Sign Up

Join ProshnoUttor today! Ask, answer, and share knowledge—earn points, revenue, and rewards while learning with a global community. Sign up now and start your journey!

Have an account? Sign In

Have an account? Sign In Now

Sign In

Welcome back to ProshnoUttor! Log in to explore, contribute, and earn rewards while learning with our global community. Let’s get started!

Sign Up Here

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Have an account? Sign In Now

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Browse
Type the description thoroughly and in details.

Choose from here the video type.

Put Video ID here: https://www.youtube.com/watch?v=sdUUx5FdySs Ex: "sdUUx5FdySs".

Ask Tawhid Rahman a question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

ProshnoUttor

ProshnoUttor Logo ProshnoUttor Logo

ProshnoUttor Navigation

  • Home
  • About Us
  • Blog
  • Contact Us
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Tawhid Rahman

Curious Learner
Ask Tawhid Rahman
1 Visit
0 Followers
0 Questions
Home/ Tawhid Rahman/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Followed
  • Favorites
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: 8 months agoIn: Physics

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্সের বৈশিষ্ট্য কী কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্স (Divergence) হলো একটি গাণিতিক অপারেশন, যা একটি ভেক্টর ক্ষেত্রের মধ্যে কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুতে ভৌত রাশির প্রবাহ বা উত্স (source) বা গমন (sink) নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি স্কেলার রাশি (scalar quantity), অর্থাৎ এটি কোনো দিক নির্দেশ করে না, বরং একটি মান প্রদান করে। ডাইভারজেন্সেরRead more

    ভেক্টরের ডাইভারজেন্স (Divergence) হলো একটি গাণিতিক অপারেশন, যা একটি ভেক্টর ক্ষেত্রের মধ্যে কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুতে ভৌত রাশির প্রবাহ বা উত্স (source) বা গমন (sink) নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি স্কেলার রাশি (scalar quantity), অর্থাৎ এটি কোনো দিক নির্দেশ করে না, বরং একটি মান প্রদান করে।

    ডাইভারজেন্সের সাহায্যে আমরা জানাতে পারি যে, কোনো ভেক্টর ক্ষেত্রের মধ্যে কোনো স্থানে কতটুকু রাশি বের হয়ে যাচ্ছে (positive divergence) বা প্রবেশ করছে (negative divergence)।


    ভেক্টরের ডাইভারজেন্সের বৈশিষ্ট্য:

    1. ডাইভারজেন্স একটি স্কেলার রাশি:
      ডাইভারজেন্স হলো একটি স্কেলার মান, অর্থাৎ এটি কোনো দিক নির্দেশ করে না, কেবল একটি সংখ্যা হিসেবে প্রকাশিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স, যদি ধনাত্মক হয়, তাহলে এটি সূচিত করে যে, সেখানে কোনো ভৌত রাশি (যেমন: বৈদ্যুতিক চার্জ) বের হয়ে যাচ্ছে। আর যদি ঋণাত্মক হয়, তবে এটি নির্দেশ করে যে, রাশি সেখানে প্রবেশ করছে।

    2. ভৌত অর্থ:
      ডাইভারজেন্সের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি, কোনো ভেক্টর ক্ষেত্রের মধ্যে কতটুকু রাশি বের হচ্ছে (source) বা প্রবেশ করছে (sink)।

      • যদি ডাইভারজেন্স ধনাত্মক হয়, তাহলে এটি একটি উৎস বা source নির্দেশ করে, যেখানে কোনো ভৌত রাশি বের হচ্ছে।

      • যদি ডাইভারজেন্স ঋণাত্মক হয়, তাহলে এটি একটি গমন বা sink নির্দেশ করে, যেখানে কোনো ভৌত রাশি প্রবেশ করছে।

    3. স্থির বিন্দুতে প্রয়োগযোগ্য:
      ডাইভারজেন্স সাধারণত নির্দিষ্ট কোনো বিন্দুতে হিসাব করা হয়। এটি একটি বিন্দু ভিত্তিক গাণিতিক রাশি, যা নির্দিষ্ট স্থানে ভেক্টর ক্ষেত্রের আচরণ বা প্রবাহের তথ্য দেয়।

    4. গাণিতিকভাবে ডাইভারজেন্স নির্ণয়:
      একটি তিন-মাত্রিক ভেক্টর ক্ষেত্র A = Aₓi + Aᵧj + A_zk এর জন্য ডাইভারজেন্স (div A) নির্ণয়ের সূত্র হলো:
      div A = ∂Aₓ/∂x + ∂Aᵧ/∂y + ∂A_z/∂z
      এখানে,

      • Aₓ, Aᵧ, A_z = ভেক্টরের উপাদানসমূহ

      • ∂Aₓ/∂x, ∂Aᵧ/∂y, ∂A_z/∂z = ভেক্টরের উপাদানগুলোর আপেক্ষিক পরিবর্তন।

    5. গাউসের থিওরেমের সাথে সম্পর্ক:
      গাউসের থিওরেম (Gauss’s Theorem) অনুযায়ী, কোনো ভেক্টর ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্সের সাথে সম্পর্কিত ফ্লাক্স (flux) হলো সেই ক্ষেত্রের বদ্ধ পৃষ্ঠের মধ্যে ভেক্টর ক্ষেত্রের প্রবাহের সমষ্টি।
      এটি এইভাবে প্রকাশিত হয়:
      ∮A . dA = ∫div A dV
      এখানে,

      • ∮A . dA = পৃষ্ঠের মাধ্যমে যাওয়া ফ্লাক্স

      • ∫div A dV = ভলিউমের মধ্যে ডাইভারজেন্সের সমষ্টি

    6. ডাইভারজেন্স শূন্য হলে (Solenoidal ক্ষেত্র):
      যদি কোনো ভেক্টর ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স শূন্য হয় (div A = 0), তবে সেটি solenoidal ক্ষেত্র (অর্থাৎ, অভ্যন্তরীণ উৎস বা প্রস্থান নেই) হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র যদি শূন্য ডাইভারজেন্স থাকে, তবে সেটি কোনো চার্জ বা উৎস ছাড়া একটি ক্ষেত্র।

    7. ডাইভারজেন্সের প্রয়োগ:
      ডাইভারজেন্স বিভিন্ন ভৌত ক্ষেত্রের বিশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়, যেমন:

      • বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র: গাউসের আইন দ্বারা, ডাইভারজেন্স ব্যবহার করে চার্জের উৎস এবং তার প্রভাবে ভেক্টর ক্ষেত্রের আচরণ বিশ্লেষণ করা যায়।

      • তরল বা গ্যাসের প্রবাহ: তরল বা গ্যাসের প্রবাহ বিশ্লেষণে, ডাইভারজেন্সের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে, একটি স্থান থেকে কতটুকু তরল বা গ্যাস বের হচ্ছে বা প্রবেশ করছে।

      • ম্যাগনেটিক ক্ষেত্র: ম্যাগনেটিক ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স শূন্য থাকে, কারণ ম্যাগনেটিক উৎস থাকে না (ম্যাগনেটের উত্তর ও দক্ষিণ মেরু থাকে, একক ম্যাগনেটিক চার্জ নেই)।


    উপসংহার:

    • ভেক্টরের ডাইভারজেন্স একটি স্কেলার রাশি, যা একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে ভেক্টর ক্ষেত্রের প্রবাহ বা উৎস (source) এবং গমন (sink) নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়।

    • এটি গাণিতিকভাবে নির্ণয় করা হয় এবং গাউসের থিওরেমের সাথে সম্পর্কিত।

    • ডাইভারজেন্স শূন্য হলে ক্ষেত্রটি solenoidal এবং এর প্রয়োগ বিভিন্ন ভৌত ক্ষেত্র বিশ্লেষণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: 8 months agoIn: Physics

    গ্যাসের বেগ নির্ণয়ে r. m. s. বেগ নেওয়া হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    গ্যাসের অণুগুলো স্থিতিশীল নয়, বরং তারা সর্বদা এলোমেলোভাবে ছোটাছুটি করে। এই ছোটাছুটির ফলে প্রতিটি অণুর বেগ ভিন্ন ভিন্ন হয় এবং তাদের দিকও বিভিন্ন দিকে থাকে। এখন, যদি আমরা গ্যাসের অণুগুলোর সাধারণ গড় বেগ (average velocity) বের করতে চাই, তাহলে দেখব যে অনেক অণুর বেগ ধনাত্মক দিকে এবং অনেক অণুর বেগ ঋণাত্মকRead more

    গ্যাসের অণুগুলো স্থিতিশীল নয়, বরং তারা সর্বদা এলোমেলোভাবে ছোটাছুটি করে। এই ছোটাছুটির ফলে প্রতিটি অণুর বেগ ভিন্ন ভিন্ন হয় এবং তাদের দিকও বিভিন্ন দিকে থাকে। এখন, যদি আমরা গ্যাসের অণুগুলোর সাধারণ গড় বেগ (average velocity) বের করতে চাই, তাহলে দেখব যে অনেক অণুর বেগ ধনাত্মক দিকে এবং অনেক অণুর বেগ ঋণাত্মক দিকে থাকায় এদের গড় বেগ প্রায় শূন্য হয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবে গ্যাসের অণুগুলোর গতি কিন্তু শূন্য নয়!

    এই সমস্যার সমাধানে আমরা সরাসরি গড় বেগ না নিয়ে বেগের বর্গমূলের গড় (Root Mean Square velocity) বা r.m.s. বেগ ব্যবহার করি। এর কারণগুলো হলো:

    • গতিশক্তির সাথে সম্পর্ক: গ্যাসের অণুগুলোর গতিশক্তি ((KE)) তাদের বেগের বর্গের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত, অর্থাৎ (KE = \frac{1}{2}mv^2)। গ্যাসের তাপমাত্রার সাথে এই গতিশক্তির একটি সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। r.m.s. বেগ ব্যবহার করার ফলে আমরা গ্যাসের অণুগুলোর গড় গতিশক্তির একটি ভালো ধারণা পাই, যা গ্যাসের তাপমাত্রা এবং অন্যান্য তাপগতীয় বৈশিষ্ট্য বোঝার জন্য অত্যন্ত জরুরি।

    • গড় বর্গ বেগের ধারণা: r.m.s. বেগ আসলে অণুগুলোর বেগের বর্গ করে তাদের গড় নেওয়ার পর তার বর্গমূল করা হয়। বেগের বর্গ করার ফলে ঋণাত্মক বেগগুলোও ধনাত্মক হয়ে যায়। এরপর গড় নেওয়ার কারণে আমরা একটি সামগ্রিক ধারণা পাই যে অণুগুলো গড়ে কত বেগে ছোটাছুটি করছে। এই গড় বর্গ বেগের বর্গমূলই হলো r.m.s. বেগ।

    • ব্যবহারিক তাৎপর্য: গ্যাসের চাপ, ব্যাপন (diffusion) ইত্যাদি বিভিন্ন ভৌত রাশির সাথে r.m.s. বেগের একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। গ্যাসের গতিতত্ত্বের বিভিন্ন সমীকরণ যেমন গ্যাসের চাপের সমীকরণ (P=31​ρvrms2​) -এ r.m.s. বেগ ব্যবহার করা হয়, যেখানে (\rho) হলো গ্যাসের ঘনত্ব। এই সমীকরণগুলো গ্যাসের আচরণ ব্যাখ্যা করতে অত্যন্ত কার্যকর।

    সহজ ভাষায় বলতে গেলে, গ্যাসের অণুগুলোর এলোমেলো গতির কারণে সাধারণ গড় বেগ আমাদের গ্যাসের অণুগুলোর প্রকৃত গতির একটি সঠিক চিত্র দেয় না। কিন্তু r.m.s. বেগ ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা অণুগুলোর গতির একটি কার্যকর গড় মান পাই, যা গ্যাসের গতিশক্তি এবং অন্যান্য ভৌত ধর্মের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত এবং যা ব্যবহারিক ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: 8 months agoIn: Physics

    প্রত্যয়নী বল কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    একটি বস্তু যখন একটি বৃত্তাকার পথে ঘূর্ণায়মান হয়, তখন সেই বস্তুর কেন্দ্রের দিকে কর্তৃক কাজকরা বলকে প্রত্যয়নী বল বলে। এই বলটির কাজ হলো বস্তুকে এর বৃত্তাকার পথে রাখা। ব্যাখ্যা: প্রত্যয়নী বল হলো একটি অনুভূমিক বল। এই বলটির মান নিম্নলিখিত সূত্র দ্বারা নির্ণয় করা হয়: F = (m * v^2) / r যেখানে, F = প্রত্Read more

    একটি বস্তু যখন একটি বৃত্তাকার পথে ঘূর্ণায়মান হয়, তখন সেই বস্তুর কেন্দ্রের দিকে কর্তৃক কাজকরা বলকে প্রত্যয়নী বল বলে। এই বলটির কাজ হলো বস্তুকে এর বৃত্তাকার পথে রাখা।

    ব্যাখ্যা: প্রত্যয়নী বল হলো একটি অনুভূমিক বল। এই বলটির মান নিম্নলিখিত সূত্র দ্বারা নির্ণয় করা হয়:

    F = (m * v^2) / r

    যেখানে,

    • F = প্রত্যয়নী বল
    • m = বস্তুর ভর
    • v = বস্তুর গতি
    • r = বৃত্তের ব্যাসার্ধ

    যদি বৃত্তের কেন্দ্র থেকে দূরত্ব r এবং বস্তুর গতি v স্থির থাকে, তাহলে বস্তুর ভর m বাড়লে প্রত্যয়নী বল Fও বাড়ে। আবার, যদি বস্তুর ভর m স্থির থাকে, তাহলে বৃত্তের ব্যাসার্ধ r কমলে প্রত্যয়নী বল F বাড়ে।

    প্রত্যয়নী বল একটি কাল্পনিক বল। এই বলটি বস্তুর কেন্দ্রের দিকে কাজ করে এবং বস্তুটিকে বৃত্তাকার পথে ঘোরায়। প্রত্যয়নী বলের মান বস্তুর ভর, বস্তুর গতি এবং বৃত্তের ব্যাসার্ধের উপর নির্ভর করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: 8 months agoIn: Physics

    সংরক্ষণশীল বল কাকে বলে?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    সংরক্ষণশীল বল হলো এক ধরনের বল যা কোনো বস্তুর উপর ক্রিয়া করলে সেই বস্তুর গতিশক্তি বা স্থিতিশক্তির কোনো পরিবর্তন ঘটায় না। অর্থাৎ, সংরক্ষণশীল বল কোনো বস্তুর মোট শক্তির পরিমাণ পরিবর্তন করে না। সংরক্ষণশীল বলের উদাহরণ সংরক্ষণশীল বলের উদাহরণ হলো: মহাকর্ষ বল: মহাকর্ষ বল হলো এক ধরনের সংরক্ষণশীল বল যা দুটিRead more

    সংরক্ষণশীল বল হলো এক ধরনের বল যা কোনো বস্তুর উপর ক্রিয়া করলে সেই বস্তুর গতিশক্তি বা স্থিতিশক্তির কোনো পরিবর্তন ঘটায় না। অর্থাৎ, সংরক্ষণশীল বল কোনো বস্তুর মোট শক্তির পরিমাণ পরিবর্তন করে না।

    সংরক্ষণশীল বলের উদাহরণ

    সংরক্ষণশীল বলের উদাহরণ হলো:

    • মহাকর্ষ বল: মহাকর্ষ বল হলো এক ধরনের সংরক্ষণশীল বল যা দুটি বস্তুর মধ্যে ক্রিয়া করে। এই বল দুটি বস্তুর মধ্যে দূরত্বের উপর নির্ভর করে এবং তাদের ভরের গুণ করে।
    • ইলাস্টিক বল: ইলাস্টিক বল হলো এক ধরনের সংরক্ষণশীল বল যা কোনো বস্তুর উপর ক্রিয়া করলে সেই বস্তুটি তার আগের অবস্থায় ফিরে আসে।
    • তাড়ন বল: তাড়ন বল হলো এক ধরনের সংরক্ষণশীল বল যা কোনো বস্তুকে এক দিক থেকে অন্য দিকে সরাতে ব্যবহার করা হয়।

    সংরক্ষণশীল বলের বৈশিষ্ট্য

    সংরক্ষণশীল বলের বৈশিষ্ট্য হলো:

    • মোট শক্তির পরিমাণ পরিবর্তন না ঘটানো: সংরক্ষণশীল বল কোনো বস্তুর মোট শক্তির পরিমাণ পরিবর্তন করে না।
    • গতিশক্তি বা স্থিতিশক্তির পরিমাণ পরিবর্তন না ঘটানো: সংরক্ষণশীল বল কোনো বস্তুর গতিশক্তি বা স্থিতিশক্তির পরিমাণ পরিবর্তন করে না।
    • বস্তুটি তার আগের অবস্থায় ফিরে আসা: সংরক্ষণশীল বল কোনো বস্তুর উপর ক্রিয়া করলে সেই বস্তুটি তার আগের অবস্থায় ফিরে আসে।

    সংরক্ষণশীল বলের গুরুত্ব

    সংরক্ষণশীল বলের গুরুত্ব হলো:

    • পৃথিবী এবং মহাকাশের বিভিন্ন ঘটনার ব্যাখ্যা করা: সংরক্ষণশীল বল আমাদের পৃথিবী এবং মহাকাশের বিভিন্ন ঘটনাকে ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে।
    • বিভিন্ন প্রকার শক্তির ধারণা দেওয়া: সংরক্ষণশীল বল আমাদের বিভিন্ন প্রকার শক্তির ধারণা সম্পর্কে ধারণা দেয়।
    • প্রকৃতির নিয়মগুলি সম্পর্কে জানা: সংরক্ষণশীল বল আমাদের প্রকৃতির নিয়মগুলি সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: 8 months agoIn: Physics

    শিশিরাঙ্ক কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    শিশিরাঙ্ক হলো এমন একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা, যেখানে বাতাসের মধ্যে বিদ্যমান জলীয় বাষ্প সম্পৃক্ত হয়ে ঘনীভবন শুরু করে। 🔁 অর্থাৎ, শিশিরাঙ্কে বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা হয় ১০০%। 🧪 বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা: বাতাস একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জলীয় বাষ্প ধারণ করতে পারে। তাপমাত্রা কমলে বাষ্প ধারণ ক্ষমতা কমে। এক পর্যায়েRead more

    শিশিরাঙ্ক হলো এমন একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা, যেখানে বাতাসের মধ্যে বিদ্যমান জলীয় বাষ্প সম্পৃক্ত হয়ে ঘনীভবন শুরু করে।

    🔁 অর্থাৎ, শিশিরাঙ্কে বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা হয় ১০০%।


    🧪 বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা:

    • বাতাস একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জলীয় বাষ্প ধারণ করতে পারে।

    • তাপমাত্রা কমলে বাষ্প ধারণ ক্ষমতা কমে।

    • এক পর্যায়ে বাতাস সম্পৃক্ত (Saturated) হয়ে যায়।

    • তখন অতিরিক্ত জলীয় বাষ্প ঘনীভবন হয়ে শিশিরে পরিণত হয়।

    • এই অবস্থার তাপমাত্রাকেই বলা হয় শিশিরাঙ্ক।


    📊 সূত্র (Relative Humidity Formula):

    RH=eE×100%RH = \frac{e}{E} \times 100\%RH=Ee​×100%

    যেখানে,
    RHRHRH = আপেক্ষিক আর্দ্রতা
    eee = বাস্তব জলীয় বাষ্প চাপ
    EEE = সম্পৃক্ত জলীয় বাষ্প চাপ

    🔁 যখন RH=100%RH = 100\%RH=100%, তখন e=Ee = Ee=E, অর্থাৎ শিশিরাঙ্কে পৌঁছায়।


    🌿 বাস্তব উদাহরণ (Everyday Examples):

    উদাহরণ ব্যাখ্যা
    গাছের পাতায় শিশির রাতে তাপমাত্রা কমে শিশিরাঙ্কে পৌঁছালে জলীয় বাষ্প ঘনীভবন হয়
    ঠান্ডা বোতলের গায়ে পানি বোতলের গায়ে বাতাস ঠান্ডা হয়ে শিশিরাঙ্কে পৌঁছে ঘনীভবন ঘটায়
    কুয়াশা পড়া শিশিরাঙ্ক ও বাতাসের তাপমাত্রা কাছাকাছি হলে কুয়াশা হয়

    📘 ছন্দময় মনে রাখার টিপস:

    “জলীয় বাষ্পের খেলা, শিশিরাঙ্কে মেলে ধরা!”
    অর্থাৎ, বাতাসে যত বাষ্প, ঠান্ডা পড়লেই শিশির হবে।


    📌 গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট (Key Points):

    ✅ শিশিরাঙ্কে RH হয় ১০০%
    ✅ শিশিরাঙ্ক নির্ভর করে আর্দ্রতা ও তাপমাত্রার ওপর
    ✅ শিশিরাঙ্ক বেশি = বেশি আর্দ্রতা
    ✅ শিশিরাঙ্ক কম = শুষ্ক বাতাস
    ✅ শিশিরাঙ্ক < 0°C → বরফ (ফ্রস্ট) জমে


    🔬 বায়ুমণ্ডলে শিশিরাঙ্কের প্রভাব:

    • আবহাওয়া পূর্বাভাসে গুরুত্বপূর্ণ।

    • কৃষিতে শিশির গুরুত্বপূর্ণ — গাছে আর্দ্রতা সরবরাহ করে।

    • ঘনীভবনের ফলে কুয়াশা, শিশির, এমনকি বৃষ্টি হতে পারে।


    🧊 ফ্রস্ট পয়েন্ট (Frost Point):

    যদি শিশিরাঙ্ক 0°C-এর নিচে হয়, তখন ঘনীভবিত জলীয় বাষ্প তরল না হয়ে সরাসরি বরফে পরিণত হয়। একে বলে ফ্রস্ট পয়েন্ট।


    📉 শিশিরাঙ্ক কমানোর উপায়:

    • বাতাস শুষ্ক করলে (ডিহিউমিডিফায়ার)

    • তাপমাত্রা আরও কমালে (শীতল স্থান)


    📍 পরীক্ষার জন্য সাজেশন (MCQ/সিকিউ):

    MCQ উদাহরণ:

    1. শিশিরাঙ্ক কী বোঝায়?

    2. RH = 100% হলে কী ঘটে?

    3. শিশিরাঙ্ক কোনটির উপর নির্ভর করে?

    সৃজনশীল প্রশ্নে আসতে পারে:

    • “শিশিরাঙ্ক ও কুয়াশা গঠনের মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর।”

    • “শিশিরাঙ্কের উপর ভিত্তি করে শিশির ও ফ্রস্ট গঠনের পার্থক্য দাও।”


    ✍️ সংক্ষিপ্তভাবে মনে রাখার জন্য চারটি শব্দ:

    তাপমাত্রা — বাষ্প — সম্পৃক্ত — ঘনীভবন

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: 8 months agoIn: Physics

    শিশিরাঙ্ক কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    শিশিরাঙ্ক হলো সেই নির্দিষ্ট তাপমাত্রা, যেখানে বাতাসের জলীয় বাষ্প সম্পৃক্ত হয়ে ঘনীভবন শুরু করে। 📚 বিস্তারিত ব্যাখ্যা: 🌫️ শিশিরাঙ্ক (Dew Point) কী? শিশিরাঙ্ক হলো সেই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, যেখানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বাতাস ঠান্ডা হলে, এতে থাকা জলীয় বাষ্প ঘনীভবিত হয়ে পানির কণায় পরিণত হতে শুরু করে।Read more

    শিশিরাঙ্ক হলো সেই নির্দিষ্ট তাপমাত্রা, যেখানে বাতাসের জলীয় বাষ্প সম্পৃক্ত হয়ে ঘনীভবন শুরু করে।


    📚 বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

    🌫️ শিশিরাঙ্ক (Dew Point) কী?

    শিশিরাঙ্ক হলো সেই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, যেখানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বাতাস ঠান্ডা হলে, এতে থাকা জলীয় বাষ্প ঘনীভবিত হয়ে পানির কণায় পরিণত হতে শুরু করে।

    অর্থাৎ, শিশিরাঙ্ক হচ্ছে এমন একটি তাপমাত্রা, যেখানে বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ১০০% হয়ে যায় এবং অতিরিক্ত জলীয় বাষ্প তরল আকারে জমে শিশির গঠন করে।


    🔍 পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায়:

    যখন বাতাস ঠান্ডা হয়, তখন তার জলীয় বাষ্প ধারণ ক্ষমতা কমে যায়। একসময় এমন একটি তাপমাত্রায় পৌঁছায়, যেখানে বাতাসে থাকা জলীয় বাষ্প সম্পৃক্ত অবস্থায় পৌঁছায়। এই তাপমাত্রাটিই শিশিরাঙ্ক।

    সূত্রানুযায়ী:

    RH=eE×100%RH = \frac{e}{E} \times 100\%RH=Ee​×100%

    এখানে,
    RHRHRH = আপেক্ষিক আর্দ্রতা
    eee = বাস্তব জলীয় বাষ্প চাপ
    EEE = নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় সম্পৃক্ত জলীয় বাষ্প চাপ

    যখন e=Ee = Ee=E, তখন RH=100%RH = 100\%RH=100%, অর্থাৎ শিশিরাঙ্কে পৌঁছে গেছে।


    🧊 শিশিরাঙ্কে কী ঘটে?

    • বাতাস সম্পৃক্ত হয়।

    • অতিরিক্ত জলীয় বাষ্প ঘনীভবিত হয়ে তরল পানিতে রূপান্তরিত হয়।

    • শিশির, কুয়াশা, অথবা মেঘ গঠন শুরু হয়।


    🌿 বাস্তব উদাহরণ:

    • রাতের বেলায় গাছের পাতা বা ঘাসের ডগায় যখন পানির বিন্দু দেখা যায়, সেটা শিশির।

    • ঠান্ডা পানির বোতলের গায়ে যখন ঘাম জমে, সেটিও শিশিরাঙ্ক অতিক্রমের কারণে ঘটে।


    📈 শিশিরাঙ্ক নির্ভর করে:

    1. আর্দ্রতা (Humidity):

      • বাতাসে জলীয় বাষ্প যত বেশি থাকবে, শিশিরাঙ্ক তত বেশি হবে।

      • শুষ্ক বাতাসে শিশিরাঙ্ক অনেক নিচু তাপমাত্রায় হয়।

    2. বায়ুর চাপ ও তাপমাত্রা:

      • উচ্চ তাপমাত্রায় শিশিরাঙ্ক তুলনামূলক বেশি হয়।

      • ঠান্ডা বাতাসে শিশিরাঙ্ক কমে যায়।


    🌡️ শিশিরাঙ্ক ও আবহাওয়ার সম্পর্ক:

    • উচ্চ শিশিরাঙ্ক মানে বাতাসে বেশি আর্দ্রতা → গরম ও আর্দ্র অনুভব হয়।

    • নিম্ন শিশিরাঙ্ক মানে বাতাসে কম জলীয় বাষ্প → শুষ্ক ও আরামদায়ক আবহাওয়া।


    ⚠️ শিশিরাঙ্ক ও কুয়াশা:

    যখন শিশিরাঙ্ক এবং বাতাসের তাপমাত্রা কাছাকাছি হয়ে যায় এবং চারপাশে ঘনীভবনের জন্য উপযুক্ত কণিকা থাকে (যেমন ধূলিকণা), তখন কুয়াশা তৈরি হয়।


    💡 অতিরিক্ত তথ্য (উন্নত পাঠকের জন্য):

    • ফ্রস্ট পয়েন্ট (Frost Point): যদি শিশিরাঙ্ক হিমাংকের (০°C) নিচে হয়, তাহলে জলীয় বাষ্প বরফ কণায় পরিণত হয় — একে বলা হয় ফ্রস্ট পয়েন্ট।

    • শিশিরাঙ্ক নির্ধারণের জন্য আধুনিক আবহাওয়া যন্ত্র ব্যবহার করা হয়, যেমন সাইকোমিটার (psychrometer) ও হাইগ্রোমিটার।


    📝 উপসংহার:

    শিশিরাঙ্ক হলো এমন একটি তাপমাত্রা, যেখানে বাতাস সম্পৃক্ত হয়ে ঘনীভবন শুরু করে এবং পানির কণা হিসেবে শিশির সৃষ্টি হয়। এটি মূলত আর্দ্রতা ও তাপমাত্রার ওপর নির্ভর করে এবং আবহাওয়া বিশ্লেষণে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: 8 months agoIn: Physics

    সরল ছন্দিত গতিসম্পন্ন কোনো কণার বেগ শূণ্য হলে উহার ত্বরণ কী শূন্য হবে? ব্যাখ্যা কর।

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    না, বেগ শূন্য হলেও সরল ছন্দিত গতিসম্পন্ন কণার ত্বরণ শূন্য হবে না। ব্যাখ্যা: সরল ছন্দিত গতি (Simple Harmonic Motion - SHM) হলো এমন একধরনের গতি, যেখানে কোনো কণা একটি নির্দিষ্ট ভারসাম্য বিন্দুর (mean position) চারপাশে দোলন করে এবং কণাটির উপর একটি বল ক্রিয়া করে, যা সর্বদা কণাটিকে ভারসাম্য বিন্দুর দিকেRead more

    না, বেগ শূন্য হলেও সরল ছন্দিত গতিসম্পন্ন কণার ত্বরণ শূন্য হবে না।

    ব্যাখ্যা:

    সরল ছন্দিত গতি (Simple Harmonic Motion – SHM) হলো এমন একধরনের গতি, যেখানে কোনো কণা একটি নির্দিষ্ট ভারসাম্য বিন্দুর (mean position) চারপাশে দোলন করে এবং কণাটির উপর একটি বল ক্রিয়া করে, যা সর্বদা কণাটিকে ভারসাম্য বিন্দুর দিকে টেনে আনে। এই বলকে বলা হয় পুনরুদ্ধারকারী বল (restoring force)।

    এই বলের মান স্থানচ্যুতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, অর্থাৎ:

    F=−kxF = -kxF=−kx

    এখানে,
    FFF = পুনরুদ্ধারকারী বল,
    kkk = বল ধ্রুবক (spring constant),
    xxx = ভারসাম্য বিন্দু থেকে কণার স্থানচ্যুতি।

    নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্র অনুযায়ী,

    F=ma⇒a=Fm=−kmxF = ma \Rightarrow a = \frac{F}{m} = -\frac{k}{m}xF=ma⇒a=mF​=−mk​x

    অর্থাৎ, ত্বরণ aaa স্থানচ্যুতির উপর নির্ভরশীল, বেগের উপর নয়।


    বেগ এবং ত্বরণের সম্পর্ক:

    সরল ছন্দিত গতিতে কণার বেগ ও ত্বরণের মান সবসময় এক নয়। নিচে বিভিন্ন অবস্থায় কণার বেগ ও ত্বরণের সম্পর্ক দেওয়া হলো:

    অবস্থান বেগ (v) ত্বরণ (a)
    ভারসাম্য বিন্দুতে (x = 0) সর্বাধিক শূন্য
    সর্বোচ্চ স্থানচ্যুতি (x = ±A) শূন্য সর্বাধিক

    এখানে AAA হলো সর্বোচ্চ স্থানচ্যুতি বা প্রশস্ততা (amplitude)।

    অর্থাৎ: যখন কণা তার গতিপথের একেবারে প্রান্তে (অর্থাৎ x=±Ax = ±Ax=±A) থাকে, তখন তার তাৎক্ষণিক বেগ v=0v = 0v=0, কিন্তু স্থানচ্যুতি সর্বাধিক হওয়ার কারণে ত্বরণ aaa হয় সর্বাধিক।


    উপসংহার:

    সরল ছন্দিত গতিতে কোনো কণার বেগ শূন্য হলেও, তার ত্বরণ শূন্য হবে না। বরং, কণা যখন দোলনের চূড়ায় থাকে তখন তার বেগ শূন্য এবং ত্বরণ সর্বাধিক হয়।

    সুতরাং, কণার বেগ শূন্য হলে উহার ত্বরণ শূন্য হবে না — এটি একটি সাধারণ ভুল ধারণা, কারণ ত্বরণ নির্ভর করে কণার অবস্থানের উপর, বেগের উপর নয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: 8 months agoIn: ICT

    ক্রায়োসার্জারি কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery) একটি আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি, যা শরীরের ভিতরের বা বাহিরের অস্বাভাবিক কোষ বা টিউমার ধ্বংস বা অপসারণের জন্য অত্যন্ত ঠান্ডা পদার্থ ব্যবহার করে। এই পদ্ধতিতে সাধারণত তরল নাইট্রোজেন বা আর্গন গ্যাসের মতো অত্যন্ত ঠান্ডা উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা তাপমাত্রা -100 ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও নRead more

    ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery) একটি আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি, যা শরীরের ভিতরের বা বাহিরের অস্বাভাবিক কোষ বা টিউমার ধ্বংস বা অপসারণের জন্য অত্যন্ত ঠান্ডা পদার্থ ব্যবহার করে। এই পদ্ধতিতে সাধারণত তরল নাইট্রোজেন বা আর্গন গ্যাসের মতো অত্যন্ত ঠান্ডা উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা তাপমাত্রা -100 ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও নিচে থাকে। এই অত্যন্ত ঠান্ডা উপাদান শরীরের আক্রান্ত অংশে প্রয়োগ করলে, কোষগুলো জমে গিয়ে ধ্বংস হয়ে যায় এবং সেগুলো আর বৃদ্ধি পেতে পারে না।

    ক্রায়োসার্জারির প্রক্রিয়া:

    1. অলট্রা-লো তাপমাত্রা প্রয়োগ: ক্রায়োসার্জারিতে প্রাথমিকভাবে আক্রান্ত অঞ্চলে তরল নাইট্রোজেন বা অন্যান্য ঠান্ডা পদার্থ প্রয়োগ করা হয়। এই ঠান্ডা পদার্থ কোষের মধ্যে প্রবেশ করে এবং কোষগুলোকে জমে যেতে এবং ধ্বংস করতে সাহায্য করে।

    2. আক্রান্ত অঞ্চলের ক্ষতি: যখন কোষগুলো জমে যায়, তখন তারা ফুলে গিয়ে ফাটতে পারে, যার ফলে কোষের অভ্যন্তরীণ গঠন ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কোষগুলো মারা যায়।

    3. ধ্বংসকৃত কোষের অপসারণ: এই পদ্ধতির মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হওয়া কোষগুলো পরবর্তীতে শরীরের অন্যান্য প্রাকৃতিক পদ্ধতি দ্বারা পরিষ্কার হয়ে যায়। ফলে আক্রান্ত অংশ ধীরে ধীরে সেরে ওঠে।

    ক্রায়োসার্জারি কোথায় ব্যবহৃত হয়:

    1. ক্যান্সারের চিকিৎসা: এটি ত্বক, যকৃত, প্রোস্টেট, ফুসফুস, এবং অন্যান্য অঙ্গের ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ক্যান্সারের টিউমার ছোট এবং শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে অপসারণ সম্ভব না হলে ক্রায়োসার্জারি ব্যবহার করা যেতে পারে।

    2. ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা: ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন কিডনি টিউমার, মোল, কোলড সোর, সিবোরিক ডার্মাটাইটিস (Seborrheic dermatitis) ইত্যাদি চিকিৎসায় এটি ব্যবহৃত হয়।

    3. ফার্টাইলিটি সমস্যায়: পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডে ক্রায়োসার্জারি ব্যবহার করা হতে পারে যদি প্রোস্টেটের কোষগুলি ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে থাকে।

    ক্রায়োসার্জারির সুবিধা:

    1. অল্প আক্রমণাত্মক পদ্ধতি: ক্রায়োসার্জারি সাধারণত শল্যচিকিৎসার চেয়ে কম আক্রমণাত্মক এবং এতে কোন বড় কাটা-ছিঁড়ির প্রয়োজন হয় না।

    2. দ্রুত সেরে ওঠা: এই পদ্ধতিতে রোগী সাধারণত দ্রুত সেরে ওঠে এবং কম ব্যথা অনুভব করে।

    3. কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: ক্রায়োসার্জারি শল্যচিকিৎসার তুলনায় কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে এবং অনেক ক্ষেত্রে অল্প সাইড-এফেক্ট দেখা যায়।

    ক্রায়োসার্জারির ঝুঁকি এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:

    যদিও ক্রায়োসার্জারি বেশ নিরাপদ, তবে কিছু ঝুঁকিও রয়েছে, যেমন:

    • আক্রান্ত অঞ্চলে প্রদাহ বা ইনফেকশন হওয়া।

    • কোষগুলির মৃত্যুর কারণে নতুবা নতুন কোষের বৃদ্ধি সমস্যা।

    • রোগীর শরীরের কিছু অংশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতির সৃষ্টি হওয়া (যেমন ত্বকে দাগ পড়া বা পিগমেন্টেশন পরিবর্তন)।

    এছাড়াও, ক্রায়োসার্জারি সাধারণত শুধুমাত্র সঠিক পরিস্থিতিতেই ব্যবহৃত হয়, যেখানে এটি সবচেয়ে কার্যকরী এবং প্রযোজ্য।

    এটি একটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য এবং ফলপ্রসূ পদ্ধতি, কিন্তু সঠিক পরামর্শ এবং চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে এই চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: 8 months agoIn: ICT

    বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধ কী?

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধ (Boolean Axiom) হলো সেই মৌলিক নিয়ম বা সত্যগুলো, যেগুলো বুলিয়ান বীজগণিতের ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত। এগুলো প্রমাণ করার প্রয়োজন হয় না, কারণ এগুলো স্বয়ং-স্পষ্ট বা স্বতঃসিদ্ধ সত্য। বুলিয়ান বীজগণিতে সাধারণত তিনটি প্রধান স্বতঃসিদ্ধ ব্যবহার করা হয়: কোমিউটেটিভ সূত্র (Commutative Law): A+B=Read more

    বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধ (Boolean Axiom) হলো সেই মৌলিক নিয়ম বা সত্যগুলো, যেগুলো বুলিয়ান বীজগণিতের ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত। এগুলো প্রমাণ করার প্রয়োজন হয় না, কারণ এগুলো স্বয়ং-স্পষ্ট বা স্বতঃসিদ্ধ সত্য।
    বুলিয়ান বীজগণিতে সাধারণত তিনটি প্রধান স্বতঃসিদ্ধ ব্যবহার করা হয়:

    1. কোমিউটেটিভ সূত্র (Commutative Law):

      • A+B=B+AA + B = B + AA+B=B+A
      • A⋅B=B⋅AA \cdot B = B \cdot AA⋅B=B⋅A
    2. অ্যাসোসিয়েটিভ সূত্র (Associative Law):

      • A+(B+C)=(A+B)+CA + (B + C) = (A + B) + CA+(B+C)=(A+B)+C
      • A⋅(B⋅C)=(A⋅B)⋅CA \cdot (B \cdot C) = (A \cdot B) \cdot CA⋅(B⋅C)=(A⋅B)⋅C
    3. ডিস্ট্রিবিউটিভ সূত্র (Distributive Law):

      • A⋅(B+C)=A⋅B+A⋅CA \cdot (B + C) = A \cdot B + A \cdot CA⋅(B+C)=A⋅B+A⋅C
      • A+(B⋅C)=(A+B)⋅(A+C)A + (B \cdot C) = (A + B) \cdot (A + C)A+(B⋅C)=(A+B)⋅(A+C)

    এই সূত্রগুলো বুলিয়ান বীজগণিতের গাণিতিক ক্রিয়াকলাপের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে এবং যেকোনো জটিল লজিক গেট বা সার্কিট বিশ্লেষণ করতে ব্যবহৃত হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  10. Asked: 8 months agoIn: ICT

    চলক তৈরির ক্ষেত্রে কিছু বিধিবদ্ধ নিয়ম কানুন রয়েছে- ব্যাখ্যা কর।

    Tawhid Rahman
    Tawhid Rahman Curious Learner
    Added an answer about 8 months ago

    চলক তৈরির ক্ষেত্রে কিছু বিধিবদ্ধ নিয়ম কানুন চলক (variable) তৈরি করার সময় কিছু নিয়ম পালন করতে হয়: চলকের নামের প্রথম অক্ষর বর্ণ হতে হবে – চলকের নাম ইংরেজি অক্ষর দিয়ে শুরু হতে হবে, সংখ্যা নয়। চলকের নামের মধ্যে শুধু বর্ণ, সংখ্যা ও আন্ডারস্কোর (_) ব্যবহার করা যাবে – বিশেষ চিহ্ন বা স্পেস ব্যবহার করা যাবেRead more

    চলক তৈরির ক্ষেত্রে কিছু বিধিবদ্ধ নিয়ম কানুন

    চলক (variable) তৈরি করার সময় কিছু নিয়ম পালন করতে হয়:

    1. চলকের নামের প্রথম অক্ষর বর্ণ হতে হবে – চলকের নাম ইংরেজি অক্ষর দিয়ে শুরু হতে হবে, সংখ্যা নয়।

    2. চলকের নামের মধ্যে শুধু বর্ণ, সংখ্যা ও আন্ডারস্কোর (_) ব্যবহার করা যাবে – বিশেষ চিহ্ন বা স্পেস ব্যবহার করা যাবে না।

    3. চলকের নামের প্রথমে সংখ্যা ব্যবহার করা যাবে না – সংখ্যা শুধুমাত্র মধ্যভাগে আসতে পারে।

    4. কিওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না – প্রোগ্রামিং ভাষার সংরক্ষিত শব্দ (যেমন: int, return) চলক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।

    5. চলকের নাম বড় হাতের ও ছোট হাতের মধ্যে পার্থক্য রাখে – যেমন age এবং Age আলাদা চলক।

    6. নাম ছোট এবং অর্থপূর্ণ হওয়া উচিত – নাম যেন চলকের উদ্দেশ্য প্রতিফলিত করে।

    উদাহরণ:

    • সঠিক: age, totalAmount

    • ভুল: 1stNumber, total@amount

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 2 3

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 77
  • Answers 177
  • Best Answers 10
  • Users 16
  • Popular
  • Answers
  • ProshnoUttor

    মৃৎ ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

    • 8 Answers
  • Tanjina Haque

    বলের ঘাত কী?

    • 7 Answers
  • ProshnoUttor

    শূন্য কাজ ব্যাখ্যা কর।

    • 6 Answers
  • Shafin Ahmed
    Shafin Ahmed added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো একটি বিপরীতমুখী রাসায়নিক বিক্রিয়ার এমন অবস্থা, যেখানে… April 23, 2025 at 9:50 pm
  • Nayeem Chowdhury
    Nayeem Chowdhury added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একটি প্রতিক্রিয়াযোগ্য রাসায়নিক… April 23, 2025 at 9:47 pm
  • Ayaan
    Ayaan added an answer রাসায়নিক সাম্যাবস্থা গতিশীল হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একটি বিপরীতমুখী… April 23, 2025 at 9:46 pm

Top Members

ProshnoUttor

ProshnoUttor

  • 41 Questions
  • 390 Points
Founder
Ayaan

Ayaan

  • 1 Question
  • 370 Points
Curious Learner
Arif Hossain

Arif Hossain

  • 6 Questions
  • 299 Points
Curious Learner

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

ProshnoUttor

ProshnoUttor

Your global community for fun, interactive learning. Ask questions, share answers, and earn rewards while exploring knowledge from every corner of the world!

About & Legal

  • About Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Service
  • Copyright Policy
  • Disclaimer

Explore & Discover

  • All Questions
  • New Questions
  • Trending Questions
  • Communities
  • Polls

Get Involved

  • Contact Us
  • Become a Contributor
  • Earn Rewards
  • Referrals

© 2025 ProshnoUttor – Ask, Learn, and Share Knowledge. All rights reserved.

Insert/edit link

Enter the destination URL

Or link to existing content

    No search term specified. Showing recent items. Search or use up and down arrow keys to select an item.