Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!
Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল ব্যাখ্যা কর।
রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অগ্রবর্তী বিক্রিয়া (যেখানে উৎপাদ গঠিত হয়) এবং পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়া (যেখানে উৎপাদ থেকে বিক্রিয়ক পুনরায় গঠিত হয়) একই হারে সংঘটিত হয়। ফলে বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের ঘনমাত্রা সময়ের সাথে অপরিবর্তিত থাকে, তবেRead more
বলের ঘাত কী?
বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশ করে। বলের ঘাতের সংজ্ঞা: বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশRead more
বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশ করে।
বলের ঘাতের সংজ্ঞা:
বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশ করে।
বলের ঘাতের বৈশিষ্ট্য:
বলের ঘাতের গণনা:
বলের ঘাত গণনা করা হয় বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত গণনা করা হয় নিম্নরূপ:
torque = r x F
যেখানে, torque হলো বলের ঘাত, r হলো বলের দূরত্ব, F হলো বলের মাত্রা।
বলের ঘাতের ব্যবহার:
বলের ঘাত ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন:
ঘর্ষণ বল কি অসংরক্ষণশীল বল? ব্যাখ্যা কর।
ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে গতি বাধাগ্রস্ত করে। এটি অসংরক্ষণশীল বল (Non-conservative force) কারণ: ঘর্ষণ বল কেন অসংরক্ষণশীল বল? শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়: ঘর্ষণ কাজ করার সময় গতি শক্তি (kinetic energy) তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এই তাপ শক্তি ফিরে পাওয়া যায় না। পRead more
ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে গতি বাধাগ্রস্ত করে। এটি অসংরক্ষণশীল বল (Non-conservative force) কারণ:
ঘর্ষণ বল কেন অসংরক্ষণশীল বল?
শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়:
ঘর্ষণ কাজ করার সময় গতি শক্তি (kinetic energy) তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
এই তাপ শক্তি ফিরে পাওয়া যায় না।
পথের উপর নির্ভর করে:
ঘর্ষণ বলের কাজ পথ অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়।
সংরক্ষণশীল বল (যেমন, গুরত্বাকর্ষণ বল) পথের উপর নির্ভর করে না।
শক্তি ক্ষয় হয়:
ঘর্ষণের কারণে বস্তুটির গতি ধীরে ধীরে কমে যায় এবং শক্তি তাপের মধ্যে চলে যায়।
উদাহরণ:
বই স্লাইড করা: একটি বই টেবিলের উপর স্লাইড করলে, ঘর্ষণ বইটির গতি কমিয়ে দেয় এবং গতির শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
গাড়ির ব্রেক: গাড়ির ব্রেক প্রয়োগ করার সময় ঘর্ষণ গতি কমিয়ে দেয় এবং গতির শক্তি তাপে পরিণত হয়।
সংক্ষেপে:
ঘর্ষণ বল একটি অসংরক্ষণশীল বল, কারণ এতে শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে পরিবেশে চলে যায়, যা ফিরে পাওয়া যায় না।
গ্রেডিয়েন্ট কাকে বলে?
গ্রেডিয়েন্ট (Gradient) হলো একটি ভেক্টর রাশি, যা কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের (যেমন: তাপমাত্রা, উচ্চতা) পরিবর্তন কিভাবে হচ্ছে এবং কোথায় দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে তা নির্দেশ করে। গ্রেডিয়েন্ট একটি ভেক্টর রাশি। এটি একটি স্কেলার ক্ষেত্রের পরিবর্তন বুঝায়। গ্রেডিয়েন্টের দিক হলো সেই দিক যেখানে স্কেলার ক্ষেত্রটির সর্বRead more
গ্রেডিয়েন্ট (Gradient) হলো একটি ভেক্টর রাশি, যা কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের (যেমন: তাপমাত্রা, উচ্চতা) পরিবর্তন কিভাবে হচ্ছে এবং কোথায় দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে তা নির্দেশ করে।
গ্রেডিয়েন্ট একটি ভেক্টর রাশি।
এটি একটি স্কেলার ক্ষেত্রের পরিবর্তন বুঝায়।
গ্রেডিয়েন্টের দিক হলো সেই দিক যেখানে স্কেলার ক্ষেত্রটির সর্বাধিক পরিবর্তন হচ্ছে।
মান হলো সেই পরিবর্তনের হার (যত দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে)।
গ্রেডিয়েন্টের গাণিতিক প্রকাশ:
ধরা যাক, φ একটি স্কেলার ক্ষেত্র। তাহলে গ্রেডিয়েন্ট হবে:
∇φ=∂x∂φi+∂y∂φj+∂z∂φk
এখানে,
∂x∂φ,∂y∂φ,∂z∂φ = φ ক্ষেত্রের প্রতি স্থান পরিবর্তনের সাথে তার মানের পরিবর্তন।
i, j, k = x, y, z অক্ষ।
গ্রেডিয়েন্টের বৈশিষ্ট্য:
ভেক্টর রাশি: এটি কোনো দিক নির্দেশ করে এবং পরিবর্তনের হার জানায়।
ধনাত্মক গ্রেডিয়েন্ট = দ্রুত বৃদ্ধি, ঋণাত্মক গ্রেডিয়েন্ট = দ্রুত হ্রাস।
শূন্য গ্রেডিয়েন্ট = সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন বিন্দু।
উদাহরণ:
যদি φ(x, y, z) = 2x² + 3y² + 4z² হয়, তাহলে:
∇φ=4xi+6yj+8zk
এটি নির্দেশ করে যে, φ এর পরিবর্তন x, y, z অক্ষের প্রতি ঘটছে।
গ্রেডিয়েন্টের ব্যবহার:
বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র: φ এর গ্রেডিয়েন্ট = বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র (E)
তাপমাত্রা ক্ষেত্র: তাপমাত্রার পরিবর্তন বিশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়।
ভেক্টরের ডাইভারজেন্সের বৈশিষ্ট্য কী কী?
ভেক্টরের ডাইভারজেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যা ভেক্টর ক্ষেত্রের আচরণ বোঝাতে সাহায্য করে। সহজ কথায়, ডাইভারজেন্স আমাদের বলে দেয় কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় ভেক্টর ক্ষেত্র বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে, ভেতরের দিকে সংকুচিত হচ্ছে, নাকি কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এটি একটি স্কেলার রাশি, অর্থাৎ শুধু এর মান আছে, দিRead more
ভেক্টরের ডাইভারজেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যা ভেক্টর ক্ষেত্রের আচরণ বোঝাতে সাহায্য করে। সহজ কথায়, ডাইভারজেন্স আমাদের বলে দেয় কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় ভেক্টর ক্ষেত্র বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে, ভেতরের দিকে সংকুচিত হচ্ছে, নাকি কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এটি একটি স্কেলার রাশি, অর্থাৎ শুধু এর মান আছে, দিক নেই। চলো, এর বৈশিষ্ট্যগুলো সহজভাবে বোঝার চেষ্টা করি, যেন তুমি পাঠ্যবই পড়ার মতো সহজে ধরতে পারো।
১. ডাইভারজেন্স একটি স্কেলার রাশি
সহজ উদাহরণ: তুমি যদি একটি পানির পাইপের প্রবাহ মাপো, তবে ডাইভারজেন্স বলে দেবে কতটা পানি বেরোচ্ছে বা ঢুকছে, কিন্তু কোন দিকে যাচ্ছে তা বলবে না।
২. প্রবাহের পরিমাণ বোঝায়
উদাহরণ: একটি ফোয়ারা থেকে পানি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। এখানে ডাইভারজেন্স ধনাত্মক।
উদাহরণ: একটি ড্রেনে পানি ঢুকে যাচ্ছে। এখানে ডাইভারজেন্স ঋণাত্মক।
উদাহরণ: একটি পাইপের মধ্যে দিয়ে স্থিরভাবে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
সহজ কথায়: ডাইভারজেন্স হলো একটি বিন্দুতে ভেক্টর ক্ষেত্রের “আসা-যাওয়ার হিসাব”।
৩. জ্যামিতিক অর্থ
উদাহরণ: ধরো, তুমি একটি বেলুনের ভেতরে বাতাস ভরছো। বেলুনের পৃষ্ঠ দিয়ে বাতাসের প্রবাহ ডাইভারজেন্সের মাধ্যমে বোঝা যায়।
৪. রৈখিক বৈশিষ্ট্য
সহজ কথায়: ডাইভারজেন্স গণনা করার সময় তুমি ভেক্টর ক্ষেত্রগুলোকে আলাদা আলাদা করে হিসাব করতে পারো, এবং ফলাফল একই হবে।
৫. ভেক্টর ক্ষেত্রের প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল
উদাহরণ: ধরো, F = (x, y, z)। এর ডাইভারজেন্স হবে:
div F=∂x∂x+∂y∂y+∂z∂z=1+1+1=3
এখানে ধনাত্মক ডাইভারজেন্স (৩) মানে ক্ষেত্রটি সব জায়গায় বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে।
৬. বাস্তব জীবনে ব্যবহার
উদাহরণ: তুমি যদি একটি ঘরে হিটার জ্বালাও, তবে হিটার থেকে তাপ বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়বে। এখানে তাপের ভেক্টর ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স ধনাত্মক হবে।
সহজ উপসংহার
ডাইভারজেন্স হলো ভেক্টর ক্ষেত্রের একটি “প্রবাহ মাপার যন্ত্র”। এটি আমাদের বলে দেয় কোনো জায়গায় ভেক্টর ক্ষেত্র বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে (উৎস), ভেতরে ঢুকছে (গর্ত), নাকি কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো:
মনে রাখো: ডাইভারজেন্স যেন একটা ম্যাজিক টুল, যা ভেক্টর ক্ষেত্রের গোপন আচরণ ধরিয়ে দেয়! তুমি যদি পানির প্রবাহ বা বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র নিয়ে ভাবো, তবে ডাইভারজেন্স তোমাকে সহজে বুঝিয়ে দেবে কী ঘটছে।
আয়ত একক ভেক্টর কাকে বলে?
আয়ত একক ভেক্টর হলো এমন একটি ভেক্টর, যার মান সবসময় ১ (একক) এবং এটি একটি নির্দিষ্ট দিকে নির্দেশ করে। ভেক্টর হলো এমন একটি রাশি, যার মান এবং দিক উভয়ই থাকে। আয়ত একক ভেক্টরগুলো সাধারণত স্থানাঙ্ক পদ্ধতি (Cartesian Coordinate System) ব্যবহার করে কোনো ভেক্টরকে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। এরা হলো এক ধরনের "মানদণRead more
আয়ত একক ভেক্টর হলো এমন একটি ভেক্টর, যার মান সবসময় ১ (একক) এবং এটি একটি নির্দিষ্ট দিকে নির্দেশ করে। ভেক্টর হলো এমন একটি রাশি, যার মান এবং দিক উভয়ই থাকে। আয়ত একক ভেক্টরগুলো সাধারণত স্থানাঙ্ক পদ্ধতি (Cartesian Coordinate System) ব্যবহার করে কোনো ভেক্টরকে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। এরা হলো এক ধরনের “মানদণ্ড” বা “মৌলিক দিক নির্দেশক”, যার মাধ্যমে আমরা যেকোনো ভেক্টরকে তার উপাদানগুলোর মাধ্যমে বোঝাতে পারি।
ত্রিমাত্রিক স্থানাঙ্কে আয়ত একক ভেক্টর
ত্রিমাত্রিক স্থানে (x, y, z অক্ষ বিশিষ্ট) তিনটি আয়ত একক ভেক্টর রয়েছে:
এই তিনটি একক ভেক্টর পরস্পরের সাথে লম্ব (orthogonal), অর্থাৎ তাদের মধ্যে কোণ ৯০ ডিগ্রি। এদের মান সবসময় ১ হওয়ায় এরা “একক” ভেক্টর নামে পরিচিত।
কেন এগুলো গুরুত্বপূর্ণ?
আয়ত একক ভেক্টর ব্যবহার করে আমরা যেকোনো ভেক্টরকে তার উপাদান (components) হিসেবে প্রকাশ করতে পারি। ধরা যাক, একটি ভেক্টর A আছে। ত্রিমাত্রিক স্থানে এটিকে নিচের মতো লেখা যায়:
A = aî + bĵ + ck̂
এখানে:
উদাহরণ: যদি একটি ভেক্টর A = 3î + 4ĵ + 5k̂ হয়, তাহলে এর মানে হলো ভেক্টরটি x-অক্ষ বরাবর ৩ একক, y-অক্ষ বরাবর ৪ একক এবং z-অক্ষ বরাবর ৫ একক দূরত্বে অগ্রসর হচ্ছে।
দ্বিমাত্রিক স্থানে আয়ত একক ভেক্টর
দ্বিমাত্রিক স্থানে (শুধু x এবং y অক্ষ) শুধুমাত্র î এবং ĵ ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি ভেক্টর B = 2î + 3ĵ মানে এটি x-অক্ষ বরাবর ২ একক এবং y-অক্ষ বরাবর ৩ একক দূরত্বে অগ্রসর হচ্ছে।
বাস্তব জীবনের উদাহরণ
ধরা যাক, তুমি একটি গাড়ি চালাচ্ছ। তুমি পূর্ব দিকে ৩ কিমি এবং উত্তর দিকে ৪ কিমি যাও। এখন তোমার মোট স্থানচ্যুতি একটি ভেক্টর। এটিকে আয়ত একক ভেক্টর দিয়ে প্রকাশ করলে:
তোমার স্থানচ্যুতি ভেক্টর হবে: S = 3î + 4ĵ
এখানে î এবং ĵ হলো আয়ত একক ভেক্টর, যারা শুধু দিক নির্দেশ করছে।
বৈশিষ্ট্য
উপসংহার
আয়ত একক ভেক্টর হলো পদার্থবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যা ভেক্টরকে সহজে বোঝাতে এবং গণনা করতে সাহায্য করে। এরা স্থানাঙ্ক পদ্ধতিতে x, y, z অক্ষের দিক নির্দেশ করে এবং তাদের মান সবসময় ১ থাকে। এদের সাহায্যে আমরা জটিল ভেক্টরগুলোকে সহজ উপাদানে ভাগ করে বিশ্লেষণ করতে পারি।
মনে রাখো: আয়ত একক ভেক্টর (î, ĵ, k̂) হলো দিক নির্দেশক, আর তাদের সাথে যোগ করা সংখ্যা (যেমন a, b, c) নির্দেশ করে ভেক্টরটি কতটা বড় বা কত দূরত্বে অগ্রসর হচ্ছে।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা কাকে বলে?
আপেক্ষিক আর্দ্রতা হলো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বাতাসে বিদ্যমান জলের বাষ্পের পরিমাণ এবং ঐ তাপমাত্রায় বাতাসে সর্বাধিক ধারণযোগ্য জলের বাষ্পের পরিমাণের অনুপাত, যা শতকরা হারে প্রকাশ করা হয়। অর্থাৎ,আপেক্ষিক আর্দ্রতা = (বর্তমান বাষ্পচাপ / সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ) × ১০০% এখানে, বর্তমান বাষ্পচাপ হলো নির্দিষ্ট তাপমাRead more
আপেক্ষিক আর্দ্রতা হলো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বাতাসে বিদ্যমান জলের বাষ্পের পরিমাণ এবং ঐ তাপমাত্রায় বাতাসে সর্বাধিক ধারণযোগ্য জলের বাষ্পের পরিমাণের অনুপাত, যা শতকরা হারে প্রকাশ করা হয়।
অর্থাৎ,
আপেক্ষিক আর্দ্রতা = (বর্তমান বাষ্পচাপ / সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ) × ১০০%
এখানে,
বর্তমান বাষ্পচাপ হলো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বাতাসে বাস্তবে থাকা জলের বাষ্পের চাপ,
সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ হলো ঐ তাপমাত্রায় বাতাস সর্বাধিক যতটা জলীয় বাষ্প ধারণ করতে পারে তার চাপ।
উদাহরণ: যদি ৩০°C তাপমাত্রায় বাতাসে বর্তমান বাষ্পচাপ ২০ মিলিবার এবং সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ ৩০ মিলিবার হয়, তবে আপেক্ষিক আর্দ্রতা হবে:
See less(২০ / ৩০) × ১০০% = ৬৬.৬৭%
ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক লেখচিত্র দিয়ে ব্যাখ্যা কর।
ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক বোঝার জন্য প্রথমে আমাদের এই দুটি ধারণা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা থাকতে হবে। ভরবেগ (Momentum): কোনো বস্তুর ভর (m) এবং বেগ (v) এর গুণফলকে ভরবেগ বলে। সূত্রটি হলো: p=m×vp=m×v গতিশক্তি (Kinetic Energy): কোনো বস্তুর গতির কারণে যে শক্তি তার মধ্যে থাকে, তাকে গতিশক্তি বলে। সূত্Read more
ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক বোঝার জন্য প্রথমে আমাদের এই দুটি ধারণা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা থাকতে হবে।
ভরবেগ (Momentum):
কোনো বস্তুর ভর (m) এবং বেগ (v) এর গুণফলকে ভরবেগ বলে। সূত্রটি হলো: p=m×v
গতিশক্তি (Kinetic Energy):
কোনো বস্তুর গতির কারণে যে শক্তি তার মধ্যে থাকে, তাকে গতিশক্তি বলে। সূত্রটি হলো: K=21×m×v2
সম্পর্ক:
গতিশক্তির সূত্রে বেগের মানকে ভরবেগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রকাশ করলে আমরা পাই: v=mpএই মানটিকে গতিশক্তির সূত্রে প্রতিস্থাপন করলে পাওয়া যায়: K=21×m×(mp)2 K=2mp2
এই সমীকরণটি ভরবেগ এবং গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক দেখায়। এখানে দেখা যায় যে গতিশক্তি ভরবেগের বর্গক্ষেত্রের সমানুপাতিক।
সারসংক্ষেপ:
ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। গতিশক্তি ভরবেগের বর্গক্ষেত্রের সমানুপাতিক। এই সম্পর্ক আমাদের বস্তুর গতি এবং শক্তির বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
See lessপ্রত্যয়নী বল কী?
প্রত্যয়নী বল হলো একটি কেন্দ্রাতিগ বল যা একটি বস্তুকে একটি বৃত্তাকার পথে ঘোরাতে প্রয়োজনীয় হয়। এই বলটি বস্তুর কেন্দ্রের দিকে কাজ করে এবং এটি বস্তুটিকে তার বৃত্তাকার পথে রাখতে সাহায্য করে। ব্যাখ্যা: প্রত্যয়নী বল একটি অনুভূমিক বল, যার মান নিম্নলিখিত সূত্র দ্বারা নির্ণয় করা হয়: F=mv2rF=rmv2 যেখানে, FF =Read more
প্রত্যয়নী বল হলো একটি কেন্দ্রাতিগ বল যা একটি বস্তুকে একটি বৃত্তাকার পথে ঘোরাতে প্রয়োজনীয় হয়। এই বলটি বস্তুর কেন্দ্রের দিকে কাজ করে এবং এটি বস্তুটিকে তার বৃত্তাকার পথে রাখতে সাহায্য করে।
ব্যাখ্যা:
প্রত্যয়নী বল একটি অনুভূমিক বল, যার মান নিম্নলিখিত সূত্র দ্বারা নির্ণয় করা হয়:
F=rmv2
যেখানে,
গুরুত্বপূর্ণ বিন্দু:
ঘূর্ণনক্ষম কোনো বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে কি হয়? ব্যাখ্যা কর।
একটি ঘূর্ণনক্ষম বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, বস্তুটির ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়। ব্যাখ্যা: জড়তার ভ্রামক হলো একটি পরিমাপ যা একটি বস্তুর ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধের পরিমাণকে নির্দেশ করে। যখন একটি বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হয়, তখRead more
একটি ঘূর্ণনক্ষম বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, বস্তুটির ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়।
ব্যাখ্যা: জড়তার ভ্রামক হলো একটি পরিমাপ যা একটি বস্তুর ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধের পরিমাণকে নির্দেশ করে। যখন একটি বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হয়, তখন তার ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একটি সাইকেলের চাকার জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, সাইকেলটির গতি পরিবর্তন করতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়। কিন্তু, একবার সাইকেলটি ঘূর্ণন গতিতে আসলে, এর গতি পরিবর্তন করা কঠিন হয়।
সংক্ষেপে, একটি ঘূর্ণনক্ষম বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, তার ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়, এবং তার ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতির স্থিতিশীলতা বাড়ায়।
See less