, পানি, সার (পুষ্টি উপাদান) সবই দরকার। যদি পর্যাপ্ত আলো আর পানি থাকে, কিন্তু মাটিতে প্রয়োজনীয় সারের অভাব থাকে, তাহলে সারের অভাবটাই হবে ঐ গাছের বৃদ্ধির জন্য লিমিটিং ফ্যাক্টর। কারণ, পর্যাপ্ত আলো ও পানি থাকা সত্ত্বেও সারের অভাবে গাছটি তার পূর্ণাঙ্গ বৃদ্ধি লাভ করতে পারবে না।
লিমিটিং ফ্যাক্টর ভৌত (যেমন – আলো, তাপমাত্রা, পানি, খনিজ লবণ) অথবা জৈবিক (যেমন – খাদ্য, শিকারী, রোগ) উভয়ই হতে পারে। কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে, পরিবেশের সবচেয়ে অভাবী উপাদানটিই ঐ জীব বা জীবগোষ্ঠীর জন্য লিমিটিং ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে। এই ধারণাটি জীববিজ্ঞানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি কোনো বাস্তুসংস্থানের জীববৈচিত্র্য এবং জীবসংখ্যার ধারণক্ষমতা বুঝতে সাহায্য করে।
See lessমুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল বলতে কী বোঝায়?
মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল হলো এমন একটি জৈব পরিবাহী টিস্যুর গঠন, যেখানে জাইলেম (Xylem) এবং ফ্লোএম (Phloem) পাশাপাশি থাকে এবং তাদের মাঝখানে একটি ক্যাম্বিয়াম (Cambium) স্তর উপস্থিত থাকে। 👉 এই ক্যাম্বিয়াম স্তরটি সক্রিয়ভাবে কোষ বিভাজন করতে পারে এবং নতুন জাইলেম ও ফ্লোএম কোষ তৈরি করতে সাহায্য কRead more
মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল হলো এমন একটি জৈব পরিবাহী টিস্যুর গঠন, যেখানে জাইলেম (Xylem) এবং ফ্লোএম (Phloem) পাশাপাশি থাকে এবং তাদের মাঝখানে একটি ক্যাম্বিয়াম (Cambium) স্তর উপস্থিত থাকে।
👉 এই ক্যাম্বিয়াম স্তরটি সক্রিয়ভাবে কোষ বিভাজন করতে পারে এবং নতুন জাইলেম ও ফ্লোএম কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে।
👉 এজন্য একে “মুক্ত (Open)” বলা হয়, কারণ এটি দ্বিতীয়ক বৃদ্ধি (secondary growth) করার জন্য উন্মুক্ত বা সক্ষম।
🧠 শব্দ বিশ্লেষণ:
মুক্ত (Open): ক্যাম্বিয়াম উপস্থিত থাকে
সমপার্শ্বীয় (Collateral): জাইলেম ও ফ্লোএম পাশাপাশি থাকে
🧱 গঠন (Structure):
একটি মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডলের গঠন হয় তিনটি স্তরে:
ফ্লোএম (Phloem)
⬇
ক্যাম্বিয়াম (Cambium)
⬇
জাইলেম (Xylem)
ফ্লোএম (বাহিরে): খাদ্য পরিবহন করে পাতার তৈরি শর্করা নিচের অংশে পৌঁছায়
ক্যাম্বিয়াম (মাঝখানে): কোষ বিভাজনের মাধ্যমে নতুন জাইলেম ও ফ্লোএম তৈরি করে
জাইলেম (ভিতরে): পানি ও খনিজ উপরে পৌঁছায়
⚙️ কার্যপ্রণালী (Functionality):
জাইলেম মূল থেকে পানি ও খনিজ পাতায় পৌঁছে দেয়
ফ্লোএম পাতায় তৈরি খাবার গাছের অন্যান্য অংশে সরবরাহ করে
ক্যাম্বিয়াম নতুন পরিবাহী টিস্যু তৈরি করে যা উদ্ভিদের প্রস্থ বা মোটা হওয়ার কাজে লাগে (দ্বিতীয়ক বৃদ্ধি)
🌿 কোথায় দেখা যায়? (Occurrence)
মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল সাধারণত দ্বিবীজপত্রী (dicotyledonous) উদ্ভিদের ডাঁটা ও শিকড়ে দেখা যায়।
✅ উদাহরণ:
আম গাছ
শিমুল গাছ
পেঁপে গাছ
মহুয়া গাছ
বিভিন্ন প্রকার বড় গাছ
🧬 মুক্ত বনাম আবদ্ধ বান্ডল পার্থক্য:
📌 বৈশিষ্ট্য (Key Features):
ক্যাম্বিয়াম উপস্থিত
জাইলেম ও ফ্লোএম পাশাপাশি থাকে
দ্বিতীয়ক বৃদ্ধির ক্ষমতা থাকে
গাছ মোটা হতে পারে
সাধারণত দ্বিবীজপত্রী গাছে পাওয়া যায়
🧠 মনে রাখার সহজ কৌশল:
🧾 উপসংহার (Conclusion):
মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল উদ্ভিদের পরিবহন প্রক্রিয়া ও গঠনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি শুধু পানি ও খাদ্য পরিবহনই করে না, বরং উদ্ভিদকে মোটা হওয়ার সুযোগ করে দেয়। এই ধরনের বান্ডল সাধারণত বড় ও দৃঢ় গাছের মধ্যে দেখা যায়।
See lessমুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল বলতে কী বোঝায়?
মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল (Open Collateral Vascular Bundle) বলতে বোঝায় একটি ধরনের ভাস্কুলার বান্ডল, যেখানে জাইলেম এবং ফ্লোএম পাশাপাশি অবস্থান করে এবং এই দুইটির মাঝখানে একটি ক্যাম্বিয়াম স্তর উপস্থিত থাকে। এই ক্যাম্বিয়াম স্তরটি দ্বিতীয়ক বৃদ্ধিতে (secondary growth) অংশগ্রহণ করে এবং নতুন জাইRead more
মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল (Open Collateral Vascular Bundle) বলতে বোঝায় একটি ধরনের ভাস্কুলার বান্ডল, যেখানে জাইলেম এবং ফ্লোএম পাশাপাশি অবস্থান করে এবং এই দুইটির মাঝখানে একটি ক্যাম্বিয়াম স্তর উপস্থিত থাকে।
এই ক্যাম্বিয়াম স্তরটি দ্বিতীয়ক বৃদ্ধিতে (secondary growth) অংশগ্রহণ করে এবং নতুন জাইলেম ও ফ্লোএম কোষ তৈরি করতে পারে।
🔍 গঠন (Structure):
⚪ বাহিরে: ফ্লোএম (Phloem)
⚪ মাঝখানে: ক্যাম্বিয়াম (Cambium)
⚪ ভিতরে: জাইলেম (Xylem)
👉 এই কারণে এটিকে “মুক্ত (open)” বলা হয়, কারণ ক্যাম্বিয়াম থাকার ফলে এটি দ্বিতীয়ক বৃদ্ধির জন্য উন্মুক্ত থাকে।
📖 বৈশিষ্ট্য (Features):
ক্যাম্বিয়াম থাকে ✔️
দ্বিতীয়ক বৃদ্ধি সম্ভব ✔️
উদ্ভিদকে মোটা বা বৃহৎ হতে সাহায্য করে ✔️
সাধারণত দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের ডাঁটায় দেখা যায় ✔️
🌿 উদাহরণ:
মহুয়া গাছ
আম গাছ
শিমুল গাছ
সব ধরনের দ্বিবীজপত্রী (dicot) গাছের ডাঁটা
🧠 মনে রাখার কৌশল:
📌 উপসংহার:
মুক্ত সমপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল এমন একটি গঠন, যা উদ্ভিদের মধ্যে জৈবিক পরিবহন নিশ্চিত করার পাশাপাশি গাছের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
See lessজাইলেম কী?
জাইলেম হলো উদ্ভিদের একটি পরিবাহী টিস্যু, যা মূল থেকে পানি ও খনিজ পদার্থ গাছের অন্যান্য অংশে, বিশেষ করে পাতায়, পৌঁছে দেয়। এটি সাধারণত মৃত কোষ দিয়ে গঠিত এবং উদ্ভিদকে কাঠিন্য ও সহায়তা প্রদান করে।
জাইলেম হলো উদ্ভিদের একটি পরিবাহী টিস্যু, যা মূল থেকে পানি ও খনিজ পদার্থ গাছের অন্যান্য অংশে, বিশেষ করে পাতায়, পৌঁছে দেয়। এটি সাধারণত মৃত কোষ দিয়ে গঠিত এবং উদ্ভিদকে কাঠিন্য ও সহায়তা প্রদান করে।
See lessজাইলেম কী?
জাইলেম হলো উদ্ভিদের পরিবাহী টিস্যুগুলোর (vascular tissue) একটি, যার মূল কাজ হলো পানি ও খনিজ পদার্থ মূল থেকে গাছের উপরিভাগে পৌঁছে দেওয়া। এটি মৃত কোষ দিয়ে গঠিত এবং গাছকে কাঠিন্য বা দৃঢ়তা দিতেও সাহায্য করে। 📚 জাইলেমের সংজ্ঞা: জাইলেম হলো উদ্ভিদের এক ধরনের জৈব টিস্যু, যা মূল থেকে পানি ও খনিজ পদার্থ ডাঁটRead more
জাইলেম হলো উদ্ভিদের পরিবাহী টিস্যুগুলোর (vascular tissue) একটি, যার মূল কাজ হলো পানি ও খনিজ পদার্থ মূল থেকে গাছের উপরিভাগে পৌঁছে দেওয়া। এটি মৃত কোষ দিয়ে গঠিত এবং গাছকে কাঠিন্য বা দৃঢ়তা দিতেও সাহায্য করে।
📚 জাইলেমের সংজ্ঞা:
জাইলেম হলো উদ্ভিদের এক ধরনের জৈব টিস্যু, যা মূল থেকে পানি ও খনিজ পদার্থ ডাঁটা ও পাতায় পৌঁছে দেয়। এটি মৃত ও জীবিত কোষের সংমিশ্রণে গঠিত এবং এটি গাছের কাঠামোগত দৃঢ়তাও প্রদান করে।
🔧 জাইলেমের প্রধান কাজ:
💧 পানি পরিবহন: মূল থেকে পাতায় পানি নিয়ে যাওয়া।
🧂 খনিজ পরিবহন: মাটির খনিজ উপাদান পাতায় পৌঁছে দেওয়া।
🪵 দৃঢ়তা প্রদান: গাছকে খাড়া রাখার জন্য কাঠের মতো শক্তি দেওয়া।
🧬 আহার তৈরির সহায়তা: পানি সরবরাহের মাধ্যমে পাতায় সালোকসংশ্লেষে সহায়তা করা।
🧱 জাইলেমের গঠন:
জাইলেম ৪টি প্রধান ধরনের কোষ বা উপাদান দিয়ে গঠিত:
🔁 জাইলেমে পরিবহনের দিক:
একমুখী (Unidirectional)
👉 মূল ➡️ পাতা
🔬 জাইলেম কিভাবে কাজ করে?
১. মাটি থেকে শিকড়ের লোম কোষ পানি ও খনিজ শোষণ করে।
2. শোষিত পানি জাইলেম ট্র্যাচিড ও ভেসেল দিয়ে উপরের দিকে উঠে যায়।
3. পাতায় পৌঁছালে পানি সালোকসংশ্লেষে ব্যবহৃত হয় বা বাষ্পীভবনের মাধ্যমে বের হয়।
🧾 জাইলেম বনাম ফ্লোএম পার্থক্য:
🌿 উদাহরণ:
গাছের যে অংশ শক্ত ও কাঠের মতো হয়, সেটাই মূলত জাইলেম দিয়ে গঠিত।
ছোট গাছ, বড় গাছ, ঘাস, এমনকি লতাগুলির মধ্যেও জাইলেম থাকে।
🧠 মনে রাখার সহজ কৌশল:
“জাইলেম জল আনে”
See less👉 “জাইলেম” মানে “জল” (পানি) আনে মূল থেকে পাতায়!
জীবন্ত জীবাশ্ম বলতে কী বোঝায়?
জীবন্ত জীবাশ্ম (Living Fossil) এমন প্রাণী বা উদ্ভিদকে বলা হয়, যা ভূতাত্ত্বিক সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রাচীন জীবের সাথে একই রকম বৈশিষ্ট্য ধারণ করে এবং বর্তমানে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যায়। এই প্রাণী বা উদ্ভিদগুলি দীর্ঘ সময় ধরে পৃথিবীতে টিকে আছে এবং তাদের বাহ্যিক বা আংশিক শারীরিক গঠন অতীতে বিলুপ্তRead more
জীবন্ত জীবাশ্ম (Living Fossil) এমন প্রাণী বা উদ্ভিদকে বলা হয়, যা ভূতাত্ত্বিক সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রাচীন জীবের সাথে একই রকম বৈশিষ্ট্য ধারণ করে এবং বর্তমানে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যায়। এই প্রাণী বা উদ্ভিদগুলি দীর্ঘ সময় ধরে পৃথিবীতে টিকে আছে এবং তাদের বাহ্যিক বা আংশিক শারীরিক গঠন অতীতে বিলুপ্ত জীবের সঙ্গে খুব মিল রয়েছে।
এদের রূপ বা বৈশিষ্ট্যে খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি, অর্থাৎ, তারা মূলত বিলুপ্ত জীবের জীবিত প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, গিঁরিফট শঙ্খ (Coelacanth) এবং সাইকাড (Cycads) হলো জীবন্ত জীবাশ্মের প্রখ্যাত উদাহরণ।
See lessপুষ্প সংকেত কী?
পুষ্প সংকেত হল একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ফুলের পুরুষাঙ্গ থেকে শুক্রাণু (পুষ্প ধূলিকণা) স্ত্রীর ফুলে স্থানান্তরিত হয়। এটি ফুলের প্রজনন প্রক্রিয়া শুরু করে, যার ফলস্বরূপ বীজ গঠন হয়। পুষ্প সংকেত বায়ু, প্রাণী, জল অথবা স্বতঃসংকেত এবং পারস্পরিক সংকেতের মাধ্যমে ঘটতে পারে।
পুষ্প সংকেত হল একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ফুলের পুরুষাঙ্গ থেকে শুক্রাণু (পুষ্প ধূলিকণা) স্ত্রীর ফুলে স্থানান্তরিত হয়। এটি ফুলের প্রজনন প্রক্রিয়া শুরু করে, যার ফলস্বরূপ বীজ গঠন হয়। পুষ্প সংকেত বায়ু, প্রাণী, জল অথবা স্বতঃসংকেত এবং পারস্পরিক সংকেতের মাধ্যমে ঘটতে পারে।
See lessপুষ্প সংকেত কী?
পুষ্প সংকেত (Floral Formula) হলো উদ্ভিদবিজ্ঞানে ব্যবহৃত একটি প্রতীকী উপস্থাপনা, যা একটি ফুলের গঠন এবং এর বিভিন্ন অংশের সংখ্যা, বিন্যাস ও বৈশিষ্ট্যকে সংক্ষিপ্তভাবে বোঝায়। এটি ফুলের শ্রেণিবিন্যাস, চিহ্নিতকরণ এবং তুলনামূলক অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত হয়। পুষ্প সংকেতে সাধারণত ফুলের বৃতি (Calyx), পাপড়ি (CoRead more
পুষ্প সংকেত (Floral Formula) হলো উদ্ভিদবিজ্ঞানে ব্যবহৃত একটি প্রতীকী উপস্থাপনা, যা একটি ফুলের গঠন এবং এর বিভিন্ন অংশের সংখ্যা, বিন্যাস ও বৈশিষ্ট্যকে সংক্ষিপ্তভাবে বোঝায়। এটি ফুলের শ্রেণিবিন্যাস, চিহ্নিতকরণ এবং তুলনামূলক অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত হয়। পুষ্প সংকেতে সাধারণত ফুলের বৃতি (Calyx), পাপড়ি (Corolla), পুংকেশর (Androecium), এবং গর্ভকেশর (Gynoecium)-এর তথ্য প্রতীক ও সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও, ফুলের প্রতিসাম্য (Symmetry), লিঙ্গ (Sex), এবং অংশগুলোর সংযুক্তি বা বিচ্ছিন্নতার বিষয়টিও এতে উল্লেখ থাকে।
পুষ্প সংকেতের উপাদান:
উদাহরণ:
পুষ্প সংকেতের গুরুত্ব:
কোষ বিভাজন কী?
কোষ বিভাজন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি মাতৃকোষ দুই বা ততোধিক সন্তান কোষে বিভক্ত হয়। এটি মাইটোসিস (বৃদ্ধি ও মেরামতের জন্য) এবং মিয়োসিস (জনন কোষ তৈরির জন্য) নামে দুই প্রকারে ঘটে। এর মাধ্যমে জীবের বৃদ্ধি, প্রজনন ও জেনেটিক ধারাবাহিকতা নিশ্চিত হয়।
কোষ বিভাজন কী?
কোষ বিভাজন হল একটি জৈব প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি মা কোষ বিভক্ত হয়ে দুটি বা ততোধিক নতুন কোষ তৈরি করে। এটি জীবের বৃদ্ধি, ক্ষত মেরামত ও বংশবিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কোষ বিভাজনের প্রধান তিনটি ধরণ হলো: মাইটোসিস – সম সংখ্যক ক্রোমোজোমসহ দুটি সদৃশ কন্যা কোষ তৈরি হয়। মেইওসিস – অর্ধেক ক্রোমোজোমসহRead more
কোষ বিভাজন হল একটি জৈব প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি মা কোষ বিভক্ত হয়ে দুটি বা ততোধিক নতুন কোষ তৈরি করে। এটি জীবের বৃদ্ধি, ক্ষত মেরামত ও বংশবিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কোষ বিভাজনের প্রধান তিনটি ধরণ হলো:
মাইটোসিস – সম সংখ্যক ক্রোমোজোমসহ দুটি সদৃশ কন্যা কোষ তৈরি হয়।
মেইওসিস – অর্ধেক ক্রোমোজোমসহ চারটি ভিন্ন কন্যা কোষ তৈরি হয়, গ্যামেট উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
অমিতোসিস – সরল ও অনিয়ন্ত্রিত বিভাজন, সাধারণত এককোষী জীবে দেখা যায়।