Sign Up

Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!

Have an account? Sign In

Have an account? Sign In Now

Sign In

Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!

Sign Up Here

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Have an account? Sign In Now

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Browse
Type the description thoroughly and in details.

Choose from here the video type.

Put Video ID here: https://www.youtube.com/watch?v=sdUUx5FdySs Ex: "sdUUx5FdySs".

Ask Tawhid Rahman a question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

ProshnoUttor

ProshnoUttor Logo ProshnoUttor Logo

ProshnoUttor Navigation

  • Home
  • About Us
  • Blog
  • Contact Us
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Tawhid Rahman

Curious Learner
Ask Tawhid Rahman
0 Visits
0 Followers
0 Questions
Home/ Tawhid Rahman/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Followed
  • Favorites
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) হলো মৌলিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপের (Group-2) ধাতুগুলি। এদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু বলা হয় কারণ এদের অক্সাইড পানি যুক্ত হলে ক্ষারীয় ধর্ম প্রকাশ করে এবং এদের অক্সাইড ও হাইড্রোক্সাইড মাটিতে পাওয়া যায়। এই শ্রেণির ধাতুগুলোর মধ্যে রয়েছে — বেরিলিয়াম (Be), ম্যাগনRead more

    মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) হলো মৌলিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপের (Group-2) ধাতুগুলি। এদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু বলা হয় কারণ এদের অক্সাইড পানি যুক্ত হলে ক্ষারীয় ধর্ম প্রকাশ করে এবং এদের অক্সাইড ও হাইড্রোক্সাইড মাটিতে পাওয়া যায়।

    এই শ্রেণির ধাতুগুলোর মধ্যে রয়েছে — বেরিলিয়াম (Be), ম্যাগনেশিয়াম (Mg), ক্যালসিয়াম (Ca), স্ট্রনশিয়াম (Sr), ব্যারিয়াম (Ba) এবং রেডিয়াম (Ra)।

    গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:

    • এরা তুলনামূলকভাবে শক্ত ও রূপালি বর্ণের ধাতু।
    • উচ্চ গলনাঙ্ক ও ঘনত্বযুক্ত।
    • পানি ও অন্যান্য পদার্থের সঙ্গে প্রতিক্রিয়াশীল, তবে ক্ষার ধাতুর তুলনায় কম প্রতিক্রিয়াশীল।
    • জীববিজ্ঞানে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।

    এই ধাতুগুলোর নাম “মৃৎ ক্ষার” রাখা হয়েছে কারণ প্রাচীনকালে এদের অক্সাইড মাটিতে (মৃৎ) পাওয়া যেত এবং পানি যুক্ত হলে ক্ষারীয় (alkaline) ধর্ম দেখাত।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) হলো পর্যায় সারণির ২য় গ্রুপভুক্ত ধাতুগুলি। এই গ্রুপে যে মৌলগুলো অন্তর্ভুক্ত, সেগুলো হলো: বেরিলিয়াম (Be) ম্যাগনেশিয়াম (Mg) ক্যালসিয়াম (Ca) স্ট্রনশিয়াম (Sr) ব্যারিয়াম (Ba) রেডিয়াম (Ra) এই ধাতুগুলিকে "মৃৎ ক্ষার ধাতু" বলা হয় কারণ: এদের অক্সাইড মাটিতে (মৃৎ)Read more

    মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) হলো পর্যায় সারণির ২য় গ্রুপভুক্ত ধাতুগুলি। এই গ্রুপে যে মৌলগুলো অন্তর্ভুক্ত, সেগুলো হলো:

    1. বেরিলিয়াম (Be)
    2. ম্যাগনেশিয়াম (Mg)
    3. ক্যালসিয়াম (Ca)
    4. স্ট্রনশিয়াম (Sr)
    5. ব্যারিয়াম (Ba)
    6. রেডিয়াম (Ra)

    এই ধাতুগুলিকে “মৃৎ ক্ষার ধাতু” বলা হয় কারণ:

    • এদের অক্সাইড মাটিতে (মৃৎ) পাওয়া যায়।
    • এই অক্সাইডগুলি পানি যুক্ত হলে ক্ষার (Alkali) উৎপন্ন করে।
    • এরা সাধারণত পৃথিবীর ভূত্বকে যৌগ আকারে থাকে এবং বিশুদ্ধ অবস্থায় খুব কমই পাওয়া যায়।

    বৈশিষ্ট্যসমূহ:

    1. রূপালি ধাতু: এরা ধাতব দীপ্তি সম্পন্ন এবং দেখতে সাধারণত রূপালি ধাতুর মতো।
    2. কঠোরতা: মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলি ক্ষার ধাতুর তুলনায় কিছুটা কঠিন।
    3. প্রতিক্রিয়াশীলতা: এরা ক্ষার ধাতুর মতো অতটা প্রতিক্রিয়াশীল নয়, তবে তাপ ও আর্দ্রতার উপস্থিতিতে এরা সহজেই রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে।
    4. জলীয় বিক্রিয়া: ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি গরম পানির সাথে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে।
    5. জীবদেহে গুরুত্ব: ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়াম দাঁত ও হাড় গঠনে এবং ম্যাগনেশিয়াম কোষীয় ক্রিয়ায় সহায়তা করে।

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ যৌগ:

    • ক্যালসিয়াম অক্সাইড (CaO) → চুন বা quicklime
    • ম্যাগনেশিয়াম সালফেট (MgSO₄) → ওষুধ ও সার হিসেবে ব্যবহৃত
    • ব্যারিয়াম সালফেট (BaSO₄) → রেডিওলজি পরীক্ষায় ব্যবহৃত
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো আধুনিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপ (Group-2)-এর ধাতুগুলো, যেগুলোর প্রতিটি পরমাণুর শেষ শক্তিস্তরে ২টি ইলেকট্রন থাকে এবং যেগুলোর অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষারীয় দ্রবণ তৈরি করে, যদিও তা ক্ষার ধাতুর তুলনায় তুলনামূলকভাবে দুর্বল। এরা ধাতু হিসেবে বেশ সক্রিয়, তবে ক্ষার ধাতুর চেয়ে কিছুRead more

    মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো আধুনিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপ (Group-2)-এর ধাতুগুলো, যেগুলোর প্রতিটি পরমাণুর শেষ শক্তিস্তরে ২টি ইলেকট্রন থাকে এবং যেগুলোর অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষারীয় দ্রবণ তৈরি করে, যদিও তা ক্ষার ধাতুর তুলনায় তুলনামূলকভাবে দুর্বল।

    এরা ধাতু হিসেবে বেশ সক্রিয়, তবে ক্ষার ধাতুর চেয়ে কিছুটা কম প্রতিক্রিয়াশীল। এদের অক্সাইডকে “earthy oxide” বলা হতো, যা পানি ও অম্লের সাথে ক্ষারীয় প্রকৃতি প্রদর্শন করায়, এদের নামকরণ করা হয় “Alkaline Earth Metals” বা বাংলায় “মৃৎ ক্ষার ধাতু”।


    📌 সংক্ষেপে মনে রাখুন:

    • গ্রুপ-২ এর ধাতু

    • শেষ শেলে ২টি ইলেকট্রন

    • অক্সাইড পানিতে → দুর্বল ক্ষার তৈরি

    • ধাতু অবস্থায় সক্রিয়

    • নাম এসেছে: “Alkaline” (ক্ষারীয়) + “Earth” (মাটি থেকে পাওয়া)

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    যেসব ধাতু আধুনিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group-2) অবস্থান করে এবং তাদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে দুর্বল ক্ষার (alkaline solution) তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়। 🧪 মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলোর তালিকা: মৌল প্রতীক পারমাণবিক সংখ্যা বেরিলিয়াম Be 4 ম্যাগনেসিয়াম Mg 12 ক্যাRead more

    যেসব ধাতু আধুনিক পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group-2) অবস্থান করে এবং তাদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে দুর্বল ক্ষার (alkaline solution) তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়।


    🧪 মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলোর তালিকা:

    মৌল প্রতীক পারমাণবিক সংখ্যা
    বেরিলিয়াম Be 4
    ম্যাগনেসিয়াম Mg 12
    ক্যালসিয়াম Ca 20
    স্ট্রনটিয়াম Sr 38
    ব্যারিয়াম Ba 56
    রেডিয়াম Ra 88

    🔬 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:

    বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা
    🔹 পর্যায় সারণির অবস্থান গ্রুপ-২ (Group IIA)
    🔹 বাহ্যিক কক্ষে ইলেকট্রন সংখ্যা প্রত্যেকটি মৌলের শেষ শেলে ২টি ইলেকট্রন থাকে → সহজেই ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়ন তৈরি করে
    🔹 অক্সাইডের প্রকৃতি এদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষার তৈরি করে, তবে ক্ষার ধাতুর মতো শক্তিশালী নয়
    🔹 প্রতিক্রিয়াশীলতা ক্ষার ধাতুর তুলনায় কম প্রতিক্রিয়াশীল, তবে অক্সিজেন ও পানির সাথে ধীরে ধীরে বিক্রিয়া করে
    🔹 জীবদেহে ভূমিকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড়, দাঁত ও কোষের কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ
    🔹 প্রাকৃতিক উপস্থিতি প্রকৃতিতে মৌল অবস্থায় পাওয়া যায় না, কারণ এগুলো সহজেই যৌগ গঠন করে

    📌 নামকরণের কারণ:

    • এদের অক্সাইড বা হাইড্রক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষার তৈরি করে → তাই “ক্ষার” শব্দটি এসেছে।

    • এরা প্রাচীন কালে মাটি থেকে আবিষ্কৃত হয়েছিল → তাই “মৃৎ” (Earth) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে।

    👉 এ কারণেই এদের বলা হয় “মৃৎ ক্ষার ধাতু“।


    📚 ব্যবহার:

    • Ca: সিমেন্ট, ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড, চুন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়

    • Mg: হালকা ধাতু হিসেবে বিমানের অংশ তৈরিতে

    • Ba: এক্স-রে পরীক্ষায় “বেরিয়াম মিল” নামে ব্যবহৃত হয়


    🧠 মনে রাখার কৌশল (নেমোনিক্স):

    Be My Classmate Sir BaRan
    👉 Be (Beryllium), Mg (Magnesium), Ca (Calcium), Sr (Strontium), Ba (Barium), Ra (Radium)


    🔚 উপসংহার:

    মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো দ্বিতীয় গ্রুপের ধাতুগুলো, যেগুলো সহজেই ২টি ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়ন গঠন করে, তাদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষার তৈরি করে, এবং রাসায়নিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যৌগ গঠনে অংশ নেয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    যেসব ধাতু পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group 2) অবস্থান করে এবং পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়। 🧪 উদাহরণ: বেরিলিয়াম (Be) ম্যাগনেসিয়াম (Mg) ক্যালসিয়াম (Ca) স্ট্রনটিয়াম (Sr) ব্যারিয়াম (Ba) রেডিয়াম (Ra) 🔬 বিশেষ বৈশিষ্ট্য: বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা 🔹 অবস্থাRead more

    যেসব ধাতু পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group 2) অবস্থান করে এবং পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়।


    🧪 উদাহরণ:

    • বেরিলিয়াম (Be)

    • ম্যাগনেসিয়াম (Mg)

    • ক্যালসিয়াম (Ca)

    • স্ট্রনটিয়াম (Sr)

    • ব্যারিয়াম (Ba)

    • রেডিয়াম (Ra)


    🔬 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:

    বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা
    🔹 অবস্থান পর্যায় সারণির গ্রুপ-২ (Group IIA)
    🔹 বাইরের শেলে ইলেকট্রন সংখ্যা প্রতি পরমাণুর শেষ কক্ষে থাকে ২টি ইলেকট্রন
    🔹 প্রতিক্রিয়াশীলতা ক্ষার ধাতুর তুলনায় কিছুটা কম প্রতিক্রিয়াশীল
    🔹 অক্সাইড এদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে
    🔹 শক্তিরূপে ব্যবহার ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম জীবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মৌল

    📌 উপসংহার:

    মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপের ধাতুগুলো, যেগুলো পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে এবং বিভিন্ন রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে ক্ষার ধাতুর সাথে সাদৃশ্য রাখে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    'F' সর্বাপেক্ষা তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল- ব্যাখ্যা কর।

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    'F' বা ফ্লোরিন হল পর্যায় সারণির সপ্তম প্রধান শ্রেণির (Group-17) একটি হ্যালোজেন মৌল। এটি সবচেয়ে তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল হিসেবে পরিচিত। এর প্রধান কারণগুলো নিচে ব্যাখ্যা করা হলো: আণবিক আকার ছোট: ফ্লোরিনের আণবিক আকার খুব ছোট, ফলে এর ভ্যালেন্স শেল নিউক্লিয়াসের খুব কাছে থাকে। তাই নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ ক্ষমতাRead more

    ‘F’ বা ফ্লোরিন হল পর্যায় সারণির সপ্তম প্রধান শ্রেণির (Group-17) একটি হ্যালোজেন মৌল। এটি সবচেয়ে তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল হিসেবে পরিচিত। এর প্রধান কারণগুলো নিচে ব্যাখ্যা করা হলো:

    1. আণবিক আকার ছোট: ফ্লোরিনের আণবিক আকার খুব ছোট, ফলে এর ভ্যালেন্স শেল নিউক্লিয়াসের খুব কাছে থাকে। তাই নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ ক্ষমতা অনেক বেশি।
    2. ইলেকট্রন গ্রহণ প্রবণতা বেশি: ফ্লোরিন অতি সহজেই বাইরের শেলে একটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে অকটেট পূর্ণ করতে চায়। এ কারণে এটি অত্যন্ত তড়িৎ ঋণাত্মক।
    3. নিউক্লিয়াসের প্রভাব বেশি: ফ্লোরিনের পারমাণবিক সংখ্যা ৯। এতে প্রোটনের সংখ্যা বেশি হওয়ায় নিউক্লিয়াস থেকে আগত আকর্ষণ শক্তি প্রবল হয়, যা বাইরের ইলেকট্রনের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করে।

    ফলে, ফ্লোরিন সবচেয়ে তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল কারণ এটি ইলেকট্রন গ্রহণে সবচেয়ে বেশি আগ্রহী। রসায়নের ভাষায়, ফ্লোরিনের তড়িৎ ঋণাত্মকতা (Electronegativity) এর মান ৩.৯৮, যা যেকোনো মৌলের মধ্যে সর্বোচ্চ।

    এই কারণে ফ্লোরিনকে সর্বাপেক্ষা তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল বলা হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: 4 months agoIn: Physics

    বলের ঘাত কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    যে পরিমাণ বল খুব অল্প সময়ের জন্য কোনো বস্তুর উপর কার্যকর হয়ে তার ভরবেগ পরিবর্তন ঘটায়, সেই বল ও সময়ের গুণফলকে ঘাত (Impulse) বলে। 🧮 গাণিতিক রূপ: ঘাত (J)=বল (F)×সময় (t)=Δp=mv−mu\text{ঘাত (J)} = \text{বল (F)} \times \text{সময় (t)} = \Delta p = mv - muঘাত (J)=বল (F)×সময় (t)=Δp=mv−mu এখানে, JJJ = ঘাত FFFRead more

    যে পরিমাণ বল খুব অল্প সময়ের জন্য কোনো বস্তুর উপর কার্যকর হয়ে তার ভরবেগ পরিবর্তন ঘটায়, সেই বল ও সময়ের গুণফলকে ঘাত (Impulse) বলে।


    🧮 গাণিতিক রূপ:

    ঘাত (J)=বল (F)×সময় (t)=Δp=mv−mu\text{ঘাত (J)} = \text{বল (F)} \times \text{সময় (t)} = \Delta p = mv – muঘাত (J)=বল (F)×সময় (t)=Δp=mv−mu

    এখানে,

    • JJJ = ঘাত

    • FFF = বল

    • ttt = বল প্রয়োগের সময়

    • Δp\Delta pΔp = ভরবেগের পরিবর্তন

    • mmm = ভর

    • uuu, vvv = প্রাথমিক ও চূড়ান্ত বেগ


    ⚖️ একক (SI Unit):

    • নিউটন-সেকেন্ড (N·s)

    • বিকল্পভাবে: কেজি·মি/সেকেন্ড (kg·m/s)


    📘 ঘাত ও ভরবেগের সম্পর্ক:

    ঘাত=ভরবেগের পরিবর্তন\text{ঘাত} = \text{ভরবেগের পরিবর্তন}ঘাত=ভরবেগের পরিবর্তন

    এই সম্পর্ককে ঘাত-ভরবেগ উপপাদ্য (Impulse-Momentum Theorem) বলা হয়।


    🎯 বাস্তব উদাহরণ:

    1. ক্রিকেট ক্যাচ ধরা:
      খেলোয়াড় ক্যাচ ধরার সময় হাতে বল নামিয়ে ধরে, এতে সময় বৃদ্ধি পায়, ফলে ঘাত কমে এবং আঘাত লাগে না।

    2. হাতুড়ি দিয়ে পেরেক মারা:
      অল্প সময়ের মধ্যে বড় বল প্রয়োগ করে বেশি ঘাত তৈরি করা হয়।


    📌 সংক্ষেপে মনে রাখার নিয়ম:

    • বল × সময় = ঘাত

    • ঘাত = ভরবেগের পরিবর্তন

    • একক = N·s

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: 4 months agoIn: Physics

    বলের ঘাত কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    যখন কোনো বল অতি স্বল্প সময়ের জন্য কোনো বস্তুর উপর প্রয়োগ করা হয় এবং তাতে বস্তুর ভরবেগে পরিবর্তন ঘটে, তখন বল ও সময়ের গুণফলকে ঘাত (Impulse) বলা হয়। এটি বস্তুর ভরবেগ পরিবর্তনের সমান। গাণিতিকভাবে: ঘাত (J)=বল (F)×সময় (t)=Δp\text{ঘাত (J)} = \text{বল (F)} \times \text{সময় (t)} = \Delta pঘাত (J)=বল (F)×সময় Read more

    যখন কোনো বল অতি স্বল্প সময়ের জন্য কোনো বস্তুর উপর প্রয়োগ করা হয় এবং তাতে বস্তুর ভরবেগে পরিবর্তন ঘটে, তখন বল ও সময়ের গুণফলকে ঘাত (Impulse) বলা হয়। এটি বস্তুর ভরবেগ পরিবর্তনের সমান।

    গাণিতিকভাবে:

    ঘাত (J)=বল (F)×সময় (t)=Δp\text{ঘাত (J)} = \text{বল (F)} \times \text{সময় (t)} = \Delta pঘাত (J)=বল (F)×সময় (t)=Δp

    ঘাতের এস.আই. একক:
    নিউটন-সেকেন্ড (N·s)

    সারাংশ:
    ঘাত হলো বল ও সময়ের গুণফল, যা ভরবেগের পরিবর্তন নির্দেশ করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: 4 months agoIn: Physics

    বলের ঘাত কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    বলের ঘাত (Impulse) হলো এমন একটি ধারণা, যা কোনো বস্তুর উপর খুব অল্প সময়ের জন্য প্রযুক্ত বলের প্রভাব বোঝায়। এটি বস্তুর গতিবেগের পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত। সহজ কথায়, বলের ঘাত হলো বল এবং সেই বল প্রয়োগের সময়ের গুণফল। এটি একটি ভেক্টর রাশি, অর্থাৎ এর মান এবং দিক উভয়ই থাকে। চলো, এটি পাঠ্যবইয়ের মতো সহRead more

    বলের ঘাত (Impulse) হলো এমন একটি ধারণা, যা কোনো বস্তুর উপর খুব অল্প সময়ের জন্য প্রযুক্ত বলের প্রভাব বোঝায়। এটি বস্তুর গতিবেগের পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত। সহজ কথায়, বলের ঘাত হলো বল এবং সেই বল প্রয়োগের সময়ের গুণফল। এটি একটি ভেক্টর রাশি, অর্থাৎ এর মান এবং দিক উভয়ই থাকে। চলো, এটি পাঠ্যবইয়ের মতো সহজভাবে বুঝি, যেন তুমি ক্লাসে শিক্ষকের কাছ থেকে শিখছো।


    বলের ঘাত কী?

    ধরো, তুমি একটি ফুটবলকে লাথি মারলে। লাথি মারার সময় তুমি বল প্রয়োগ করো, আর এই বল খুব অল্প সময়ের জন্য কাজ করে। এই বলের প্রভাবে ফুটবলের গতি বা দিক পরিবর্তন হয়। বলের ঘাত হলো এই বল এবং এটি যে সময় পর্যন্ত কাজ করে, তার সম্মিলিত প্রভাব।

    পাঠ্যবইয়ে বলের ঘাতকে গাণিতিকভাবে প্রকাশ করা হয় এভাবে: [ \text{বলের ঘাত (J)} = \text{বল (F)} \times \text{সময় (t)} ] অর্থাৎ, ( J = F \cdot t )

    যদি বল ধ্রুবক না হয়, তবে আমরা গড় বল ব্যবহার করি।


    বলের ঘাতের সংজ্ঞা

    বলের ঘাত হলো কোনো বস্তুর উপর প্রযুক্ত বলের সময়-গুণফল, যা বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের সমান। নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র অনুযায়ী, বল হলো ভরবেগের পরিবর্তনের হার। যখন আমরা বলকে সময় দিয়ে গুণ করি, তখন এটি ভরবেগের পরিবর্তনের সমান হয়। গাণিতিকভাবে: [ J = F \cdot t = \Delta p ] এখানে, (\Delta p) হলো ভরবেগের পরিবর্তন ((\Delta p = m \cdot \Delta v)), যেখানে (m) হলো বস্তুর ভর এবং (\Delta v) হলো গতিবেগের পরিবর্তন।

    সহজ কথায়: বলের ঘাত বলে দেয় কোনো বস্তুর গতি কতটা পরিবর্তন হবে যখন তুমি এটির উপর বল প্রয়োগ করো।


    বলের ঘাতের বৈশিষ্ট্য

    1. ভেক্টর রাশি:

      • বলের ঘাত একটি ভেক্টর রাশি। এর দিক বলের দিকের মতোই হয়।

      • উদাহরণ: তুমি যদি ফুটবলকে পূর্ব দিকে লাথি মারো, তবে বলের ঘাতও পূর্ব দিকে হবে।

    2. ভরবেগের পরিবর্তনের সমান:

      • বলের ঘাত সরাসরি বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের সমান। এটি ভরবেগ সংরক্ষণ সূত্রের সাথে সম্পর্কিত।

      • উদাহরণ: তুমি যদি একটি ১ কেজি বস্তুকে ২ সেকেন্ডের জন্য ৫ নিউটন বল প্রয়োগ করো, তবে বলের ঘাত হবে: [ J = F \cdot t = 5 \cdot 2 = 10 , \text{kg·m/s} ] এটি বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের সমান।

    3. অল্প সময়ের প্রভাব:

      • বলের ঘাত সাধারণত খুব অল্প সময়ের জন্য প্রযুক্ত বলের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেমন সংঘর্ষ, লাথি মারা, বা হাতুড়ি দিয়ে পেরেক মারা।

      • উদাহরণ: ক্রিকেটে ব্যাট দিয়ে বল মারার সময় খুব অল্প সময়ের জন্য বল প্রয়োগ হয়। এটিই বলের ঘাত।


    বাস্তব জীবনের উদাহরণ

    • ক্রিকেট খেলা: যখন ব্যাটসম্যান বল মারে, তখন ব্যাট বলের উপর অল্প সময়ের জন্য বল প্রয়োগ করে। এই বলের ঘাত বলের গতি এবং দিক পরিবর্তন করে, যার ফলে বল দূরে চলে যায়।

    • গাড়ির সংঘর্ষ: যখন দুটি গাড়ি সংঘর্ষ করে, তখন খুব অল্প সময়ের জন্য বিশাল বল কাজ করে। এই বলের ঘাত গাড়ির গতিবেগ পরিবর্তন করে।

    • জাম্পিং: তুমি যখন লাফ দাও, তখন মাটির উপর পা দিয়ে বল প্রয়োগ করো। এই বলের ঘাত তোমাকে উপরের দিকে উঠতে সাহায্য করে।


    বলের ঘাতের গুরুত্ব

    • নিরাপত্তা: গাড়ির এয়ারব্যাগ বলের ঘাতের ধারণা ব্যবহার করে। সংঘর্ষের সময় এয়ারব্যাগ বল প্রয়োগের সময় বাড়িয়ে দেয়, ফলে বলের ঘাত কমে এবং আঘাতের ঝুঁকি কমে।

    • খেলাধুলা: ফুটবল, ক্রিকেট, বা টেনিসে বলের ঘাত বোঝা খেলোয়াড়দের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি বলের গতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

    • পদার্থবিজ্ঞানে: বলের ঘাত সংঘর্ষ এবং ভরবেগ সংরক্ষণ বিশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়।


    উপসংহার

    বলের ঘাত হলো কোনো বস্তুর উপর অল্প সময়ের জন্য প্রযুক্ত বলের প্রভাব, যা বল এবং সময়ের গুণফল। এটি একটি ভেক্টর রাশি এবং বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের সমান। এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো:

    • এটি ভেক্টর রাশি এবং বলের দিকে নির্দেশ করে।

    • এটি ভরবেগের পরিবর্তন পরিমাপ করে।

    • এটি অল্প সময়ের বলের প্রভাব বোঝায়।

    সহজ কথায়: বলের ঘাত যেন একটা ধাক্কার পরিমাণ, যা বস্তুর গতি পরিবর্তন করে। তুমি যখন ফুটবলকে লাথি মারো বা ক্রিকেট বল মারো, তখন তুমি বলের ঘাত তৈরি করছো। এটি পদার্থবিজ্ঞানের একটি মজার ধারণা, যা বাস্তব জীবনে প্রতিনিয়ত দেখা যায়!

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  10. Asked: 4 months agoIn: Physics

    ঘর্ষণ বল কি অসংরক্ষণশীল বল? ব্যাখ্যা কর।

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে আপেক্ষিক গতি প্রতিরোধ করতে কাজ করে। যখন দুটি বস্তু একে অপরের সাথে ঘর্ষণ করে, তখন তাদের মধ্যে শক্তির কিছু ক্ষতি হয় এবং সেই শক্তি সাধারণত তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি বইকে টেবিলের উপর ঠেলা দিলে, বইটি টেবিলের সঙ্গে ঘর্ষণ তৈরRead more

    ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে আপেক্ষিক গতি প্রতিরোধ করতে কাজ করে। যখন দুটি বস্তু একে অপরের সাথে ঘর্ষণ করে, তখন তাদের মধ্যে শক্তির কিছু ক্ষতি হয় এবং সেই শক্তি সাধারণত তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি বইকে টেবিলের উপর ঠেলা দিলে, বইটি টেবিলের সঙ্গে ঘর্ষণ তৈরি করে এবং এর গতি কমে যায়।

    এখন, আমরা দেখতে পারি কেন ঘর্ষণ বল একটি অসংরক্ষণশীল বল (Non-conservative Force)।


    ঘর্ষণ বল কেন একটি অসংরক্ষণশীল বল?

    1. শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়:
      ঘর্ষণ বল কাজ করার সময়, বস্তুটির গতিশক্তি (kinetic energy) হারিয়ে যায় এবং তা তাপ শক্তিতে পরিণত হয়। একে শক্তির ক্ষতি বলা হয়, কারণ এই তাপ শক্তি পরিবেশে চলে যায় এবং ফিরে আসতে পারে না। অর্থাৎ, ঘর্ষণ বলের ফলে কাজ হওয়া শক্তি কখনোই সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধার করা যায় না।
      উদাহরণস্বরূপ, একটি স্লাইডিং বই যখন থামে, তখন বইটির গতিশক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং তা ফেরত পাওয়া যায় না।

    2. পথের উপর নির্ভর করে:
      ঘর্ষণ বলের কাজ শুধুমাত্র বস্তুটির অবস্থান বা অবস্থা অনুযায়ী নয়, বরং পথের উপরও নির্ভর করে। অর্থাৎ, ঘর্ষণ বলের কাজ সেই পথে নির্ভর করবে, যেখানে বস্তুটি চলেছে। যদি দুইটি আলাদা পথের মধ্যে বস্তুটি চলে, তাহলে ঘর্ষণ বলের কাজও আলাদা হবে।
      অন্যদিকে, সংরক্ষণশীল বল (যেমন, গুরত্বাকর্ষণ বল) শক্তি যেভাবে কাজ করেছে, তাতে সেই শক্তি ফেরত পাওয়া যায় এবং তা পথের উপর নির্ভর করে না।

    3. গতি ধীর হতে থাকে এবং শক্তি ক্ষয় হয়:
      যখন কোনো বস্তু ঘর্ষণের কারণে থেমে যায়, তখন তার গতিশক্তি ধীরে ধীরে কমে যায়। এই শক্তির কিছু অংশ তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে পরিবেশে ছড়িয়ে যায়। এর মানে হলো, ঘর্ষণ বল কখনোই শক্তিকে পুনরুদ্ধার করতে পারে না, যা একটি অসংরক্ষণশীল বলের বৈশিষ্ট্য।

    4. অসংরক্ষণশীল বলের কার্যকারিতা:
      ঘর্ষণ বলের কাজ সম্পূর্ণরূপে ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়, কারণ এটি একটি অসংরক্ষণশীল বল। যখন কোনো বস্তু ঘর্ষণ বলের মাধ্যমে চলতে থাকে, তখন তার শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে পরিবেশে চলে যায় এবং সেই শক্তি পুনরায় কাজে লাগানো যায় না।


    উদাহরণ:

    উদাহরণ ১:
    ধরা যাক, একটি বই টেবিলের উপর দিয়ে স্লাইড হচ্ছে। যখন বইটি স্লাইড করে, তখন টেবিলের সাথে ঘর্ষণ সৃষ্টি হয়, যা বইটির গতি কমিয়ে দেয় এবং বইটি কিছু সময় পর থেমে যায়। এখানে বইটির গতিশক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে পরিবেশে চলে যায় এবং এটি ফিরে পাওয়া যায় না।

    উদাহরণ ২:
    এছাড়া, যখন একটি গাড়ি ব্রেক প্রয়োগ করে থামে, তখন ঘর্ষণ বল কাজ করে এবং গাড়ির গতির শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে পরিবেশে ছড়িয়ে যায়। আবার এই তাপ শক্তি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়।


    সংক্ষেপে:

    • ঘর্ষণ বল একটি অসংরক্ষণশীল বল, কারণ এটি কাজ করার সময় শক্তির কিছু অংশ তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং এই তাপ শক্তি পরিবেশে চলে যায়, যা ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।

    • সংরক্ষণশীল বল যেমন গুরত্বাকর্ষণ বল, শক্তি রূপান্তরের পরে শক্তিকে ফেরত নিতে পারে, কিন্তু ঘর্ষণ বল এটি করতে পারে না।

    • ঘর্ষণ বলের কাজ পথের উপর নির্ভর করে, এটি একটি অস্থির শক্তি রূপান্তরের প্রক্রিয়া যা পরিবেশে চলে যায়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 2 3

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 77
  • Answers 177
  • Best Answers 10
  • Users 16
  • Popular
  • Answers
  • ProshnoUttor

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    • 8 Answers
  • Tanjina Haque

    বলের ঘাত কী?

    • 7 Answers
  • ProshnoUttor

    শূন্য কাজ ব্যাখ্যা কর।

    • 6 Answers
  • Shafin Ahmed
    Shafin Ahmed added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ার এমন অবস্থা, যেখানে… April 23, 2025 at 9:50 pm
  • Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একটি প্রতিক্রিয়াযোগ্য রাসায়নিক… April 23, 2025 at 9:47 pm
  • Ayaan
    Ayaan added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী… April 23, 2025 at 9:46 pm

Top Members

ProshnoUttor

ProshnoUttor

  • 41 Questions
  • 390 Points
Founder
Ayaan

Ayaan

  • 1 Question
  • 370 Points
Curious Learner
Arif Hossain

Arif Hossain

  • 6 Questions
  • 299 Points
Curious Learner

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

ProshnoUttor

ProshnoUttor

Your global community for fun, interactive learning. Ask questions, share answers, and earn rewards while exploring knowledge from every corner of the world!

About & Legal

  • About Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • Copyright Policy
  • Disclaimer

Explore & Discover

  • All Questions
  • New Questions
  • Trending Questions
  • Communities
  • Polls

Get Involved

  • Contact Us
  • Become a Contributor
  • Earn Rewards
  • Referrals

© 2025 ProshnoUttor – Ask, Learn, and Share Knowledge. All rights reserved.

Insert/edit link

Enter the destination URL

Or link to existing content

    No search term specified. Showing recent items. Search or use up and down arrow keys to select an item.