Sign Up

Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!

Have an account? Sign In

Have an account? Sign In Now

Sign In

Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!

Sign Up Here

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Have an account? Sign In Now

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Browse
Type the description thoroughly and in details.

Choose from here the video type.

Put Video ID here: https://www.youtube.com/watch?v=sdUUx5FdySs Ex: "sdUUx5FdySs".

Ask Ayaan a question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

ProshnoUttor

ProshnoUttor Logo ProshnoUttor Logo

ProshnoUttor Navigation

  • Home
  • About Us
  • Blog
  • Contact Us
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Ayaan

Curious Learner
Ask Ayaan
5 Visits
0 Followers
1 Question
Home/ Ayaan/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Followed
  • Favorites
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল ব্যাখ্যা কর।

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অগ্রবর্তী বিক্রিয়া (যেখানে উৎপাদ গঠিত হয়) এবং পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়া (যেখানে উৎপাদ থেকে বিক্রিয়ক পুনরায় গঠিত হয়) একই হারে সংঘটিত হয়। ফলে বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের ঘনমাত্রা সময়ের সাথে অপরিবর্তিত থাকে, তবেRead more

    রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অগ্রবর্তী বিক্রিয়া (যেখানে উৎপাদ গঠিত হয়) এবং পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়া (যেখানে উৎপাদ থেকে বিক্রিয়ক পুনরায় গঠিত হয়) একই হারে সংঘটিত হয়। ফলে বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের ঘনমাত্রা সময়ের সাথে অপরিবর্তিত থাকে, তবে বিক্রিয়া সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয় না। এই অবস্থাকে গতিশীল সাম্যাবস্থা বলা হয়, কারণ এটি একটি গতিশীল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বজায় থাকে। বাংলাদেশের রসায়ন পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী, এটি নিম্নলিখিতভাবে ব্যাখ্যা করা যায়:

    গতিশীল সাম্যাবস্থার বৈশিষ্ট্য ও ব্যাখ্যা:

    1. বিপরীতমুখী বিক্রিয়া:
      রাসায়নিক সাম্যাবস্থা শুধুমাত্র বিপরীতমুখী বিক্রিয়ায় (reversible reaction) ঘটে। উদাহরণস্বরূপ:
      N₂(g) + 3H₂(g) ⇌ 2NH₃(g)
      এখানে অগ্রবর্তী বিক্রিয়ায় নাইট্রোজেন এবং হাইড্রোজেন থেকে অ্যামোনিয়া উৎপন্ন হয়, এবং পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়ায় অ্যামোনিয়া পচন করে নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেনে পরিণত হয়।
    2. অগ্রবর্তী ও পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়ার হার সমান:
      সাম্যাবস্থায় অগ্রবর্তী বিক্রিয়ার হার (r₁) এবং পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়ার হার (r₂) সমান হয়, অর্থাৎ r₁ = r₂। ফলে বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের ঘনমাত্রা আর পরিবর্তিত হয় না। তবে, মাইক্রোস্কোপিক স্তরে বিক্রিয়া অব্যাহত থাকে।
    3. ঘনমাত্রা অপরিবর্তিত:
      সাম্যাবস্থায় বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের ঘনমাত্রা সময়ের সাথে স্থির থাকে। এটি এমন নয় যে বিক্রিয়া বন্ধ হয়ে গেছে, বরং উভয় বিক্রিয়া একই হারে চলছে বলে ঘনমাত্রার কোনো পরিবর্তন দৃশ্যমান হয় না।
    4. গতিশীল প্রকৃতি:
      গতিশীল সাম্যাবস্থার মূল বৈশিষ্ট্য হলো এটি স্থির নয়, বরং গতিশীল। এটিকে একটি উদাহরণ দিয়ে বোঝা যায়: ধরা যাক, একটি বন্ধ পাত্রে পানি এবং বাষ্প সাম্যাবস্থায় আছে। এখানে পানি থেকে বাষ্পে রূপান্তর এবং বাষ্প থেকে পানিতে রূপান্তর একই হারে ঘটছে। ফলে পানি ও বাষ্পের পরিমাণ অপরিবর্তিত থাকে, কিন্তু অণুগুলো ক্রমাগত রূপান্তরিত হচ্ছে।
    5. বাহ্যিক অবস্থার উপর নির্ভরশীলতা:
      গতিশীল সাম্যাবস্থা তাপমাত্রা, চাপ এবং ঘনমাত্রার মতো বাহ্যিক অবস্থার উপর নির্ভর করে। এই অবস্থাগুলো পরিবর্তন করলে সাম্যাবস্থা নতুন অবস্থানে স্থানান্তরিত হয় (ল্য শাতেলিয়র নীতি অনুসারে)।

    উদাহরণ:

    • হ্যাবার প্রক্রিয়া: অ্যামোনিয়া সংশ্লেষণে (N₂ + 3H₂ ⇌ 2NH₃) সাম্যাবস্থায় অগ্রবর্তী এবং পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়া একই হারে চলে। ফলে N₂, H₂ এবং NH₃-এর ঘনমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে।
    • অ্যাসিটিক অ্যাসিডের আয়নীকরণ: দুর্বল অ্যাসিড যেমন CH₃COOH পানিতে আংশিকভাবে আয়নীভূত হয় এবং সাম্যাবস্থায় থাকে:
      CH₃COOH ⇌ CH₃COO⁻ + H⁺
      এখানে আয়নীকরণ এবং পুনরায় সমন্বয় একই হারে ঘটে।

    গতিশীল সাম্যাবস্থার বৈশিষ্ট্য:

    • এটি শুধুমাত্র বন্ধ পদ্ধতিতে (closed system) ঘটে, যেখানে বিক্রিয়ক বা উৎপাদ বাইরে যায় না বা বাইরে থেকে যোগ হয় না।
    • সাম্যাবস্থায় বিক্রিয়ার তাপ (ΔH), এনট্রপি (ΔS) এবং ফ্রি এনার্জি (ΔG = 0) স্থির থাকে।
    • এটি একটি গতিশীল ভারসাম্য, যেখানে বিক্রিয়া চলমান থাকে, কিন্তু কোনো দৃশ্যমান পরিবর্তন হয় না।

    গুরুত্ব:

    • গতিশীল সাম্যাবস্থা রাসায়নিক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, হ্যাবার প্রক্রিয়ায় অ্যামোনিয়া উৎপাদন বা সালফিউরিক অ্যাসিড উৎপাদনে সাম্যাবস্থার নীতি ব্যবহৃত হয়।
    • জৈব রসায়নে এটি এনজাইমের কার্যকারিতা এবং জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া বোঝাতে সাহায্য করে।

    উপসংহার:
    রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল কারণ এটি একটি বিপরীতমুখী বিক্রিয়ায় অগ্রবর্তী ও পশ্চাৎবর্তী বিক্রিয়ার হার সমান হয়ে ঘনমাত্রা অপরিবর্তিত রাখে, তবে বিক্রিয়া অব্যাহত থাকে। এটি রাসায়নিক প্রক্রিয়ার ভারসাম্য বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শিল্প ও জৈব রসায়নে ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: 4 months agoIn: Physics

    বলের ঘাত কী?

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশ করে। বলের ঘাতের সংজ্ঞা: বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশRead more

    বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশ করে।

    বলের ঘাতের সংজ্ঞা:

    বলের ঘাত হলো একটি ভেক্টর যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত হলো একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশ করে।

    বলের ঘাতের বৈশিষ্ট্য:

    1. ভেক্টর রাশি: বলের ঘাত একটি ভেক্টর রাশি যা বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে।
    2. স্কেলার রাশি: বলের ঘাত একটি স্কেলার রাশি যা বলের দিকের পরিবর্তনের হারকে প্রকাশ করে।
    3. দিক: বলের ঘাতের দিক বলের দিকের পরিবর্তনের দিকের সমান।

    বলের ঘাতের গণনা:

    বলের ঘাত গণনা করা হয় বলের মাত্রা এবং দিক উভয়কেই বিবেচনা করে। বলের ঘাত গণনা করা হয় নিম্নরূপ:

    torque = r x F

    যেখানে, torque হলো বলের ঘাত, r হলো বলের দূরত্ব, F হলো বলের মাত্রা।

    বলের ঘাতের ব্যবহার:

    বলের ঘাত ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন:

    1. ঘূর্ণন গতি: বলের ঘাত ব্যবহার করা হয় ঘূর্ণন গতির গণনা করতে।
    2. ঘূর্ণন শক্তি: বলের ঘাত ব্যবহার করা হয় ঘূর্ণন শক্তির গণনা করতে।
    3. জড়তা ভ্রামক: বলের ঘাত ব্যবহার করা হয় জড়তা ভ্রামকের গণনা করতে।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: 4 months agoIn: Physics

    ঘর্ষণ বল কি অসংরক্ষণশীল বল? ব্যাখ্যা কর।

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে গতি বাধাগ্রস্ত করে। এটি অসংরক্ষণশীল বল (Non-conservative force) কারণ: ঘর্ষণ বল কেন অসংরক্ষণশীল বল? শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়: ঘর্ষণ কাজ করার সময় গতি শক্তি (kinetic energy) তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এই তাপ শক্তি ফিরে পাওয়া যায় না। পRead more

    ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে গতি বাধাগ্রস্ত করে। এটি অসংরক্ষণশীল বল (Non-conservative force) কারণ:


    ঘর্ষণ বল কেন অসংরক্ষণশীল বল?

    1. শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়:

      • ঘর্ষণ কাজ করার সময় গতি শক্তি (kinetic energy) তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

      • এই তাপ শক্তি ফিরে পাওয়া যায় না।

    2. পথের উপর নির্ভর করে:

      • ঘর্ষণ বলের কাজ পথ অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়।

      • সংরক্ষণশীল বল (যেমন, গুরত্বাকর্ষণ বল) পথের উপর নির্ভর করে না।

    3. শক্তি ক্ষয় হয়:

      • ঘর্ষণের কারণে বস্তুটির গতি ধীরে ধীরে কমে যায় এবং শক্তি তাপের মধ্যে চলে যায়।


    উদাহরণ:

    • বই স্লাইড করা: একটি বই টেবিলের উপর স্লাইড করলে, ঘর্ষণ বইটির গতি কমিয়ে দেয় এবং গতির শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

    • গাড়ির ব্রেক: গাড়ির ব্রেক প্রয়োগ করার সময় ঘর্ষণ গতি কমিয়ে দেয় এবং গতির শক্তি তাপে পরিণত হয়।


    সংক্ষেপে:

    • ঘর্ষণ বল একটি অসংরক্ষণশীল বল, কারণ এতে শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে পরিবেশে চলে যায়, যা ফিরে পাওয়া যায় না।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: 4 months agoIn: Physics

    গ্রেডিয়েন্ট কাকে বলে?

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    গ্রেডিয়েন্ট (Gradient) হলো একটি ভেক্টর রাশি, যা কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের (যেমন: তাপমাত্রা, উচ্চতা) পরিবর্তন কিভাবে হচ্ছে এবং কোথায় দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে তা নির্দেশ করে। গ্রেডিয়েন্ট একটি ভেক্টর রাশি। এটি একটি স্কেলার ক্ষেত্রের পরিবর্তন বুঝায়। গ্রেডিয়েন্টের দিক হলো সেই দিক যেখানে স্কেলার ক্ষেত্রটির সর্বRead more

    গ্রেডিয়েন্ট (Gradient) হলো একটি ভেক্টর রাশি, যা কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের (যেমন: তাপমাত্রা, উচ্চতা) পরিবর্তন কিভাবে হচ্ছে এবং কোথায় দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে তা নির্দেশ করে।

    • গ্রেডিয়েন্ট একটি ভেক্টর রাশি।

    • এটি একটি স্কেলার ক্ষেত্রের পরিবর্তন বুঝায়।

    • গ্রেডিয়েন্টের দিক হলো সেই দিক যেখানে স্কেলার ক্ষেত্রটির সর্বাধিক পরিবর্তন হচ্ছে।

    • মান হলো সেই পরিবর্তনের হার (যত দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে)।


    গ্রেডিয়েন্টের গাণিতিক প্রকাশ:

    ধরা যাক, φ একটি স্কেলার ক্ষেত্র। তাহলে গ্রেডিয়েন্ট হবে:

    ∇φ=∂φ∂xi+∂φ∂yj+∂φ∂zk∇φ = \frac{∂φ}{∂x} i + \frac{∂φ}{∂y} j + \frac{∂φ}{∂z} k∇φ=∂x∂φ​i+∂y∂φ​j+∂z∂φ​k

    এখানে,

    • ∂φ∂x,∂φ∂y,∂φ∂z\frac{∂φ}{∂x}, \frac{∂φ}{∂y}, \frac{∂φ}{∂z}∂x∂φ​,∂y∂φ​,∂z∂φ​ = φ ক্ষেত্রের প্রতি স্থান পরিবর্তনের সাথে তার মানের পরিবর্তন।

    • i, j, k = x, y, z অক্ষ।


    গ্রেডিয়েন্টের বৈশিষ্ট্য:

    1. ভেক্টর রাশি: এটি কোনো দিক নির্দেশ করে এবং পরিবর্তনের হার জানায়।

    2. ধনাত্মক গ্রেডিয়েন্ট = দ্রুত বৃদ্ধি, ঋণাত্মক গ্রেডিয়েন্ট = দ্রুত হ্রাস।

    3. শূন্য গ্রেডিয়েন্ট = সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন বিন্দু।


    উদাহরণ:

    যদি φ(x, y, z) = 2x² + 3y² + 4z² হয়, তাহলে:

    ∇φ=4xi+6yj+8zk∇φ = 4x i + 6y j + 8z k∇φ=4xi+6yj+8zk

    এটি নির্দেশ করে যে, φ এর পরিবর্তন x, y, z অক্ষের প্রতি ঘটছে।


    গ্রেডিয়েন্টের ব্যবহার:

    • বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র: φ এর গ্রেডিয়েন্ট = বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র (E)

    • তাপমাত্রা ক্ষেত্র: তাপমাত্রার পরিবর্তন বিশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: 4 months agoIn: Physics

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্সের বৈশিষ্ট্য কী কী?

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যা ভেক্টর ক্ষেত্রের আচরণ বোঝাতে সাহায্য করে। সহজ কথায়, ডাইভারজেন্স আমাদের বলে দেয় কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় ভেক্টর ক্ষেত্র বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে, ভেতরের দিকে সংকুচিত হচ্ছে, নাকি কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এটি একটি স্কেলার রাশি, অর্থাৎ শুধু এর মান আছে, দিRead more

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যা ভেক্টর ক্ষেত্রের আচরণ বোঝাতে সাহায্য করে। সহজ কথায়, ডাইভারজেন্স আমাদের বলে দেয় কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় ভেক্টর ক্ষেত্র বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে, ভেতরের দিকে সংকুচিত হচ্ছে, নাকি কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এটি একটি স্কেলার রাশি, অর্থাৎ শুধু এর মান আছে, দিক নেই। চলো, এর বৈশিষ্ট্যগুলো সহজভাবে বোঝার চেষ্টা করি, যেন তুমি পাঠ্যবই পড়ার মতো সহজে ধরতে পারো।


    ১. ডাইভারজেন্স একটি স্কেলার রাশি

    • ডাইভারজেন্স কোনো ভেক্টর ক্ষেত্র থেকে গণনা করা হলেও এটি স্কেলার। অর্থাৎ, এর শুধু মান থাকে, কোনো দিক থাকে না।
    • উদাহরণ: ধরো, একটি ভেক্টর ক্ষেত্র F = (Fₓ, Fᵧ, F₂)। এর ডাইভারজেন্স নির্ণয় করতে আমরা লিখি: ডাইভারজেন্স=∂Fx∂x+∂Fy∂y+∂Fz∂z\text{ডাইভারজেন্স} = \frac{\partial F_x}{\partial x} + \frac{\partial F_y}{\partial y} + \frac{\partial F_z}{\partial z}ডাইভারজেন্স=∂x∂Fx​​+∂y∂Fy​​+∂z∂Fz​​ এখানে ফলাফলটি একটি সংখ্যা (স্কেলার), যেমন ৫ বা -৩, কিন্তু কোনো দিক নেই।

    সহজ উদাহরণ: তুমি যদি একটি পানির পাইপের প্রবাহ মাপো, তবে ডাইভারজেন্স বলে দেবে কতটা পানি বেরোচ্ছে বা ঢুকছে, কিন্তু কোন দিকে যাচ্ছে তা বলবে না।


    ২. প্রবাহের পরিমাণ বোঝায়

    • ডাইভারজেন্স আমাদের বলে দেয় কোনো বিন্দুতে ভেক্টর ক্ষেত্র কীভাবে প্রবাহিত হচ্ছে। এটি তিন ধরনের হতে পারে:
      • ধনাত্মক ডাইভারজেন্স (div F > 0): যদি ডাইভারজেন্স ধনাত্মক হয়, তবে ওই বিন্দু থেকে ভেক্টর ক্ষেত্র বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। এটিকে বলা হয় উৎস (source)।
        উদাহরণ: একটি ফোয়ারা থেকে পানি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। এখানে ডাইভারজেন্স ধনাত্মক।
      • ঋণাত্মক ডাইভারজেন্স (div F < 0): যদি ডাইভারজেন্স ঋণাত্মক হয়, তবে ভেক্টর ক্ষেত্র ভেতরের দিকে সংকুচিত হচ্ছে। এটিকে বলা হয় গর্ত (sink)।
        উদাহরণ: একটি ড্রেনে পানি ঢুকে যাচ্ছে। এখানে ডাইভারজেন্স ঋণাত্মক।
      • শূন্য ডাইভারজেন্স (div F = 0): যদি ডাইভারজেন্স শূন্য হয়, তবে ওই বিন্দুতে কোনো নেট প্রবাহ নেই। অর্থাৎ, যতটা ভেক্টর ক্ষেত্র ঢুকছে, ততটাই বেরোচ্ছে।
        উদাহরণ: একটি পাইপের মধ্যে দিয়ে স্থিরভাবে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।

    সহজ কথায়: ডাইভারজেন্স হলো একটি বিন্দুতে ভেক্টর ক্ষেত্রের “আসা-যাওয়ার হিসাব”।


    ৩. জ্যামিতিক অর্থ

    • ডাইভারজেন্স কোনো বিন্দুর চারপাশে একটি খুব ছোট আয়তনের মধ্যে ভেক্টর ক্ষেত্রের নেট প্রবাহ (net flux) পরিমাপ করে।
    • পাঠ্যবইয়ে গাউসের উপপাদ্যে দেখানো হয় যে, কোনো বন্ধ পৃষ্ঠের মধ্য দিয়ে ভেক্টর ক্ষেত্রের মোট প্রবাহ ওই পৃষ্ঠের ভেতরে ডাইভারজেন্সের সমষ্টির সমান। সহজভাবে: মোট ফ্লাক্স=ডাইভারজেন্সের সমষ্টি\text{মোট ফ্লাক্স} = \text{ডাইভারজেন্সের সমষ্টি}মোট ফ্লাক্স=ডাইভারজেন্সের সমষ্টি

    উদাহরণ: ধরো, তুমি একটি বেলুনের ভেতরে বাতাস ভরছো। বেলুনের পৃষ্ঠ দিয়ে বাতাসের প্রবাহ ডাইভারজেন্সের মাধ্যমে বোঝা যায়।


    ৪. রৈখিক বৈশিষ্ট্য

    • ডাইভারজেন্স একটি রৈখিক অপারেটর। এর মানে হলো:
      • যদি দুটি ভেক্টর ক্ষেত্র F এবং G থাকে, তবে: div (F + G)=div F+div G\text{div (F + G)} = \text{div F} + \text{div G}div (F + G)=div F+div G অর্থাৎ, দুটি ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স আলাদাভাবে যোগ করলে মোট ডাইভারজেন্স পাওয়া যায়।
      • যদি কোনো ধ্রুবক c দিয়ে ভেক্টর ক্ষেত্রকে গুণ করা হয়, তবে: div (cF)=c⋅div F\text{div (cF)} = c \cdot \text{div F}div (cF)=c⋅div F

    সহজ কথায়: ডাইভারজেন্স গণনা করার সময় তুমি ভেক্টর ক্ষেত্রগুলোকে আলাদা আলাদা করে হিসাব করতে পারো, এবং ফলাফল একই হবে।


    ৫. ভেক্টর ক্ষেত্রের প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল

    • ডাইভারজেন্স ভেক্টর ক্ষেত্রের ধরনের ওপর নির্ভর করে। যেমন:
      • যদি ভেক্টর ক্ষেত্র ধ্রুবক হয় (যেমন, F = (2, 3, 4)), তবে ডাইভারজেন্স শূন্য হবে। কারণ, ধ্রুবক ক্ষেত্রের আংশিক অবকলন শূন্য।
      • যদি ভেক্টর ক্ষেত্র রেডিয়াল হয় (যেমন, বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র), তবে ডাইভারজেন্স উৎস বা চার্জের উপস্থিতি নির্দেশ করতে পারে।

    উদাহরণ: ধরো, F = (x, y, z)। এর ডাইভারজেন্স হবে:

    div F=∂x∂x+∂y∂y+∂z∂z=1+1+1=3\text{div F} = \frac{\partial x}{\partial x} + \frac{\partial y}{\partial y} + \frac{\partial z}{\partial z} = 1 + 1 + 1 = 3div F=∂x∂x​+∂y∂y​+∂z∂z​=1+1+1=3

    এখানে ধনাত্মক ডাইভারজেন্স (৩) মানে ক্ষেত্রটি সব জায়গায় বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে।


    ৬. বাস্তব জীবনে ব্যবহার

    • তরল প্রবাহ: পানির পাইপ বা নদীর প্রবাহে ডাইভারজেন্স ব্যবহার করে বোঝা যায় কোথায় পানি জমছে বা বেরিয়ে যাচ্ছে।
    • বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র: বৈদ্যুতিক চার্জের কারণে ক্ষেত্র কীভাবে ছড়িয়ে পড়ছে, তা ডাইভারজেন্স দিয়ে বোঝা যায় (গাউসের সূত্র)।
    • তাপ প্রবাহ: কোনো বস্তুতে তাপ কীভাবে ছড়িয়ে পড়ছে বা জমছে, তা ডাইভারজেন্স দিয়ে পরিমাপ করা যায়।

    উদাহরণ: তুমি যদি একটি ঘরে হিটার জ্বালাও, তবে হিটার থেকে তাপ বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়বে। এখানে তাপের ভেক্টর ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স ধনাত্মক হবে।


    সহজ উপসংহার

    ডাইভারজেন্স হলো ভেক্টর ক্ষেত্রের একটি “প্রবাহ মাপার যন্ত্র”। এটি আমাদের বলে দেয় কোনো জায়গায় ভেক্টর ক্ষেত্র বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে (উৎস), ভেতরে ঢুকছে (গর্ত), নাকি কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো:

    • এটি স্কেলার।
    • এটি প্রবাহের পরিমাণ মাপে।
    • এটি জ্যামিতিকভাবে ফ্লাক্সের সাথে সম্পর্কিত।
    • এটি রৈখিক এবং ক্ষেত্রের প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে।
    • এটি পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

    মনে রাখো: ডাইভারজেন্স যেন একটা ম্যাজিক টুল, যা ভেক্টর ক্ষেত্রের গোপন আচরণ ধরিয়ে দেয়! তুমি যদি পানির প্রবাহ বা বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র নিয়ে ভাবো, তবে ডাইভারজেন্স তোমাকে সহজে বুঝিয়ে দেবে কী ঘটছে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: 4 months agoIn: Physics

    আয়ত একক ভেক্টর কাকে বলে?

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    আয়ত একক ভেক্টর হলো এমন একটি ভেক্টর, যার মান সবসময় ১ (একক) এবং এটি একটি নির্দিষ্ট দিকে নির্দেশ করে। ভেক্টর হলো এমন একটি রাশি, যার মান এবং দিক উভয়ই থাকে। আয়ত একক ভেক্টরগুলো সাধারণত স্থানাঙ্ক পদ্ধতি (Cartesian Coordinate System) ব্যবহার করে কোনো ভেক্টরকে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। এরা হলো এক ধরনের "মানদণRead more

    আয়ত একক ভেক্টর হলো এমন একটি ভেক্টর, যার মান সবসময় ১ (একক) এবং এটি একটি নির্দিষ্ট দিকে নির্দেশ করে। ভেক্টর হলো এমন একটি রাশি, যার মান এবং দিক উভয়ই থাকে। আয়ত একক ভেক্টরগুলো সাধারণত স্থানাঙ্ক পদ্ধতি (Cartesian Coordinate System) ব্যবহার করে কোনো ভেক্টরকে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। এরা হলো এক ধরনের “মানদণ্ড” বা “মৌলিক দিক নির্দেশক”, যার মাধ্যমে আমরা যেকোনো ভেক্টরকে তার উপাদানগুলোর মাধ্যমে বোঝাতে পারি।

    ত্রিমাত্রিক স্থানাঙ্কে আয়ত একক ভেক্টর

    ত্রিমাত্রিক স্থানে (x, y, z অক্ষ বিশিষ্ট) তিনটি আয়ত একক ভেক্টর রয়েছে:

    1. î (আই হ্যাট): এটি x-অক্ষের দিকে নির্দেশ করে। এর মান ১ এবং এটি শুধুমাত্র x-অক্ষ বরাবর কাজ করে।
    2. ĵ (জে হ্যাট): এটি y-অক্ষের দিকে নির্দেশ করে। এর মানও ১ এবং এটি শুধুমাত্র y-অক্ষ বরাবর কাজ করে।
    3. k̂ (কে হ্যাট): এটি z-অক্ষের দিকে নির্দেশ করে। এর মান ১ এবং এটি শুধুমাত্র z-অক্ষ বরাবর কাজ করে।

    এই তিনটি একক ভেক্টর পরস্পরের সাথে লম্ব (orthogonal), অর্থাৎ তাদের মধ্যে কোণ ৯০ ডিগ্রি। এদের মান সবসময় ১ হওয়ায় এরা “একক” ভেক্টর নামে পরিচিত।

    কেন এগুলো গুরুত্বপূর্ণ?

    আয়ত একক ভেক্টর ব্যবহার করে আমরা যেকোনো ভেক্টরকে তার উপাদান (components) হিসেবে প্রকাশ করতে পারি। ধরা যাক, একটি ভেক্টর A আছে। ত্রিমাত্রিক স্থানে এটিকে নিচের মতো লেখা যায়:

    A = aî + bĵ + ck̂

    এখানে:

    • a হলো x-অক্ষ বরাবর ভেক্টরের উপাদান।
    • b হলো y-অক্ষ বরাবর ভেক্টরের উপাদান।
    • c হলো z-অক্ষ বরাবর ভেক্টরের উপাদান।
    • î, ĵ, k̂ হলো আয়ত একক ভেক্টর, যারা শুধু দিক নির্দেশ করে।

    উদাহরণ: যদি একটি ভেক্টর A = 3î + 4ĵ + 5k̂ হয়, তাহলে এর মানে হলো ভেক্টরটি x-অক্ষ বরাবর ৩ একক, y-অক্ষ বরাবর ৪ একক এবং z-অক্ষ বরাবর ৫ একক দূরত্বে অগ্রসর হচ্ছে।

    দ্বিমাত্রিক স্থানে আয়ত একক ভেক্টর

    দ্বিমাত্রিক স্থানে (শুধু x এবং y অক্ষ) শুধুমাত্র î এবং ĵ ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি ভেক্টর B = 2î + 3ĵ মানে এটি x-অক্ষ বরাবর ২ একক এবং y-অক্ষ বরাবর ৩ একক দূরত্বে অগ্রসর হচ্ছে।

    বাস্তব জীবনের উদাহরণ

    ধরা যাক, তুমি একটি গাড়ি চালাচ্ছ। তুমি পূর্ব দিকে ৩ কিমি এবং উত্তর দিকে ৪ কিমি যাও। এখন তোমার মোট স্থানচ্যুতি একটি ভেক্টর। এটিকে আয়ত একক ভেক্টর দিয়ে প্রকাশ করলে:

    • পূর্ব দিক = x-অক্ষ = ৩î
    • উত্তর দিক = y-অক্ষ = ৪ĵ

    তোমার স্থানচ্যুতি ভেক্টর হবে: S = 3î + 4ĵ

    এখানে î এবং ĵ হলো আয়ত একক ভেক্টর, যারা শুধু দিক নির্দেশ করছে।

    বৈশিষ্ট্য

    1. মান ১: প্রতিটি আয়ত একক ভেক্টরের মান সবসময় ১।
    2. লম্ব সম্পর্ক: î, ĵ, এবং k̂ পরস্পরের সাথে ৯০ ডিগ্রি কোণে থাকে।
    3. দিক নির্দেশক: এরা শুধুমাত্র দিক নির্দেশ করে, মান নির্ধারণ করে উপাদান (a, b, c)।
    4. ভেক্টর প্রকাশ: যেকোনো ভেক্টরকে এদের সাহায্যে সহজে প্রকাশ করা যায়।

    উপসংহার

    আয়ত একক ভেক্টর হলো পদার্থবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, যা ভেক্টরকে সহজে বোঝাতে এবং গণনা করতে সাহায্য করে। এরা স্থানাঙ্ক পদ্ধতিতে x, y, z অক্ষের দিক নির্দেশ করে এবং তাদের মান সবসময় ১ থাকে। এদের সাহায্যে আমরা জটিল ভেক্টরগুলোকে সহজ উপাদানে ভাগ করে বিশ্লেষণ করতে পারি।

    মনে রাখো: আয়ত একক ভেক্টর (î, ĵ, k̂) হলো দিক নির্দেশক, আর তাদের সাথে যোগ করা সংখ্যা (যেমন a, b, c) নির্দেশ করে ভেক্টরটি কতটা বড় বা কত দূরত্বে অগ্রসর হচ্ছে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: 4 months agoIn: Physics

    আপেক্ষিক আর্দ্রতা কাকে বলে?

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    আপেক্ষিক আর্দ্রতা হলো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বাতাসে বিদ্যমান জলের বাষ্পের পরিমাণ এবং ঐ তাপমাত্রায় বাতাসে সর্বাধিক ধারণযোগ্য জলের বাষ্পের পরিমাণের অনুপাত, যা শতকরা হারে প্রকাশ করা হয়। অর্থাৎ,আপেক্ষিক আর্দ্রতা = (বর্তমান বাষ্পচাপ / সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ) × ১০০% এখানে, বর্তমান বাষ্পচাপ হলো নির্দিষ্ট তাপমাRead more

    আপেক্ষিক আর্দ্রতা হলো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বাতাসে বিদ্যমান জলের বাষ্পের পরিমাণ এবং ঐ তাপমাত্রায় বাতাসে সর্বাধিক ধারণযোগ্য জলের বাষ্পের পরিমাণের অনুপাত, যা শতকরা হারে প্রকাশ করা হয়।

    অর্থাৎ,
    আপেক্ষিক আর্দ্রতা = (বর্তমান বাষ্পচাপ / সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ) × ১০০%

    এখানে,

    • বর্তমান বাষ্পচাপ হলো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বাতাসে বাস্তবে থাকা জলের বাষ্পের চাপ,

    • সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ হলো ঐ তাপমাত্রায় বাতাস সর্বাধিক যতটা জলীয় বাষ্প ধারণ করতে পারে তার চাপ।

    উদাহরণ: যদি ৩০°C তাপমাত্রায় বাতাসে বর্তমান বাষ্পচাপ ২০ মিলিবার এবং সম্পৃক্ত বাষ্পচাপ ৩০ মিলিবার হয়, তবে আপেক্ষিক আর্দ্রতা হবে:
    (২০ / ৩০) × ১০০% = ৬৬.৬৭%

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: 4 months agoIn: Physics

    ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক লেখচিত্র দিয়ে ব্যাখ্যা কর।

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক বোঝার জন্য প্রথমে আমাদের এই দুটি ধারণা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা থাকতে হবে। ভরবেগ (Momentum): কোনো বস্তুর ভর (m) এবং বেগ (v) এর গুণফলকে ভরবেগ বলে। সূত্রটি হলো: p=m×vp=m×v গতিশক্তি (Kinetic Energy): কোনো বস্তুর গতির কারণে যে শক্তি তার মধ্যে থাকে, তাকে গতিশক্তি বলে। সূত্Read more

    ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক বোঝার জন্য প্রথমে আমাদের এই দুটি ধারণা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা থাকতে হবে।

    ভরবেগ (Momentum):

    কোনো বস্তুর ভর (m) এবং বেগ (v) এর গুণফলকে ভরবেগ বলে। সূত্রটি হলো: p=m×vp=m×v

    গতিশক্তি (Kinetic Energy):

    কোনো বস্তুর গতির কারণে যে শক্তি তার মধ্যে থাকে, তাকে গতিশক্তি বলে। সূত্রটি হলো: K=12×m×v2K=21​×m×v2

    সম্পর্ক:

    গতিশক্তির সূত্রে বেগের মানকে ভরবেগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রকাশ করলে আমরা পাই: v=pmv=mp​এই মানটিকে গতিশক্তির সূত্রে প্রতিস্থাপন করলে পাওয়া যায়: K=12×m×(pm)2K=21​×m×(mp​)2 K=p22mK=2mp2​

    এই সমীকরণটি ভরবেগ এবং গতিশক্তির মধ্যে সম্পর্ক দেখায়। এখানে দেখা যায় যে গতিশক্তি ভরবেগের বর্গক্ষেত্রের সমানুপাতিক।

    সারসংক্ষেপ:

    ভরবেগ ও গতিশক্তির মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। গতিশক্তি ভরবেগের বর্গক্ষেত্রের সমানুপাতিক। এই সম্পর্ক আমাদের বস্তুর গতি এবং শক্তির বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: 4 months agoIn: Physics

    প্রত্যয়নী বল কী?

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    প্রত্যয়নী বল হলো একটি কেন্দ্রাতিগ বল যা একটি বস্তুকে একটি বৃত্তাকার পথে ঘোরাতে প্রয়োজনীয় হয়। এই বলটি বস্তুর কেন্দ্রের দিকে কাজ করে এবং এটি বস্তুটিকে তার বৃত্তাকার পথে রাখতে সাহায্য করে। ব্যাখ্যা: প্রত্যয়নী বল একটি অনুভূমিক বল, যার মান নিম্নলিখিত সূত্র দ্বারা নির্ণয় করা হয়: F=mv2rF=rmv2​ যেখানে, FF =Read more

    প্রত্যয়নী বল হলো একটি কেন্দ্রাতিগ বল যা একটি বস্তুকে একটি বৃত্তাকার পথে ঘোরাতে প্রয়োজনীয় হয়। এই বলটি বস্তুর কেন্দ্রের দিকে কাজ করে এবং এটি বস্তুটিকে তার বৃত্তাকার পথে রাখতে সাহায্য করে।

    ব্যাখ্যা:
    প্রত্যয়নী বল একটি অনুভূমিক বল, যার মান নিম্নলিখিত সূত্র দ্বারা নির্ণয় করা হয়:

    F=mv2rF=rmv2​

    যেখানে,

    • FF = প্রত্যয়নী বল
    • mm = বস্তুর ভর
    • vv = বস্তুর গতি
    • rr = বৃত্তাকার পথের ব্যাসার্ধ

    গুরুত্বপূর্ণ বিন্দু:

    1. কেন্দ্রাতিগ বল: প্রত্যয়নী বল বস্তুটিকে তার গতির দিকে অনুভূমিকভাবে টেনে রাখে।
    2. ভৌত বল: এটি একটি কাল্পনিক বল, যদিও এটি বিভিন্ন প্রকৃত বলের (যেমন টেনশন, ঘর্ষণ, মাধ্যাকর্ষণ) ফলে উদ্ভূত হতে পারে।
    3. ব্যবহারিক উদাহরণ:
      • একটি বলকে দোরে বাঁধা বলে ঘোরাতে দোরের টেনশন প্রত্যয়নী বল হিসাবে কাজ করে।
      • গাড়ির চাকায় জাঁকুনি সহ্য করতে চাকার স্পিন করার সময় চাকার কেন্দ্রের দিকে যে বল কাজ করে তা প্রত্যয়নী বলের একটি উদাহরণ।
      • পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরার সময় মাধ্যাকর্ষণ বল প্রত্যয়নী বলের ভূমিকা পালন করে।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  10. Asked: 4 months agoIn: Physics

    ঘূর্ণনক্ষম কোনো বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে কি হয়? ব্যাখ্যা কর।

    Ayaan
    Ayaan Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    একটি ঘূর্ণনক্ষম বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, বস্তুটির ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়। ব্যাখ্যা: জড়তার ভ্রামক হলো একটি পরিমাপ যা একটি বস্তুর ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধের পরিমাণকে নির্দেশ করে। যখন একটি বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হয়, তখRead more

    একটি ঘূর্ণনক্ষম বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, বস্তুটির ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়।

    ব্যাখ্যা: জড়তার ভ্রামক হলো একটি পরিমাপ যা একটি বস্তুর ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধের পরিমাণকে নির্দেশ করে। যখন একটি বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হয়, তখন তার ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়।

    উদাহরণস্বরূপ, একটি সাইকেলের চাকার জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, সাইকেলটির গতি পরিবর্তন করতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়। কিন্তু, একবার সাইকেলটি ঘূর্ণন গতিতে আসলে, এর গতি পরিবর্তন করা কঠিন হয়।

    সংক্ষেপে, একটি ঘূর্ণনক্ষম বস্তুর জড়তার ভ্রামক বেশি হলে, তার ঘূর্ণন গতির প্রতি প্রতিরোধ বেশি হয়, এবং তার ঘূর্ণন গতি পরিবর্তন করতে বেশি টর্ক প্রয়োজন হয়। এটি বস্তুটির ঘূর্ণন গতির স্থিতিশীলতা বাড়ায়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 2 3

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 77
  • Answers 177
  • Best Answers 10
  • Users 16
  • Popular
  • Answers
  • ProshnoUttor

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    • 8 Answers
  • Tanjina Haque

    বলের ঘাত কী?

    • 7 Answers
  • ProshnoUttor

    শূন্য কাজ ব্যাখ্যা কর।

    • 6 Answers
  • Shafin Ahmed
    Shafin Ahmed added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ার এমন অবস্থা, যেখানে… April 23, 2025 at 9:50 pm
  • Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একটি প্রতিক্রিয়াযোগ্য রাসায়নিক… April 23, 2025 at 9:47 pm
  • Ayaan
    Ayaan added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী… April 23, 2025 at 9:46 pm

Top Members

ProshnoUttor

ProshnoUttor

  • 41 Questions
  • 390 Points
Founder
Ayaan

Ayaan

  • 1 Question
  • 370 Points
Curious Learner
Arif Hossain

Arif Hossain

  • 6 Questions
  • 299 Points
Curious Learner

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

ProshnoUttor

ProshnoUttor

Your global community for fun, interactive learning. Ask questions, share answers, and earn rewards while exploring knowledge from every corner of the world!

About & Legal

  • About Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • Copyright Policy
  • Disclaimer

Explore & Discover

  • All Questions
  • New Questions
  • Trending Questions
  • Communities
  • Polls

Get Involved

  • Contact Us
  • Become a Contributor
  • Earn Rewards
  • Referrals

© 2025 ProshnoUttor – Ask, Learn, and Share Knowledge. All rights reserved.

Insert/edit link

Enter the destination URL

Or link to existing content

    No search term specified. Showing recent items. Search or use up and down arrow keys to select an item.