Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!
Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
নৌকার গুণটানার ক্ষেত্রে বৈঠার প্রয়োজনীয়তা কী? ব্যাখ্যা কর।
নৌকার গুণটানার ক্ষেত্রে বৈঠার প্রয়োজনীয়তা নৌকার গুণটানার ক্ষেত্রে বৈঠার প্রয়োজনীয়তা হলো নৌকাটিকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা এবং এর গতিকে স্থির রাখা। বৈঠা হলো নৌকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা নৌকাটিকে পানিতে ভাসতে এবং সঠিকভাবে চলতে সাহায্য করে। বৈঠার কাজ বৈঠার কাজ হলো: নৌকাটিকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা: বৈঠাRead more
নৌকার গুণটানার ক্ষেত্রে বৈঠার প্রয়োজনীয়তা
নৌকার গুণটানার ক্ষেত্রে বৈঠার প্রয়োজনীয়তা হলো নৌকাটিকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা এবং এর গতিকে স্থির রাখা। বৈঠা হলো নৌকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা নৌকাটিকে পানিতে ভাসতে এবং সঠিকভাবে চলতে সাহায্য করে।
বৈঠার কাজ
বৈঠার কাজ হলো:
বৈঠার গুরুত্ব
বৈঠার গুরুত্ব হলো:
বৈঠার বৈশিষ্ট্য
বৈঠার বৈশিষ্ট্য হলো:
বৈঠার প্রয়োজনীয়তা
বৈঠার প্রয়োজনীয়তা হলো:
শূন্য কাজ ব্যাখ্যা কর।
শূন্য কাজ বলতে সেই কাজকে বোঝায়, যা কোনো বস্তুর উপর বাহিত না হয় বা বাহিত হলেও তার চলনে কোনো পরিবর্তন ঘটে না। অর্থাৎ, যেসব ক্ষেত্রে বস্তুর স্থান পরিবর্তন হয় না বা বাহিনী কাজ করে কিন্তু বস্তু সঠিকভাবে স্থান পরিবর্তন করে না, তখন কাজ শূন্য হয়। শূন্য কাজের জন্য, কাজের সূত্র হলো: W=F⋅d⋅cos(θ)W = F \cdRead more
শূন্য কাজ বলতে সেই কাজকে বোঝায়, যা কোনো বস্তুর উপর বাহিত না হয় বা বাহিত হলেও তার চলনে কোনো পরিবর্তন ঘটে না। অর্থাৎ, যেসব ক্ষেত্রে বস্তুর স্থান পরিবর্তন হয় না বা বাহিনী কাজ করে কিন্তু বস্তু সঠিকভাবে স্থান পরিবর্তন করে না, তখন কাজ শূন্য হয়।
শূন্য কাজের জন্য, কাজের সূত্র হলো:
W=F⋅d⋅cos(θ)
এখানে,
W হলো কাজ,
F হলো বাহিনী,
d হলো বস্তুর স্থান পরিবর্তন,
θ হলো বাহিনীর এবং বস্তুর গতির মধ্যে কোণ।
যখন d=0 বা বাহিনীর দিক এবং বস্তুর গতির মধ্যে কোণ 90∘ (অর্থাৎ বাহিনী এবং গতি একে অপরের প্রতি উল্লম্ব) হয়, তখন কাজ শূন্য হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনো বস্তু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় স্থান পরিবর্তন না করে (যেমন, কোনো বস্তুকে কোন দিক থেকে টানলেও সেটি চলতে না পারে), তখন কাজ শূন্য হবে।
See lessশূন্য কাজ ব্যাখ্যা কর।
যখন কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করা হলেও বস্তুর কোনো সরণ ঘটে না, অথবা সরণ ও বল পরস্পরের লম্ব (৯০° কোণে) হয়, তখন সেই ক্ষেত্রে বল দ্বারা সম্পাদিত কাজ শূন্য কাজ (Zero Work) বলে। 📚 ব্যাখ্যা: পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায়, কাজ (Work) হলো এমন একটি ভৌত রাশি, যা কোনো বস্তুকে সরাতে বল প্রয়োগের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।Read more
যখন কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করা হলেও বস্তুর কোনো সরণ ঘটে না, অথবা সরণ ও বল পরস্পরের লম্ব (৯০° কোণে) হয়, তখন সেই ক্ষেত্রে বল দ্বারা সম্পাদিত কাজ শূন্য কাজ (Zero Work) বলে।
📚 ব্যাখ্যা:
পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায়, কাজ (Work) হলো এমন একটি ভৌত রাশি, যা কোনো বস্তুকে সরাতে বল প্রয়োগের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। কাজের পরিমাণ নির্ভর করে দুটি বিষয়ের উপর:
বল (Force)
সরণ (Displacement)
কাজের সূত্র:
W=F⋅d⋅cosθ
যেখানে,
W = কাজ
F = বল
d = সরণ
θ = বল ও সরণের মধ্যবর্তী কোণ
📌 শূন্য কাজ তখনই হবে যখন:
✅ ১. সরণ না থাকে:
যদি কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করা হয় কিন্তু বস্তুটির সরণ না ঘটে, তাহলে কাজ শূন্য হবে।
যেমন:
তুমি দেয়ালে জোরে ধাক্কা দিচ্ছো, কিন্তু দেয়াল নড়ছে না। তাই কাজ = ০।
✅ ২. বল ও সরণের কোণ ৯০° হলে:
যদি বল ও সরণের মধ্যবর্তী কোণ ৯০ ডিগ্রি হয়, তাহলে
cos90∘=0⇒W=0
যেমন:
একজন ব্যক্তি একটি ট্রে হাতে নিয়ে অনুভূমিকভাবে হাঁটছে। ট্রেটি অনুভূমিকভাবে চলছে, কিন্তু ওজন বল নিচের দিকে। বল ও সরণের কোণ ৯০°, তাই কাজ = ০।
🧊 উদাহরণ:
📘 উপসংহার:
শূন্য কাজ তখনই ঘটে, যখন:
সরণ না থাকে, অথবা
বল ও সরণের কোণ ৯০° হয়।
এই অবস্থায় বল প্রয়োগ করলেও শক্তি ব্যয় হয় না, কাজ সম্পাদিত হয় না।
See lessসরল ছন্দিত গতিসম্পন্ন কোনো কণার বেগ শূণ্য হলে উহার ত্বরণ কী শূন্য হবে? ব্যাখ্যা কর।
না, বেগ শূন্য হলেও সরল ছন্দিত গতিসম্পন্ন কণার ত্বরণ শূন্য হবে না। ব্যাখ্যা: সরল ছন্দিত গতিতে কোনো কণা যখন চলতে থাকে, তখন এটি একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর চারপাশে ছন্দময়ভাবে দুলতে থাকে। এই গতিতে কণাটির উপর একটি পুনরাবৃত্ত প্রতিসঞ্চালন বল (restoring force) ক্রিয়া করে, যা সর্বদা কণাটিকে সমান অবস্থানের দিকেRead more
না, বেগ শূন্য হলেও সরল ছন্দিত গতিসম্পন্ন কণার ত্বরণ শূন্য হবে না।
ব্যাখ্যা:
সরল ছন্দিত গতিতে কোনো কণা যখন চলতে থাকে, তখন এটি একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর চারপাশে ছন্দময়ভাবে দুলতে থাকে। এই গতিতে কণাটির উপর একটি পুনরাবৃত্ত প্রতিসঞ্চালন বল (restoring force) ক্রিয়া করে, যা সর্বদা কণাটিকে সমান অবস্থানের দিকে ফেরত আনতে চায়। নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র অনুযায়ী, এই বলের জন্যই কণার ত্বরণ ঘটে।
যখন কণা সর্বোচ্চ স্থানচ্যুতি বিন্দুতে থাকে (অর্থাৎ, ছন্দিত গতির একপ্রান্তে), তখন তার বেগ হয় শূন্য। কিন্তু ঐ অবস্থায় কণাটির উপর প্রতিসঞ্চালন বল সর্বাধিক হয়, ফলে ত্বরণও সর্বাধিক থাকে। অন্যদিকে, যখন কণা সমান অবস্থান অতিক্রম করে, তখন তার বেগ সর্বাধিক এবং ত্বরণ শূন্য হয়।
অতএব, কণার বেগ শূন্য হলেও, তার ত্বরণ শূন্য নাও হতে পারে। বিশেষ করে, সরল ছন্দিত গতিতে বেগ শূন্য হলে ত্বরণ সর্বাধিক হয়।
See lessইউনিকোডের পূর্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আলফানিউমেরিক্যাল কোডটি ব্যাখ্যা কর।
নিচে ASCII কোড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চার্ট ও টেবিল আকারে সাজিয়ে দেওয়া হলো, যাতে নোট তৈরি করা বা মুখস্থ করা সহজ হয়: 🧾 ASCII কোড সম্পর্কে টেবিলভিত্তিক নোট বিষয় বিবরণ কোডের নাম ASCII (American Standard Code for Information Interchange) উদ্ভাবক American National Standards Institute (ANSI) প্রবর্তনের সRead more
নিচে ASCII কোড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চার্ট ও টেবিল আকারে সাজিয়ে দেওয়া হলো, যাতে নোট তৈরি করা বা মুখস্থ করা সহজ হয়:
🧾 ASCII কোড সম্পর্কে টেবিলভিত্তিক নোট
২. প্রিন্টেবল ক্যারেক্টার (৩২–১২৭)
– প্রোগ্রামিং
– টেক্সট ফাইল
– নেটওয়ার্ক কমিউনিকেশন
– বাংলা বা অন্যান্য ভাষার জন্য উপযোগী নয়
🔡 ASCII মানের কিছু উদাহরণ (সংক্ষেপে):
যান্ত্রিক ভাষাকে মানুষের ভাষায় বোঝানোর উপযোগী লজিক সার্কিটটি ব্যাখ্যা কর।
যান্ত্রিক ভাষা (Machine Language) বোঝার উপযোগী লজিক সার্কিট হলো ডিকোডার (Decoder)। কম্পিউটারের মেমোরি বা প্রসেসরে যান্ত্রিক ভাষায় নির্দেশনা বা তথ্য থাকে, যা বাইনারি (০ এবং ১) আকারে থাকে। এই বাইনারি সংকেতকে মানুষের ভাষায় বোধগম্য বা ব্যবহারোপযোগী করে তোলার জন্য ডিকোডার ব্যবহার করা হয়। ডিকোডার একটি কম্Read more
যান্ত্রিক ভাষা (Machine Language) বোঝার উপযোগী লজিক সার্কিট হলো ডিকোডার (Decoder)।
কম্পিউটারের মেমোরি বা প্রসেসরে যান্ত্রিক ভাষায় নির্দেশনা বা তথ্য থাকে, যা বাইনারি (০ এবং ১) আকারে থাকে। এই বাইনারি সংকেতকে মানুষের ভাষায় বোধগম্য বা ব্যবহারোপযোগী করে তোলার জন্য ডিকোডার ব্যবহার করা হয়।
ডিকোডার একটি কম্বিনেশনাল লজিক সার্কিট, যা নির্দিষ্ট সংখ্যক ইনপুট গ্রহণ করে তার ভিত্তিতে নির্দিষ্ট আউটপুট তৈরি করে। এটি ইনপুট বাইনারি কোডকে উপযুক্তভাবে ডিকোড করে অর্থপূর্ণ সংকেত বা নির্দেশনায় রূপান্তর করে।
উদাহরণস্বরূপ:
২-বিট ইনপুট ডিকোডার ৪টি আউটপুট তৈরি করতে পারে (যেমন: 00 → O₀, 01 → O₁, 10 → O₂, 11 → O₃)। এতে করে মেশিনের সংকেত মানুষের ভাষায় প্রকাশযোগ্য হয়ে ওঠে।
সারাংশে, ডিকোডার এমন একটি লজিক সার্কিট যা যান্ত্রিক ভাষাকে বুঝে মানুষের জন্য বোধগম্য করে তোলে।
See lessHTML Syntax কী?
HTML Syntax হলো HTML ভাষায় কোড লেখার নিয়মাবলি। এটি নির্ধারণ করে কিভাবে HTML ট্যাগ ব্যবহার করা উচিত, যাতে ওয়েব পেজ সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়। HTML কোডে সাধারণত দুটি ধরনের ট্যাগ ব্যবহৃত হয়: উদ্ঘাটন ট্যাগ (Opening Tag) – এটি HTML উপাদানের শুরুতে থাকে। যেমন: <p> সমাপ্তি ট্যাগ (Closing Tag) – এটিRead more
HTML Syntax হলো HTML ভাষায় কোড লেখার নিয়মাবলি। এটি নির্ধারণ করে কিভাবে HTML ট্যাগ ব্যবহার করা উচিত, যাতে ওয়েব পেজ সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়।
HTML কোডে সাধারণত দুটি ধরনের ট্যাগ ব্যবহৃত হয়:
উদ্ঘাটন ট্যাগ (Opening Tag) – এটি HTML উপাদানের শুরুতে থাকে। যেমন:
<p>
সমাপ্তি ট্যাগ (Closing Tag) – এটি HTML উপাদানের শেষে থাকে। যেমন:
</p>
এই দুইটি ট্যাগের মধ্যে কোনো কন্টেন্ট থাকে, যা ওয়েব পেজে প্রদর্শিত হয়।
HTML ট্যাগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:
HTML কোডে সব ট্যাগ জোড়া আকারে ব্যবহৃত হয় (উদাহরণস্বরূপ,
<h1>
এবং</h1>
), তবে কিছু ট্যাগ যেমন<br>
,<img>
একক ট্যাগ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।HTML ট্যাগগুলোর মধ্যে অ্যাট্রিবিউট থাকতে পারে, যেমন
src
,href
,alt
ইত্যাদি, যা ট্যাগের কাজ নির্ধারণ করে।HTML কেস ইনসেনসিটিভ (অর্থাৎ বড় বা ছোট অক্ষর ব্যবহার করলে তেমন পার্থক্য হয় না), তবে সাধারণভাবে ছোট অক্ষর ব্যবহার করা হয়।
HTML Syntax কী?
HTML Syntax বলতে HTML ভাষায় লিখিত কোডের নিয়ম ও গঠনকে বোঝায়। এটি একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী ট্যাগ ব্যবহারের পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একটি ওয়েব পেজের কাঠামো তৈরি করা হয়। HTML Syntax এর কিছু মূল বৈশিষ্ট্য হলো: HTML কোডের প্রতিটি উপাদান একটি ট্যাগ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। প্রতিটি ট্যাগ একটি <উদ্ঘাটনRead more
HTML Syntax বলতে HTML ভাষায় লিখিত কোডের নিয়ম ও গঠনকে বোঝায়। এটি একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী ট্যাগ ব্যবহারের পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একটি ওয়েব পেজের কাঠামো তৈরি করা হয়।
HTML Syntax এর কিছু মূল বৈশিষ্ট্য হলো:
HTML কোডের প্রতিটি উপাদান একটি ট্যাগ দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রতিটি ট্যাগ একটি <উদ্ঘাটন ট্যাগ> এবং একটি </সমাপ্তি ট্যাগ> দ্বারা গঠিত হয়।
HTML ট্যাগগুলো সাধারণত জোড়ায় ব্যবহৃত হয়।
HTML case insensitive, অর্থাৎ বড় অক্ষর বা ছোট অক্ষর — উভয়েই ট্যাগ লেখা যায়, তবে সাধারণভাবে ছোট অক্ষর ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে।
HTML ট্যাগের ভিতরে অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করা যেতে পারে, যা ট্যাগের অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে।
উদাহরণ:
<p>This is a paragraph.</p>
এখানে
See less<p>
হলো উদ্ঘাটন ট্যাগ এবং</p>
হলো সমাপ্তি ট্যাগ, যার ভিতরে লেখা কন্টেন্টটি একটি অনুচ্ছেদ হিসেবে প্রদর্শিত হবে।অ্যারে কী?
অ্যারে (Array) হল এক ধরনের ডেটা স্ট্রাকচার বা ডেটা সংগঠনের পদ্ধতি, যেখানে একই ধরনের একাধিক ডেটা উপাদান একত্রে একটি নির্দিষ্ট ধারাবাহিকতার মধ্যে সংরক্ষণ করা হয়। অ্যারে ব্যবহারের মাধ্যমে একই ধরনের অনেকগুলো ভেরিয়েবল একসাথে ঘোষণা করে প্রোগ্রামিং কোডকে সহজ, সংক্ষিপ্ত ও কার্যকর করা যায়। প্রতিটি অ্যারে উRead more
অ্যারে (Array) হল এক ধরনের ডেটা স্ট্রাকচার বা ডেটা সংগঠনের পদ্ধতি, যেখানে একই ধরনের একাধিক ডেটা উপাদান একত্রে একটি নির্দিষ্ট ধারাবাহিকতার মধ্যে সংরক্ষণ করা হয়। অ্যারে ব্যবহারের মাধ্যমে একই ধরনের অনেকগুলো ভেরিয়েবল একসাথে ঘোষণা করে প্রোগ্রামিং কোডকে সহজ, সংক্ষিপ্ত ও কার্যকর করা যায়।
প্রতিটি অ্যারে উপাদান একটি নির্দিষ্ট ইনডেক্স বা সূচকের মাধ্যমে চিহ্নিত থাকে। সাধারণত ইনডেক্স 0 থেকে শুরু হয়। অর্থাৎ, যদি একটি অ্যারেতে ৫টি উপাদান থাকে, তাহলে ইনডেক্স হবে 0 থেকে 4 পর্যন্ত।
উদাহরণ:
int marks[5] = {85, 90, 75, 80, 95};
উপরের উদাহরণে
marks
হলো একটি ইন্টিজার টাইপের অ্যারে, যাতে ৫টি উপাদান রয়েছে। প্রতিটি উপাদানের একটি নির্দিষ্ট ইনডেক্স আছে:marks[0] = 85
marks[1] = 90
marks[2] = 75
marks[3] = 80
marks[4] = 95
অ্যারের বৈশিষ্ট্য:
অ্যারেতে সকল উপাদান একই ডেটা টাইপের হতে হয় (যেমন: সবগুলো
int
, বা সবগুলোfloat
)।অ্যারের মেমোরি স্থান ধারাবাহিকভাবে সংরক্ষিত হয়।
ইনডেক্স ব্যবহার করে যেকোনো উপাদানে সহজে প্রবেশ (Access) করা যায়।
অ্যারেকে লুপের মাধ্যমে সহজে পরিচালনা করা যায়।
অ্যারের প্রকারভেদ:
এক মাত্রিক অ্যারে (One-dimensional array) – যেমন:
int a[10];
দ্বি মাত্রিক অ্যারে (Two-dimensional array) – যেমন:
int matrix[3][3];
একাধিক মাত্রার অ্যারে (Multi-dimensional array) – ৩ বা তার বেশি মাত্রার অ্যারে।
অ্যারের ব্যবহার:
ফলাফলের তালিকা সংরক্ষণ
ছাত্রদের নাম্বার হিসাব করা
মেট্রিক্স বা টেবিলজাত ডেটা সংরক্ষণ
বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যা সমাধানে
সাইটোকাইনেসিস বলতে কী বোঝায়?
সাইটোকাইনেসিস হলো কোষ বিভাজনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে একটি মাতৃকোষের সাইটোপ্লাজম (Cytoplasm) বিভক্ত হয়ে দুটি পৃথক সন্তান কোষ তৈরি করে। এটি সাধারণত মাইটোসিস বা মিয়োসিসের পরে ঘটে এবং কোষের নিউক্লিয়াস বিভাজনের (ক্যারিওকাইনেসিস) পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। সাইটোকাইনেসিসের মাধ্যমে কোষের অর্গানেল, সRead more
প্রাণী কোষে সাইটোকাইনেসিস ক্লিভেজ ফারো (Cleavage Furrow) নামক একটি সংকোচনের মাধ্যমে ঘটে, যেখানে কোষের মাঝখানে একটি খাঁজ তৈরি হয় এবং ধীরে ধীরে কোষ দুই ভাগে বিভক্ত হয়। অন্যদিকে, উদ্ভিদ কোষে এটি সেল প্লেট (Cell Plate) গঠনের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়, যেখানে গলগি বডি থেকে নির্গত ভেসিকলগুলো কোষের মাঝখানে জমা হয়ে নতুন কোষ প্রাচীর তৈরি করে। এই প্রক্রিয়া জীবের বৃদ্ধি, টিস্যু পুনর্জনন এবং প্রজননের জন্য অপরিহার্য।