Sign Up

Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!

Have an account? Sign In

Have an account? Sign In Now

Sign In

Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!

Sign Up Here

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Have an account? Sign In Now

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Browse
Type the description thoroughly and in details.

Choose from here the video type.

Put Video ID here: https://www.youtube.com/watch?v=sdUUx5FdySs Ex: "sdUUx5FdySs".

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

ProshnoUttor

ProshnoUttor Logo ProshnoUttor Logo

ProshnoUttor Navigation

  • Home
  • About Us
  • Blog
  • Contact Us
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help
  • Recent Questions
  • Most Answered
  • Bump Question
  • Answers
  • Most Visited
  • Most Voted
  • No Answers
  1. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল ব্যাখ্যা কর।

    Tanjina Haque
    Tanjina Haque Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    রাসায়নিক সাম্যাবস্থা তখনই ঘটে, যখন একটি বিপরীতগামী (reversible) বিক্রিয়ায় প্রতিক্রিয়া ও উৎপন্ন পদার্থের গঠনের হার সমান হয় এবং পণ্য ও বিক্রিয়ক পদার্থের ঘনত্ব সময়ে অপরিবর্তিত থাকে। এই অবস্থায় মনে হতে পারে বিক্রিয়া থেমে গেছে, কিন্তু আসলে তা নয়। সাম্যাবস্থা একটি গতিশীল অবস্থা — কারণ, প্রতিক্রিয়া সামনে ওRead more

    রাসায়নিক সাম্যাবস্থা তখনই ঘটে, যখন একটি বিপরীতগামী (reversible) বিক্রিয়ায় প্রতিক্রিয়া ও উৎপন্ন পদার্থের গঠনের হার সমান হয় এবং পণ্য ও বিক্রিয়ক পদার্থের ঘনত্ব সময়ে অপরিবর্তিত থাকে।

    এই অবস্থায় মনে হতে পারে বিক্রিয়া থেমে গেছে, কিন্তু আসলে তা নয়। সাম্যাবস্থা একটি গতিশীল অবস্থা — কারণ, প্রতিক্রিয়া সামনে ও পেছনে সমান হারে চলতেই থাকে।


    🔬 কেন সাম্যাবস্থা গতিশীল?

    1. সাম্যাবস্থায় সামনের বিক্রিয়ার হার = বিপরীত বিক্রিয়ার হার

    2. প্রতিক্রিয়া চলছে, তবে সামগ্রিক পরিবর্তন চোখে পড়ে না

    3. প্রতিক্রিয়ক থেকে পণ্য এবং পণ্য থেকে প্রতিক্রিয়ক সবসময় গঠিত হচ্ছে

    4. এই অবস্থা স্থির নয়, বরং গতিশীল কারণ রি-অ্যাকশন বন্ধ হয় না


    🧪 উদাহরণ:

    N2(g)+3H2(g)⇌2NH3(g)\text{N}_2 (g) + 3\text{H}_2 (g) ⇌ 2\text{NH}_3 (g)N2​(g)+3H2​(g)⇌2NH3​(g)

    এই হ্যাবার প্রক্রিয়ায়, যখন সাম্যাবস্থা আসে, তখন অ্যামোনিয়া (NH₃) উৎপন্ন এবং ভেঙে যাওয়ার হার সমান হয়।


    ⚖️ উপসংহার:

    সাম্যাবস্থায় প্রতিক্রিয়াগুলো বন্ধ না হয়ে সমান গতিতে সামনে ও পেছনে চলতে থাকে, তাই একে গতিশীল সাম্যাবস্থা (Dynamic Equilibrium) বলা হয়। এটি একটি সন্তুলিত কিন্তু চলমান অবস্থা, যেখানে প্রতিক্রিয়া সবসময় চলমান থাকে, কিন্তু বাহ্যিকভাবে কোনো পরিবর্তন দেখা যায় না।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    যেসব ধাতু পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group 2) অবস্থান করে এবং পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়। 🧪 উদাহরণ: বেরিলিয়াম (Be) ম্যাগনেসিয়াম (Mg) ক্যালসিয়াম (Ca) স্ট্রনটিয়াম (Sr) ব্যারিয়াম (Ba) রেডিয়াম (Ra) 🔬 বিশেষ বৈশিষ্ট্য: বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা 🔹 অবস্থাRead more

    যেসব ধাতু পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপে (Group 2) অবস্থান করে এবং পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে, তাদেরকে মৃৎ ক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metals) বলা হয়।


    🧪 উদাহরণ:

    • বেরিলিয়াম (Be)

    • ম্যাগনেসিয়াম (Mg)

    • ক্যালসিয়াম (Ca)

    • স্ট্রনটিয়াম (Sr)

    • ব্যারিয়াম (Ba)

    • রেডিয়াম (Ra)


    🔬 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:

    বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা
    🔹 অবস্থান পর্যায় সারণির গ্রুপ-২ (Group IIA)
    🔹 বাইরের শেলে ইলেকট্রন সংখ্যা প্রতি পরমাণুর শেষ কক্ষে থাকে ২টি ইলেকট্রন
    🔹 প্রতিক্রিয়াশীলতা ক্ষার ধাতুর তুলনায় কিছুটা কম প্রতিক্রিয়াশীল
    🔹 অক্সাইড এদের অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয়ে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে
    🔹 শক্তিরূপে ব্যবহার ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম জীবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মৌল

    📌 উপসংহার:

    মৃৎ ক্ষার ধাতু হলো পর্যায় সারণির দ্বিতীয় গ্রুপের ধাতুগুলো, যেগুলো পানিতে দুর্বল ক্ষার তৈরি করে এবং বিভিন্ন রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে ক্ষার ধাতুর সাথে সাদৃশ্য রাখে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: 4 months agoIn: Chemistry

    'F' সর্বাপেক্ষা তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল- ব্যাখ্যা কর।

    Shafin Ahmed
    Shafin Ahmed Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ‘F’ অর্থাৎ ফ্লোরিন (Fluorine) হলো আধুনিক পর্যায় সারণির সর্বাপেক্ষা তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল। এর মান ৩.৯৮, যা সব মৌলের মধ্যে সর্বোচ্চ। 🔬 তড়িৎ ঋণাত্মকতা (Electronegativity) কী? তড়িৎ ঋণাত্মকতা হলো কোনো পরমাণুর যৌগ গঠনের সময় বন্ধনযুক্ত ইলেকট্রনকে আকর্ষণ করার ক্ষমতা। 🧪 ফ্লোরিন সর্বোচ্চ তড়িৎ ঋণাত্মক কেন? ছোট পরমাRead more

    ‘F’ অর্থাৎ ফ্লোরিন (Fluorine) হলো আধুনিক পর্যায় সারণির সর্বাপেক্ষা তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল। এর মান ৩.৯৮, যা সব মৌলের মধ্যে সর্বোচ্চ।


    🔬 তড়িৎ ঋণাত্মকতা (Electronegativity) কী?

    তড়িৎ ঋণাত্মকতা হলো কোনো পরমাণুর যৌগ গঠনের সময় বন্ধনযুক্ত ইলেকট্রনকে আকর্ষণ করার ক্ষমতা।


    🧪 ফ্লোরিন সর্বোচ্চ তড়িৎ ঋণাত্মক কেন?

    1. ছোট পরমাণু ব্যাসার্ধ:
      ফ্লোরিনের পরমাণুর আকার ছোট, তাই কেন্দ্র থেকে ইলেকট্রন বেশি আকৃষ্ট হয়।

    2. ইলেকট্রন বিন্যাস:
      ফ্লোরিনের ইলেকট্রন সংখ্যা ৯ এবং এর বাইরের কক্ষে ৭টি ইলেকট্রন থাকে। এটি সহজেই আরেকটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে অক্টেট পূর্ণ করে।

    3. নিউক্লিয়াসের শক্তিশালী আকর্ষণ:
      ছোট ব্যাসার্ধের কারণে নিউক্লিয়াস ইলেকট্রনের ওপর বেশি টান সৃষ্টি করে।

    4. শক্তিশালী ইলেকট্রন আকর্ষণ প্রবণতা:
      ফ্লোরিন যে কোনো যৌগে বন্ধনের ইলেকট্রনকে নিজের দিকে জোরালোভাবে টানতে পারে।


    📘 উপসংহার:

    ফ্লোরিনের ছোট আকার, উচ্চ পারমাণবিক আর্কষণ এবং অক্টেট পূরণের প্রবণতার কারণে এটি সর্বোচ্চ তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল হিসেবে পরিচিত।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: 4 months agoIn: Physics

    বলের ঘাত কী?

    Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ঘাত (Impulse) হলো কোনো বস্তুর উপর খুব অল্প সময়ে প্রয়োগকৃত একটি বলের প্রভাব। এটি মূলত বল ও সময়ের গুণফল। 📌 ঘাতের সংজ্ঞা: যখন কোনো বল অল্প সময়ের জন্য কোনো বস্তুর উপর কাজ করে এবং বস্তুটির গতিতে পরিবর্তন আনে, তখন এই বলের প্রভাবকে ঘাত বলে। 🧮 ঘাতের গাণিতিক রূপ: ঘাত (Impulse)=বল(F)×সময়(t)\text{ঘাত (Impulse)Read more

    ঘাত (Impulse) হলো কোনো বস্তুর উপর খুব অল্প সময়ে প্রয়োগকৃত একটি বলের প্রভাব। এটি মূলত বল ও সময়ের গুণফল।


    📌 ঘাতের সংজ্ঞা:

    যখন কোনো বল অল্প সময়ের জন্য কোনো বস্তুর উপর কাজ করে এবং বস্তুটির গতিতে পরিবর্তন আনে, তখন এই বলের প্রভাবকে ঘাত বলে।


    🧮 ঘাতের গাণিতিক রূপ:

    ঘাত (Impulse)=বল(F)×সময়(t)\text{ঘাত (Impulse)} = বল (F) × সময় (t)ঘাত (Impulse)=বল(F)×সময়(t)

    অথবা,

    J=F×tJ = F × tJ=F×t


    ⚖️ একক:

    • এস.আই. একক: নিউটন-সেকেন্ড (N·s)

    • এটি ভর × বেগ পরিবর্তন = kg·m/s এর সমান


    🔁 ঘাত ও গতিশক্তি সম্পর্ক:

    ঘাত=বেগ পরিবর্তন×বস্তুর ভর=Δp\text{ঘাত} = \text{বেগ পরিবর্তন} × \text{বস্তুর ভর} = \Delta pঘাত=বেগ পরিবর্তন×বস্তুর ভর=Δp

    (এখানে Δp\Delta pΔp হলো ভরবেগের পরিবর্তন)


    🧠 সহজ ভাষায় মনে রাখার কৌশল:

    • বল × সময় = ঘাত

    • ঘাত মানে হলো, বল যদি অল্প সময়ের জন্যও কাজ করে, তবুও তা বস্তুর গতির উপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে।


    ✅ উদাহরণ:

    1. ক্রিকেটার ক্যাচ ধরার সময় হাতে বল নামিয়ে ধরে — সময় বাড়িয়ে ঘাত কমায়।

    2. হাতুড়ি দিয়ে পেরেক মারা — অল্প সময়ে বেশি বল প্রয়োগ করে ঘাত সৃষ্টি করে।


    📚 সংক্ষেপে:

    • ঘাত হলো বল ও সময়ের গুণফল।

    • এটি বস্তুর ভরবেগ পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত।

    • ঘাতের একক হলো নিউটন-সেকেন্ড (N·s)।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: 4 months agoIn: Physics

    ঘর্ষণ বল কি অসংরক্ষণশীল বল? ব্যাখ্যা কর।

    Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে আপেক্ষিক গতি প্রতিরোধ করতে কাজ করে। যখন দুটি বস্তু একে অপরের সাথে ঘর্ষণ করে, তখন ঘর্ষণ বল তাদের চলাচলকে বাধা দেয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি বইকে টেবিলের উপর স্লাইড করলে, বইটি টেবিলের সাথে ঘর্ষণ সৃষ্টি করে, যা বইটির গতি কমাতে সাহায্য করে। ঘর্ষণ বRead more

    ঘর্ষণ বল (Frictional Force) হলো একটি বল, যা দুটি বস্তুর মধ্যে আপেক্ষিক গতি প্রতিরোধ করতে কাজ করে। যখন দুটি বস্তু একে অপরের সাথে ঘর্ষণ করে, তখন ঘর্ষণ বল তাদের চলাচলকে বাধা দেয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি বইকে টেবিলের উপর স্লাইড করলে, বইটি টেবিলের সাথে ঘর্ষণ সৃষ্টি করে, যা বইটির গতি কমাতে সাহায্য করে।

    ঘর্ষণ বল সাধারণত একটি অসংরক্ষণশীল বল (Non-conservative force)। আসুন, আমরা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করি কেন এটি একটি অসংরক্ষণশীল বল:


    ঘর্ষণ বল একটি অসংরক্ষণশীল বল কেন?

    1. যতটুকু শক্তি কাজে লাগানো হয়, ততটুকু ফিরে আসে না:
      ঘর্ষণ বল কাজ করার সময় কিছু শক্তি তাপ শক্তি হিসেবে রূপান্তরিত হয়ে যায়, এবং এই তাপ শক্তি পরিবেশে ছড়িয়ে যায়। তাই এই শক্তি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয় না। অন্যদিকে, সংরক্ষণশীল বল যেমন গুরত্বাকর্ষণ বল, শক্তির কোন ক্ষতি করে না এবং শক্তি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।

    2. ঘর্ষণ বলের কাজ নির্ভর করে পথের উপর:
      ঘর্ষণ বলের কাজ শুধুমাত্র স্থান পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে না, বরং বস্তুটির চলাচলের পথের উপরও নির্ভর করে। অর্থাৎ, ঘর্ষণ বলের কাজ স্থানান্তরের পথ অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে, যা একটি অসংরক্ষণশীল বলের বৈশিষ্ট্য।

    3. উচ্চতা পরিবর্তন বা শক্তির সংরক্ষণ হয় না:
      যখন ঘর্ষণ বল কাজ করে, তখন এই বলের কারণে যন্ত্রের গতিশক্তি (kinetic energy) কোনো নতুন শক্তিতে রূপান্তরিত হয় না, বরং তা তাপ শক্তিতে পরিণত হয়। এর মানে হলো, ঘর্ষণ শক্তির মাধ্যমে কোনো শক্তির সংরক্ষণ ঘটেনা, যা অসংরক্ষণশীল বলের একটি মূল বৈশিষ্ট্য।


    উদাহরণ:

    ধরা যাক, একটি গাড়ি রাস্তার উপর চলতে চলতে যখন ব্রেক প্রয়োগ করা হয়, তখন ঘর্ষণ বল কাজ করে এবং গাড়ির গতির শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এই তাপ শক্তি পরিবেশে চলে যায় এবং তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়।


    সংক্ষেপে:

    • ঘর্ষণ বল হলো একটি অসংরক্ষণশীল বল, কারণ এটি কাজ করার সময় শক্তির কিছু অংশ তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং সেই তাপ শক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব হয় না।

    • সংরক্ষণশীল বল (যেমন গুরত্বাকর্ষণ বল) শক্তি রূপান্তরের পরে শক্তিকে পুনরুদ্ধার করতে পারে, কিন্তু ঘর্ষণ বল এটি করতে পারে না।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: 4 months agoIn: Physics

    গ্রেডিয়েন্ট কাকে বলে?

    Tanjina Haque
    Tanjina Haque Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    গ্রেডিয়েন্ট (Gradient) হলো একটি ভেক্টর রাশি, যা কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের পরিবর্তনের হার এবং দিক নির্দেশ করে। বিশেষ করে এটি একটি স্কেলার ক্ষেত্রের সর্বাধিক পরিবর্তন কোন দিক থেকে হচ্ছে, তা নির্দেশ করে। গ্রেডিয়েন্ট ব্যবহার করে আমরা জানতে পারি যে, কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের মান কোথায় এবং কীভাবে দ্রুত পরিবর্তিRead more

    গ্রেডিয়েন্ট (Gradient) হলো একটি ভেক্টর রাশি, যা কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের পরিবর্তনের হার এবং দিক নির্দেশ করে। বিশেষ করে এটি একটি স্কেলার ক্ষেত্রের সর্বাধিক পরিবর্তন কোন দিক থেকে হচ্ছে, তা নির্দেশ করে।

    গ্রেডিয়েন্ট ব্যবহার করে আমরা জানতে পারি যে, কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের মান কোথায় এবং কীভাবে দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, উচ্চতার ক্ষেত্র (যেমন: পাহাড়) বা তাপমাত্রার ক্ষেত্র, যেখানে স্থান অনুযায়ী মান পরিবর্তিত হয়।


    গ্রেডিয়েন্টের গাণিতিক সংজ্ঞা:

    ধরা যাক, φ একটি স্কেলার ক্ষেত্র (যেমন: তাপমাত্রা, উচ্চতা ইত্যাদি)। তাহলে, φ এর গ্রেডিয়েন্ট (∇φ) এর মান হবে:

    ∇φ=∂φ∂xi+∂φ∂yj+∂φ∂zk∇φ = \frac{∂φ}{∂x} i + \frac{∂φ}{∂y} j + \frac{∂φ}{∂z} k∇φ=∂x∂φ​i+∂y∂φ​j+∂z∂φ​k

    এখানে,

    • ∇ (নাবলা) চিহ্নটি গ্রেডিয়েন্ট অপারেটর বোঝায়।

    • ∂φ∂x,∂φ∂y,∂φ∂z\frac{∂φ}{∂x}, \frac{∂φ}{∂y}, \frac{∂φ}{∂z}∂x∂φ​,∂y∂φ​,∂z∂φ​ হলো φ ক্ষেত্রের প্রতি একক স্থান পরিবর্তনের সাথে তার মানের পরিবর্তনের হার।

    • i, j, k হল x, y, z অক্ষের দিক।

    গ্রেডিয়েন্ট এর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে, কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের মানের দ্রুত পরিবর্তন কোথায় এবং কোন দিকে হচ্ছে।


    গ্রেডিয়েন্টের বৈশিষ্ট্য:

    1. ভেক্টর রাশি:
      গ্রেডিয়েন্ট একটি ভেক্টর রাশি, যার দিক হলো সেই দিক যেখানে স্কেলার ক্ষেত্রটির সর্বাধিক পরিবর্তন হচ্ছে, এবং এর মান হলো সেই পরিবর্তনের হারের মাপ।

    2. কোন দিকে সর্বাধিক পরিবর্তন:
      গ্রেডিয়েন্টের দিক হলো সেই দিক যেখানে স্কেলার ক্ষেত্রটির পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি হয়। উদাহরণস্বরূপ, পাহাড়ের শীর্ষে ওঠার ক্ষেত্রে, সর্বাধিক উচ্চতার পরিবর্তন হয় সরাসরি শীর্ষের দিকে।

    3. মাপের একক:
      গ্রেডিয়েন্টের একক হলো স্কেলার ক্ষেত্রের মানের একক ভাগ করা হয় স্থান পরিবর্তনের একক দিয়ে। উদাহরণস্বরূপ, তাপমাত্রার ক্ষেত্রের গ্রেডিয়েন্ট হবে ডিগ্রি প্রতি মিটার (°C/m)।

    4. কোনো বিন্দুতে গ্রেডিয়েন্ট শূন্য হলে:
      যদি কোনো বিন্দুতে গ্রেডিয়েন্ট শূন্য হয়, তাহলে সেটি একটি স্থানীয় সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন বিন্দু হতে পারে, যেমন একটি পাহাড়ের শীর্ষ বা গভীরতা।


    উদাহরণ:

    ধরা যাক, তাপমাত্রার ক্ষেত্র φ(x, y, z) = 2x² + 3y² + 4z²।
    এই ক্ষেত্রে তাপমাত্রার গ্রেডিয়েন্ট হবে:

    ∇φ=∂φ∂xi+∂φ∂yj+∂φ∂zk∇φ = \frac{∂φ}{∂x} i + \frac{∂φ}{∂y} j + \frac{∂φ}{∂z} k∇φ=∂x∂φ​i+∂y∂φ​j+∂z∂φ​k

    তাহলে,

    ∇φ=4xi+6yj+8zk∇φ = 4x i + 6y j + 8z k∇φ=4xi+6yj+8zk

    এটি নির্দেশ করে যে, তাপমাত্রা x, y, z অক্ষের অনুযায়ী পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এর মানের পরিবর্তনের হারও প্রতিটি অক্ষের জন্য নির্ধারণ করা যেতে পারে।


    গ্রেডিয়েন্টের প্রয়োগ:

    1. বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র:
      বৈদ্যুতিক পোটেনশিয়াল φ এর গ্রেডিয়েন্ট হল বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র E, অর্থাৎ, E = -∇φ।

    2. তাপমাত্রা ক্ষেত্র:
      তাপমাত্রার ক্ষেত্রের গ্রেডিয়েন্ট ব্যবহার করে তাপমাত্রার পরিবর্তনের দিক এবং হার নির্ধারণ করা হয়।

    3. ভৌত রাশির বিশ্লেষণ:
      গ্রেডিয়েন্ট ভৌত রাশির পরিবর্তন এবং তার স্থানিক আচরণ বুঝতে সাহায্য করে, যেমন তাপ পরিবাহিতা, চাপের পরিবর্তন ইত্যাদি।


    সংক্ষেপে:

    গ্রেডিয়েন্ট একটি ভেক্টর রাশি, যা কোনো স্কেলার ক্ষেত্রের মানের পরিবর্তনের হার এবং দিক নির্দেশ করে। এটি ভৌত ক্ষেত্র বিশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং স্থানিক পরিবর্তন বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: 4 months agoIn: Physics

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্সের বৈশিষ্ট্য কী কী?

    Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury Curious Learner
    Added an answer about 3 months ago

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্স (Divergence) হলো একটি ভেক্টর ক্ষেত্রের একটি গাণিতিক রাশি, যা নির্দিষ্ট কোনো বিন্দুতে কতটুকু ভৌত রাশি (যেমন: তরল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র) সেখান থেকে বের হয়ে যাচ্ছে বা প্রবেশ করছে — তা বোঝায়। ডাইভারজেন্সের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো: ভেক্টরের ডাইভারজেন্সের বৈশিষ্Read more

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্স (Divergence) হলো একটি ভেক্টর ক্ষেত্রের একটি গাণিতিক রাশি, যা নির্দিষ্ট কোনো বিন্দুতে কতটুকু ভৌত রাশি (যেমন: তরল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র) সেখান থেকে বের হয়ে যাচ্ছে বা প্রবেশ করছে — তা বোঝায়।

    ডাইভারজেন্সের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:


    ভেক্টরের ডাইভারজেন্সের বৈশিষ্ট্য:

    1. ডাইভারজেন্স একটি স্কেলার রাশি:
      এটি ভেক্টর নয়, বরং একটি স্কেলার মান। কারণ এটি কেবল একটি সংখ্যা প্রকাশ করে — কোনো দিক নির্দেশ করে না।

    2. ভৌত অর্থ:
      যদি কোনো বিন্দুতে ডাইভারজেন্স ধনাত্মক হয়, তাহলে সেই বিন্দু থেকে রাশি বের হচ্ছে (source)।
      আর যদি ঋণাত্মক হয়, তাহলে রাশি সেখানে প্রবেশ করছে (sink)।

    3. স্থির বিন্দুতে প্রয়োগযোগ্য:
      ডাইভারজেন্স নির্ধারণ করা হয় নির্দিষ্ট বিন্দুতে — এটি একটি বিন্দু ভিত্তিক বিশ্লেষণ।

    4. নির্ধারিত সূত্র:
      তিন-মাত্রিক ভেক্টর ক্ষেত্র A = Aₓi + Aᵧj + A_zk এর জন্য ডাইভারজেন্স নির্ণয়ের সূত্র হলো:
      div A = ∂Aₓ/∂x + ∂Aᵧ/∂y + ∂A_z/∂z

    5. গাউসের থিওরেম বা ডাইভারজেন্স থিওরেমের সাথে সম্পর্কযুক্ত:
      ডাইভারজেন্স থিওরেম অনুযায়ী, একটি বদ্ধ পৃষ্ঠের ভিতরে যত পরিমাণ ফ্লাক্স রয়েছে, তা ঐ পৃষ্ঠের ভিতরের ডাইভারজেন্সের সমষ্টির সমান।

    6. ডাইভারজেন্স শূন্য হলে:
      যদি div A = 0 হয়, তাহলে বলা হয় ভেক্টর ক্ষেত্রটি solenoidal বা অভ্যন্তরীণ উৎস ও প্রস্থান নেই।


    সংক্ষেপে:

    • ডাইভারজেন্স হলো একটি স্কেলার মান

    • এটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে ভেক্টর ক্ষেত্রের প্রবাহ বোঝায়

    • ধনাত্মক মান মানে উৎস, ঋণাত্মক মান মানে গমন

    • ডাইভারজেন্স থিওরেমের মাধ্যমে গাণিতিকভাবে বিশ্লেষণ করা যায়

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
Load More Answers

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 77
  • Answers 177
  • Best Answers 10
  • Users 16
  • Popular
  • Answers
  • ProshnoUttor

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    • 8 Answers
  • Tanjina Haque

    বলের ঘাত কী?

    • 7 Answers
  • ProshnoUttor

    শূন্য কাজ ব্যাখ্যা কর।

    • 6 Answers
  • Shafin Ahmed
    Shafin Ahmed added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ার এমন অবস্থা, যেখানে… April 23, 2025 at 9:50 pm
  • Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একটি প্রতিক্রিয়াযোগ্য রাসায়নিক… April 23, 2025 at 9:47 pm
  • Ayaan
    Ayaan added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী… April 23, 2025 at 9:46 pm

Top Members

ProshnoUttor

ProshnoUttor

  • 41 Questions
  • 390 Points
Founder
Ayaan

Ayaan

  • 1 Question
  • 370 Points
Curious Learner
Arif Hossain

Arif Hossain

  • 6 Questions
  • 299 Points
Curious Learner

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

ProshnoUttor

ProshnoUttor

Your global community for fun, interactive learning. Ask questions, share answers, and earn rewards while exploring knowledge from every corner of the world!

About & Legal

  • About Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • Copyright Policy
  • Disclaimer

Explore & Discover

  • All Questions
  • New Questions
  • Trending Questions
  • Communities
  • Polls

Get Involved

  • Contact Us
  • Become a Contributor
  • Earn Rewards
  • Referrals

© 2025 ProshnoUttor – Ask, Learn, and Share Knowledge. All rights reserved.

Insert/edit link

Enter the destination URL

Or link to existing content

    No search term specified. Showing recent items. Search or use up and down arrow keys to select an item.